অনলাইন ডেস্ক:রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থীদের নাম যুক্তরাষ্ট্রের সব অঙ্গরাজ্যের ব্যালট পেপারে থাকবে। তবে যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী, তাদের বিভিন্ন রাজ্যের নানা রকম সময়সীমা ও শর্ত পূরণ করতে হবে।
প্রেসিডেন্ট পদ প্রার্থী সিমন্সের নাম ওকলাহোমা এবং লুইজিয়ানা রাজ্যের ব্যালট পেপারে থাকবে। কিন্তু অন্য ৩২টি রাজ্যে তার নাম নিবন্ধিত হয়েছে একজন “রাইট-ইন” প্রার্থী হিসেবে। অন্যদের ক্ষেত্রেও এ ধরনের নিয়ম কার্যকর হবে।
অর্থাৎ, ব্যালটে তাদের নাম থাকবে না, তবে কোনো ভোটার যদি নিজে ব্যালটে তাদের নাম লিখে দেন – তাহলে সেই ভোটটি তিনি পেলেন বলে ধরা হবে।
জেড সিমন্স স্বীকার করেন যে, তার জয়ের সম্ভাবনা খুবই কম। তবে তিনি মনে করেন, এ বছর না হলেও পরবর্তীতে কোনো এক সময় তিনি হোয়াইট হাউসে যেতে পারবেন।
নির্বাচনে জেতার অভিনব কৌশল রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের উপাত্ত অনুযায়ী, ব্রক পিয়ার্স প্রচারাভিযানের জন্য ৩৭ লাখ ডলার খরচ করেছেন।
তার কথায়, তিনি সরাসরি নির্বাচনে জেতার কৌশল নেননি। তিনি চান একটি মাত্র রাজ্যে জিততে এবং লড়াইটাকে হাড্ডাহাড্ডি পর্যায়ে নিয়ে যেতে – যাতে প্রতিনিধি পরিষদ একজন বিজয়ী বেছে নিতে বাধ্য হয়।
তার কথা, এটা যখনই হয়েছে তখন তারা সমঝোতার ভিত্তিতে প্রেসিডেন্ট হিসেবে তৃতীয় বা শেষ স্থানে থাকা প্রার্থীকে বেছে নিয়েছে।
সমস্যা হলো, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এটা ঘটেছে মাত্র একবার – ১৮২৪ সালে। তবে ব্রক পিয়ার্সের দাবি – এবার নভেম্বরে তার বয়স হবে ৪০। তাই তার হাতে সময় আছে এবং এইভাবে তিনি ভবিষ্যতে শুধু তার জন্য নয় – যে কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থীর জন্যই মাঠ তৈরি করে রাখতে চান।
স্বতন্ত্র প্রার্থীদের একটা সুবিধা হলো, ভোটে দাঁড়ানোর জন্য কোনো দলকে সন্তুষ্ট করতে হয়নি। তাই তারা স্বাধীনভাবে তাদের পছন্দ মতো ইস্যুতে কথা বলেন।
সূত্র : ব্যালটপিডিয়া