আমার দখিনের জানালা খুললে- মাংস রান্নার সুবাস ভেসে আসে, প্রতিদিন। কখনো কষানো কখনো রসালো কখনো দু’একটা আলু কাটা; কখনো আবার তেলে ভাজা! আহা কি সুবাস! আমি যদি স্বর্গে যেতে পারি আরোও পড়ুন...
আরও কতখানি মনখারাপী ধরে রাখা যায় সঙ্গোপনে– এই মনে!আরও কতখানি নিবিড় হতে পারে— রাত কুয়াশা অন্ধকারে ! আরও কতখানি যন্ত্রণা– নিয়ে ছিনিমিনি খেলা করা যায়— অনায়াসে ই !জোছনা হারা চাঁদ
একটা সময় ছিলো তোমার অপেক্ষায় থাকতাম! তোমার সাথে এক সেকেন্ড কথা বলার জন্য, তোমাকে এক পলক দেখার জন্য খুব পাগলামি করতাম! কখনও কখনও তো বায়নাও করতাম, তোমার লেখা কবিতা পড়ার,
নিজ বুদ্ধিতে বাসা বানাই আমরা বাবই পাখী ঝড় তুফানে ভয় পাইনা এই সাহস টুকু রাখি । স্বাধীন ভাবে চলি যে আমরা থাকিনা তো পরাধীন, কারো সাহায্য নেইনা কখনও চলি নিজ
আমডা বাড়িত হানি ওড়ছে বাইরে যাওন যায় না, সহাল- বিহাল সকিনার সাথে ঘাডে দেহা ওয় না। তাও আমডা সুহে আছি ঘরে আছে ধান-টান, সকিনা বা কেমন আছে ঝড়ের ভিতর তুহান-বান।
তুহিন কৃষি কাজ করে। নদীতে মাছ ধরে। ছাত্র হিসেবেও ভালো। তার বাড়ি রাজশাহীতে। ভারত সিমান্তের কাছাকাছি সে প্রায়ই যায়। তার জমি গুলো সিমান্ত ঘেষে। দেখতে সুদর্শন। নৌকা নিয়ে তুহিন যিরো
মা আমি যুদ্ধে যাবো দেও গো আমায় সঁপে, সিন্ধু গিরি মরু-মায়া আমার নাম জপে। যুদ্ধ আমায় ডাকছে মাগো উঠছে কলরব, স্বাধীন দেশে তবুও কেন শকুনে ভরা সব। পাষাণ বুকে যুদ্ধের