শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
মাটির খাঁচায় বাঁধলে বাসা ওহে অচিন পাখি, যাবার বেলায় তোরে কত কাতর স্বরে ডাকি। খাঁচার ভিতর অচিন পাখি সুখে আছিস যেন, বেলা শেষে মুচকি হেসে খাঁচা ছাড়িস কেন? আদর সোহাগ আরোও পড়ুন...
কেমন করে যেন খুব একা হয়ে গেলাম। কত শত বাড়িয়ে দেওয়া হাতগুলি এখন আর একটিও নেই, আশে-পাশে তেমন কেউ নেই ; কেউ হাত বাড়িয়ে বলেনা এসো বন্ধু হই। বিশ্বাস ভঙ্গের
অনেক হয়েছে মান অভিমান এবার একটু শোনো, ছোট ছেলে খাইনি কো ভাত সেই খবর কি জানো।। বড় ছেলের কলেজ বেতন দিতে হবে আজ, সকাল থেকে করছি রান্না ফেলে সকল কাজ।।
তেলের দাম বাড়ছে ভাই বাইক নিবে না  জামাই লাগবে বাইসাইকেল, বৌয়ের কাছে চাই না কিছু যদি আসো আমার পিছু চাইবো তখন তেল। বিয়া করে করবো কি? লাগবে আরও কত কি?
হে প্রভু,আমার ক্বালবে ফুটাও কুসুমকলি সুখে দুঃখে তোমায় যেন কভু নাহি ভুলি, আমারই বুকে তোঁমারই আরশ সাধনায় যেন ফুটাই পরশ। জীবন বাগানে ফুটায়ে ফুল সুভাসে ভরে দাও তুমি দু’কুল, দুঃখের
হচ্ছো তুমি অনেক বড় কোন কিছুর অভাব নাই। লোভের নিশায় পইড়া তুমি করছো মনে যা চায়। বাবা-মা তোমার অনাহারে বৃদ্ধাশ্রমে থাকে,,,,,,,,,,,,,,,। একটু খানি খোঁজ রাখোনা পড়ের মেয়ে এনে। ধন সম্পদ
“হে-যুবক যেওনা সে পথে, যে-পথে গিয়েছে মানুষ নামের পশু। “হে-যুবক যেওনা সে পথে যে-পথে ছলনাময়ী নারী থাকে চেয়ে। “হে-যুবক খেওনা সেই বস্তু, যেটা তোমার অন্তরকে করে তিক্ত, হে-যুবক কোন ছলনাময়ী
“বাবা তুমি চিরতরে চলে গেছো রেখে গেছো কত শত স্মৃতি, আদর্শবান একজন মানুষ ছিলে মনে লালন করতে সুনীতি। তোমায় দেখে অসত্য কাঁপতো অসাধু থাকতো ভয়ে অনেক দূরে, তোমার মত আদর্শবান