বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন, তিনি ১৯৪৭ সালের এই দিনে (২৮ সেপ্টেম্বর) গোপালগঞ্জের মধুমতি নদীবিধৌত টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছার জ্যেষ্ঠ সন্তান তিনি।মালদ্বীপের রাজধানীতে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে কেক কেটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উদযাপন করেছেন মালদ্বীপ শাখা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টম্বর) ২০২৩ স্হানীয় সময় রাত সাড়ে নয়টায় হোটেল সিক্সি সিক্স রেস্তোরাঁয়। মোঃ শাহজালাল শিকদারের সন্জলনায় পবিত্র কোরআন তেলওয়াত করে অনুষ্টানের সূচনা করেন। অনুষ্টানের সভাপতিত্বে করেন আলহাজ্ব মোঃ দুলাল মাতব্বর মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের সভাপতি, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভিউ কনস্ট্রাকশন এর চেয়ারম্যান মোঃ দুলাল হোসেন মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।
উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সংগঠনটির উপদেষ্টা মুজিবুর রহমান, সহ-সভাপতি মনির হোসেন, যুগ্ম-সম্পাদক নুরে আলম রিন্টু, বঙ্গ বন্ধু ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক এআর মামুন, আবু রাসেল হাওলাদার, নাসির হোসন প্রমুখ।
উল্লেখ্য সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ দুলাল মাতব্বর তার বক্তব্য বলেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা উন্নত-সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার, বাঙালির আশা-আকাক্সক্ষার একান্ত বিশ্বস্ত ঠিকানা ও বিশ্বনন্দিত নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেধা-মনন, সততা, নিষ্ঠা, যোগ্যতা, প্রাজ্ঞতা, দক্ষতা, সৃজনশীলতা, উদারমুক্ত গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত হয়েছে। এক সময়ের কথিত ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ দারিদ্র্য-দুর্ভিক্ষে জর্জরিত যে বাংলাদেশকে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার সংগ্রাম করতে হয়েছে, জননেত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণমুখী নেতৃত্বে সেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বজয়ের নবতর অভিযাত্রায় এগিয়ে চলছে। বিশ্বসভায় আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এনবিএল মানি ট্রান্সফার মালদ্বীপ প্রা. লি. ডিরেক্টর মো. হান্নান খান কবির,বাংলাদেশ থেকে আগত স্টার টি গ্রুপের সিইও মো. টিপু সুলতান,প্রবাসী সোস্যাল ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন ও মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ যুবলীগের নেতৃবৃন্দ এবং প্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিকবৃন্দ।
আলোচনা সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করেন মাওলানা মোহাম্মদ আল আমিন, অতঃপর নৈশভোজের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সমাপ্তি ঘোষনা করেন।