রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র সম্ভাব্য মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থী হিসেবে জোর আলোচনায় রয়েছেন বাগমারা উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব, জননন্দিত নেতা অধ্যাপক মো. কামাল হোসেন। তৃণমূল পর্যায়ে সুদৃঢ় সংগঠনিক অবস্থান, ক্লিন ইমেজ ও জনসম্পৃক্ততা তাঁকে বাগমারাবাসীর কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে গেছে।
অধ্যাপক কামাল হোসেন শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, তিনি বাগমারার সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখের সাথী। উপজেলার ১৬টি ইউনিয়নে স্থানীয় বিএনপি’র সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক এবং সরাসরি যোগাযোগ দলীয় শৃঙ্খলা ও ঐক্যের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। দলীয় নেতাকর্মীরা মনে করেন, তাঁর মতো পরিচ্ছন্ন, জনবান্ধব ও ত্যাগী নেতাকে মনোনয়ন দিলে বাগমারার উন্নয়ন হবে দৃশ্যমান এবং দুর্নীতিমুক্ত রাজনীতি প্রতিষ্ঠা পাবে।
স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, অধ্যাপক মো. কামাল হোসেন সব সময় গরিব, দুঃখী ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন নিরলসভাবে। তাঁর এমন মানবিক নেতৃত্ব ইতোমধ্যে সাধারণ জনগণের মধ্যে আশার আলো জাগিয়েছে।
বাগমারা উপজেলার সর্বত্র আলোচনা চলছে—অধ্যাপক মো. কামাল হোসেন ‘ধানের শীষ’-এর কান্ডারী হতে যাচ্ছেন এবং তিনি ইতোমধ্যে ‘সবুজ সংকেত’ পেয়েছেন বলেও অনেকে দাবি করছেন।
দলীয় সূত্র এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অধ্যাপক কামাল হোসেন বিএনপির পক্ষ থেকে মনোনয়ন পেলে বাগমারায় এক নতুন রাজনৈতিক ধারা সূচিত হবে।