বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:০৪ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
দীর্ঘ সময় ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটানোর যে যন্ত্রণা, মাকরসার জাল বুনতে যে অধ্যবসায়, প্রচণ্ড কালবৈশাখী ঝড়ে আম কুড়ানোর যে সাহস, ফুটফুটে শিশুর জন্ম দেয়া প্রসূতি মায়ের যে আনন্দ, পিপাসিত আরোও পড়ুন...
পূবের আকাশ আবীর ছড়ালো পাখিরা গাহিলো গান পথিকের পথ চলা হলো শুরু যে পথে হাটে নওজোয়ান। নকীব মিনারে আযান হাকে আহ! মধুমাখা সেই সুর সেরাতুল মোস্তাকিম করে আহবান মুঞ্জিল কাছেই,
গতরে নষ্টের ছুঁয়া নাপাকের চিহ্ন, তবে কেন লুটেরাদের বলছো তোমরা সিংহ ! মিথ্যাচারণ, ব্যাভিচার এসব যেমন অন্যায় লোক ঠকানো সকল কর্ম পাপ বলেছেন মাওলায় । শিক্ষাখাতে গড়িমসি চিকিৎসাতে অবজ্ঞা মন্দের
সার্কাসের রঙ্গমঞ্চে উঠেছে আজ তোমার আমার ভালোবাসা। কয়েক মূহুর্তের ভেল্কিবাজিতে ধাঁধিয়ে যাওয়া চোখ জুড়ে হঠাৎ ই নেমে আসে, ভারি কালো পর্দা। নেমে আসে সীমাহীন শূণ্যতা। খানিক আগেই চিকন সুতার উপর
কলমগুলো অস্ত্র হোক শব্দগুলো জ্বলবে ন্যায় বর্ম বস্ত্র হোক সাহিত্যের কথা বলবে অসাধু-দের নিধন হোক সমাজের অন্ত্রে তন্ত্রে নতুন সূর্য প্রকাশ হোক সাহিত্যচর্চার মন্ত্রে কলমের আঁচড়ে জন্ম হোক তীক্ষ্ণ কলম-দৃষ্টি
আমার দখিনের জানালা খুললে- মাংস রান্নার সুবাস ভেসে আসে, প্রতিদিন। কখনো কষানো কখনো রসালো কখনো দু’একটা আলু কাটা; কখনো আবার তেলে ভাজা! আহা কি সুবাস! আমি যদি স্বর্গে যেতে পারি
তুমি এসেছিলে আমি জানি তুমি জানো নাই তোমার হাসির অকপট বৃষ্টি ধারায় আমি কাক ভেজা ভিজেছি অনেক তোমার অভিমানের তুমুল রোদ্দুরে শুকিয়েছি নিত্যদিন- ভেতর বাহির আমার ভাবনার ছাদে; তুমি জানো
হে ঈশ্বর! ভগোবান! তুমি মানুষ বানালে ঠিক আছে উঁইপোকা ছারপোকা তাও চলে গোবরে পোকা পর্যন্ত মানা যায় কি কারণে তুমি বলো- গরিব নামের এই আজব প্রাণীটাকে বানালে এই অপদার্থ প্রজাতিটা