শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫৯ অপরাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
বিরল ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু সুলতান মাহমুদকে বাঁচাতে সবাই এগিয়ে আসুন সিংড়ায় অগ্নিকান্ডে পুড়লো ১২ স্বর্ণের দোকান, অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি ইউএসএ বাংলা সাহিত্য সম্মেলন-২৪, কবিদের পদচারণায় মুখলিত সিলেটের মুসলিম সাহিত্য সংসদ কাশিনাথপুর অগ্রণী ব্যাংক শাখায় অনিয়মের অভিযোগে ম্যানেজারসহ ৩ জন আটক নাগরপুরের দুই সাংবাদিক বিএমএসএস এ-র কেন্দ্রীয় দায়িত্বে সরইতে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করলেন মোঃ মোস্তফা জামাল ইউএসএ বাংলা সাহিত্য সম্মেলনে আসতে শুরু করেছেন দুই বাংলার কবি সাহিত্যিকগন গোপালপুরে তাপপ্রবাহে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশ না মানায় মুচলিকা দিলেন দুই প্রতিষ্ঠান প্রধান

বদলে যাবে এসএসসি পরীক্ষার নাম, আসছে নতুন পদ্ধতি

চলনবিলের আলো ডেস্ক:
আপডেট সময়: বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪, ৩:১৫ অপরাহ্ণ

নতুন কারিকুলামে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সরকার। যেখানে নতুন পদ্ধতিতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেইসঙ্গে নতুন নামকরণের ইঙ্গিতও পাওয়া গেছে। তবে, এসএসসি পরীক্ষার নাম বদলে কী হবে, এখনও চূড়ান্ত হয়নি তা।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) জানিয়েছে, আগামী ২০২৬ সালে নতুন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে এসএসসি পরীক্ষা। সে হিসেবে যে শিক্ষার্থীরা বর্তমানে নবম শ্রেণিতে পড়ছে, তারাই প্রথমবার নতুন কারিকুলামের এই ‘এসএসসি’ পরীক্ষায় অংশ নেবে। এতদিন নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ওপর এসএসসি পরীক্ষা নেওয়া হলেও নতুন পদ্ধতিতে শুধুমাত্র দশম শ্রেণির ১০টি বিষয়ের ওপরই পরীক্ষা বা মূল্যায়ন হবে। এরমধ্যে একটি অংশের মূল্যায়ন হবে বিদ্যালয়েই শিখনকালীন। বাকি আরেকটি অংশের মূল্যায়ন হবে কেন্দ্রীয়ভাবে শিক্ষা বোর্ডগুলোর অধীন।

সূত্রমতে, এখনকার মতোই কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা ঠিক করে হবে এই পরীক্ষা। তবে, শিখনকালীন ও পাবলিক পরীক্ষার মূল্যায়ন সমান গুরুত্ব পাবে।

এসএসসি পরীক্ষার নতুন নাম কী হবে, এ প্রসঙ্গে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতিসহ বিভিন্ন বিষয় যুক্ত করে একটি খসড়া তৈরি করা হয়েছে। তবে এটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। চূড়ান্ত হওয়ার পর পাবলিক পরীক্ষার নাম কী হবে, তা বলা যাবে।

এনসিটিবির খসড়া অনুযায়ী, দশম শ্রেণির পর যে পাবলিক পরীক্ষা হবে, তাতে প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়ন হবে এক কর্মদিবসের সর্বোচ্চ পাঁচ ঘণ্টায়। বিরতি দিয়ে হবে এ পরীক্ষা। এর মধ্যে একটি অংশের মূল্যায়নে অনুসন্ধান, প্রদর্শন, মডেল তৈরি, উপস্থাপন, পরীক্ষণ, পরিকল্পনা প্রণয়ন ইত্যাদি বিষয় থাকবে। অর্থাৎ হাতে-কলমে শেখার বিষয়টি মূল্যায়ন করা হবে। আরেকটি অংশে থাকবে লিখিত পরীক্ষা। সেখানে লিখিত উত্তরপত্র ব্যবহার করা হবে। লিখিত পরীক্ষার অংশ বিষয়ভেদে এক ঘণ্টা থেকে দুই ঘণ্টাও হতে পারে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com