মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:২৯ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
একাত্তরের পঁচিশ মার্চ  ভয়াবহ অধ্যায়, ভুলবে কি বাঙালি ক্ষত যে কলিজায়? একাত্তরের মধ্যে রাতে ওরা দেয় হামলা,  মারছে জ্ঞানী গুণী ছাত্র ও আমলা। মা বোনদের দংশন করে বিশাক্ত ওই সাপে, আরোও পড়ুন...
আয়রে নিসা আয়রে নাজু আয়রে সায়মা কই, ফাহিমা আজ দোকান দিছে আছে তাতে বই। কলা পাতার চালা দিছে কলমি দিয়ে বেড়া, সামনে দিছে বাঁশের কাঠি কি চমৎকার ডেরা। এক পাশেতে
রোযা মানে নয়তো শুধু উপোস থাকার কাম, রোযা মানে ইন্দ্রিয় তৃপ্তি হতে বেঁচে থাকার নাম। রোযা রেখে দিনরাত যদি শুনতে থাকো গান, কানের রোযা ভঙ্গ যে হল ভেবেছ কি ভাইজান।
সেই চেনা সুর জানি বহুদূর শুনিতে পারিনা সরাসরি, কত যে মধুর মায়ারি চাদর হারিয়েছি কত তাড়াতাড়ি। সেই চেনা মুখ হারাল যে চোখ আপনেরা হল বুঝি পর, শুধু কাঁদে মন ছুটে
টাকার কত শক্তি থাকলে কাছে সবাই তারে করে দিনরাত ভক্তি টাকার কাছে হায় পৃথিবীটা অসহায়, টাকা থাকলে সবাই তোরে নমস্কার করে পায়। হায়রে টাকা হায়। থাকলে কাছে টাকা টাকায় বলে
আমার গাঁয়ের মোঠোপথে ধানের ক্ষেতের আলে, প্রজাপতি পাখনা মেলে জোনাকি নূর জ্বালে। ধানের ক্ষেতের সবুজ শাখে ঘাসফড়িং টা নাচে, ব‍্যাঙ ডাকে ঘ‍্যাঙর ঘ‍্যাঙ দেখেছি খুব কাছে। প্রভাত হলে কৃষকেরা লাঙল
মায়ের চোখে বৃষ্টির ধারা – হে স্বাধীনতা! তোমায় পেতে বড্ড দিশাহারা। বোন কে নিছে পাক-বাহিনী দল সম্ভ্রম নিছে লুটে ! নদীর জলে লাশ করছে টলমল। নব-বধুর অঙ্গে জড়ানো হলুদ শাড়ি
নারী তুমি এতো দুর্বল কেনো? কেনো মনের মাঝে এতো ভয়? পুরুষের যুদ্ধের বিজয়, সেতো তুমিই করেছ নিশ্চয়। নারী তুমি একা কেনো? তোমার পাশে মানবজাতি আছে সেকি জানো? হায়! মিছে কেনো