সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১৯ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
এগারো মাস দীর্ঘ অপেক্ষায় কেটে যায় বেলা, ঘুরে এলো রমজান মাস রোজা রাখার পালা। ধনী গরীব পুরুষ নারী পাপ মুক্তির আশায়, খোদার ভয়ে রোজা রাখে জান্নাত পাবার ভরসায়। রোজা দেহ-মনের আরোও পড়ুন...
ছোট্ট রশিদ বলছে মাকে থাকবো এবার রোজা, চেহেরি খেতে ডাকবে মাগো ভুলবে নাতো সোজা? বড় ভাই কে ডাকছে বাবা আমায় ডাকে না, মাগো আমি সজাগ আছি ঘুম ভেবো না। বাবা
ভালো -মন্দ দুই রকমই আছে মানব মাঝে , তাই তো তাদের যায় চেনা সকাল -দুপুর-সাঝে। কত্ত রকম বেশভূষা তাই লাগে রে অচেনা, নানা রকম রূপ বদলের চলছে ছলনা। কেউ বা
অর্থ সম্পদ ছিল অঢেল কম ছিলনা কিছু, গগন ছোঁয়া মন ছিল তার মা ছিল তার পিছু। গগন চাঁদ চাইনি হাতে ছুটছে তার পিছু, হিমালয় পর্বত করতে বিজয় লাগে না তার
সুখের সন্ধানে জান্নাতুল মাওয়া জুঁই দিবা শেষে রাত্রি আসে সঙ্গে নিয়ে অন্ধকার, তারই মাঝে চন্দ্র হাসে মুগ্ধতায় ভরা শুধাকর। দিন আসে নিয়ে মিহির গগন হাসি দিয়ে চমৎকার, ভোর পেরিয়ে দুপুর
খোকা তুমি পড়তে বস আর করনা মানা, এই পৃথিবীর অনেক কিছুই তোমার যে অজানা। অনেক পড়তে হবে জীবন টাকে এগিয়ে নিতে স্বপ্নেরি ঠিকানা। নিজের ভালো বুঝো ভেবে আর করনা হেলা,
মমিন গণে বসে আছে  দীর্ঘ অপেক্ষায়, রোজা রেখে মন থেকে অহংকার লয়। ক্ষুধা বড্ড যন্ত্রনা দেয় বুঝিনি আগে, রোজা বোঝায় গরীবের কষ্ট হৃদয় লাগে। আকাশ কাঁদে বাতাস কাঁদে চোখে দেখে
ফাঁকা বিলে একটি পুকুর ধু-ধু রোদ্দুর, ছুটে চলে রাখাল ছেলে কত দূর? পুকুর পাড়ে একটি গাছ বসেছে তলায়, বসে বসে বাজায় বাঁশি পাখিরা গায়। হঠাৎ দেখি রক্ত ঝরে কে করেছে