দল নয় নীতিতে পরিচিত। আমার দেখা একজন সাদা মনের মানুষ আমিনুল ইসলাম সওদাগর(পাঠান)। মানুষকে সহযোগিতা করা, মানুষের দুঃখ কষ্টকে নিজের মত করে ভাবা, পরের বিপদে পাশে দাড়ানো, নিজের কথা চিন্তা না করে অন্যের সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসা, মানুষকে ভালোবেসে নিজেকে উজাড় করে দেওয়া, আমার দেখা একজন সাদা মনের মানুষ। আমি উনাকে সাদা মনের মানুষ হিসেবেই ভেবে থাকি। আর আমার দেখা সেই সাদা মনের মানুষটার নাম আমিনুল ইসলাম সওদাগর(পাঠান)।
উপজেলাবাসীর দূরদিনের সঙ্গী এই সাধা মনের মানুষটি। কোভিড ১৯ এর সময় নাগেশ্বরী উপজেলার দূগর্ম অঞ্চল থেকে পৌরসভার প্রতিটি হতদরিদ্রদের ঘরে তার নিজ তহবিল থেকে হাজার হাজার টাকা বিভিন্ন খাদ্য দ্রব্য বিতরন করেন। এ তথ্য আবাস সূত্রে জানা গেছে। তাছাড়া মাননীয় সংসদ সদস্য নাগেশ^রী, ভূরুঙ্গামারী ২৫ কুড়িগ্রাম -০১ আসনের সংসদ সদস্য আছলাম হোসেন সওদাগরের অক্লান্ত সচেষ্টার তার সুনামের ধারা বয়ে চলেছে। এই আমিনুল ইসলাম সওদাগর (পাঠান) যতসব সরকারী কাজ তার হাতে আসে তা এই মহান সরকারের ভাব মুক্তিকে শক্ত আকারে ধরে নিয়ে পাঁকাপোক্ত ভাবে করে থাকেন বলে উপজেলার অনেক সচেতন মহলের নিকট হতে জানা যায়।
সমাজে কিছু কিছু মানুষ থাকেন যারা নামে-দামে খুব বিখ্যাত কেউ নন কিন্তু গুণে-মানে নীরবে-নিভৃতে সমাজের আলোকশিখা হয়ে দীপ্যমান থাকেন। আমরা সুনামে সিক্ত করে তাদের বলি ‘সাদা মনের মানুষ’। তাদের অনেকেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকেন নিভৃতে। তেমনি একজন সাদা মনের মানুষ নাগেশ্বরী উপজেলার আমিনুল ইসলাম সওদাগর(পাঠান)। জীবনাচরণে মননশীল, সহজ-সরল মানসিকতায় উজ্জীবিত আমিনুল ইসলাম সওদাগর (পাঠান) নীরবে-নিভৃতে যাপিত জীবনের ‘সত্যিকার ভালো মানুষ’ হিসেবেই জানেন এলাকার জনসাধারণ।
আমিনুল ইসলাম সওদাগর(পাঠান) দীর্ঘ দিন থেকে রাজনীতি করে আসছেন। যে কোনো সময় আর্থিক বা অসহায় মানুষের পাশে থাকতে দেখেছি। তিনি নিজের কথা না ভেবে মানব সেবায় কাজ করে যাচ্ছেন। নিজের উপজেলা থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্য, সামাজিক সংগঠন সহ সবার সাথে যোগাযোগ রেখে সমাজের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।