বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩০ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
হচ্ছো তুমি অনেক বড় কোন কিছুর অভাব নাই। লোভের নিশায় পইড়া তুমি করছো মনে যা চায়। বাবা-মা তোমার অনাহারে বৃদ্ধাশ্রমে থাকে,,,,,,,,,,,,,,,। একটু খানি খোঁজ রাখোনা পড়ের মেয়ে এনে। ধন সম্পদ আরোও পড়ুন...
“জনগণের বিশ্ববিদ্যালয় তার নাম পাঠাগার/ গ্রন্থাগার, মনের ক্লান্তি দূর করতে একটু সময় হবে কি তোমার? বিশ্বকে জানার জন্য এখানে আছে যত লেখনী, জ্ঞান অন্বেষণ করতে সেখানে কখনও কি যাওনি !
জন্মটা হোক যথা তথা কর্মটা হোক ভালো, জন্মটাকে খুঁজে বেড়াক কর্ম গুণের আলো। জন্ম যদিও ভাগ্য লিখন কর্ম কপালে নয়, কর্মটা কে জন্ম দিয়ে নিজেই গড়তে হয়। ভাগ্য লিখন থাকবে
হচ্ছো তুমি অনেক বড় কোন কিছুর অভাব নাই। লোভের নিশায় পইড়া তুমি করছো মনে যা চায়। বাবা-মা তোমার অনাহারে বৃদ্ধাশ্রমে থাকে,,,,,,,,,,,,,,,। একটু খানি খোঁজ রাখোনা পড়ের মেয়ে এনে। ধন সম্পদ
মেঘ পাখিরা পাখনা মেলে যায় উড়ে দূর দেশে, ডানায় করে আনবে পানি ভাসিয়ে দিবে শেষে। সেই পানিতে ভাসিয়ে দিয়ে কলা গাছের ভেলা, সারাটি দিন তোমায় নিয়ে করবো আমি খেলা। লাগলে
আমি বাঙালি বাংলা ভাষা আমার অলংকার অথচ সেই অলংকারবিহীনভাবে এখনো শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাই। কারণ আমিতো বাঙালি, যেখানে  মিসে আছে হাজারও রক্তাক্ত মাটি ও শহীদের রক্ত।  এই বাংলাকে
আমার বাড়ির এক কোনে খড়ি দিয়ে বাসা বুনি, থাকতো এক শালিক মনি আমি তার ডাক শুনি। হাত বাড়ালে দিতসে ধরা আদরের ফুল ঝুড়ি, মাথা পালকে করি আদর ছিটাই মাটিতে মুড়ি।
তুমি বাংলার শত বর্ষের বর্ষীয়ান রেখেছো তুমি বাংলার মান। তাইতো মোরা তোমার বাংলায় প্রান খুলে গাই বাংলার গান। তুমি ছিলে কে বুঝলো না ওরা তোমার প্রান কেড়ে নিয়েছে যারা তাইতো