এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র আল কোরআনের সুরা আল ইমরানের ১৪৮ নাম্বার আয়াতে কারীমায় ইরশাদ করেন অত:পর মহান আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পৃথিবীতে তার প্রতিদান দিয়েছেন এবং পরকালের ও উত্তম প্রতিদান দান করবেন। আর যারা সৎকর্মশীল মহান আল্লাহ তায়ালা তাদের ভালোবাসেন। এছাড়াও মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র আল কোরআনের সুরা নিসার ১২৫ নাম্বার আয়াতে কারীমায় ইরশাদ করেন আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশের সামনে মস্তক অবনত করে সৎকাজে নিয়োজিত থাকে এবং হযরত ইবরাহিম (আ:) ধর্ম অনুসরণ করে যিনি একনিষ্ঠ ছিলেন, তার চেয়ে উত্তমধর্ম কার? মহান আল্লাহ তায়ালা হযরত ইবরাহিম (আ:) কে বন্ধুরুপে গ্রহন করেছেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীস শরীফে এসেছে হযরত আবু হোরাইরা (রা:) হতে বর্ণিত তিনি বলেন হযরত রাসুল (সা:) সাহাবাদের মজলিসে ইরশাদ করেন, আমি আল্লাহর তায়ালার শপথ করে বলছি সে লোকটি কিছুইতে ঈমানদার নয়, আমি মহান আল্লাহ শপথ করে বলছি সে লোকটি ঈমানদার নয়? আমি আল্লাহর শপথ করে বলছি সে লোকটি ঈমানদার নয়? সাহাবীদের মাঝে হতে একজন প্রশ্ন করলেন হে আল্লাহর রাসুল! যার অনিষ্ট হতে তার প্রতিবেশি নিরাপদ থাকে না। (বোখারী শরীফ) তাই আসুন আমরা মানুষের উপকার করি হে আল্লাহ আমাদের সকলকে তাওফিক দান করুন (আমিন)
লেখক: মাওলানা শামীম আহমেদ
কামিল, হাদীস বিভাগ ফাস্ট ক্লাস
ইসলামি আরবি বিশ্ব বিদ্যালয় ঢাকা।
সাংবাদিক,ইসলামি কলামিস্ট
আলোচক:বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশন
#চলনবিলের আলো / আপন