স্টাফ রিপোর্টার:
অভয়নগর দেয়াপাড়া ১নং ওয়ার্ডের কওছার শেখের ছেলে রফিকুল ইসলামের (৩৮) সুদে টাকা গ্রহন করে দিশেহারা অসহায় মানুষ। অনুসন্ধানে জানা যায়, রফিকুল একজন সুদ কারবারি সে মানুষকে সুদে টাকা দিয়া কৌশলে ভুক্তভুগীর জমি জমা সব লিখে নিয়া একটি পরিবারকে ধংশ করিতেও দ্বিধাবোদ করেনা। চড়া সুদে টাকা মানুষকে দিয়া অত্যাচার নির্জাতন করিয়া টাকা আদায় করে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ রফিকুলের নিকট থেকে সুদে টাকা নিয়া গ্রামের অনেক মানুষ তার অত্যাচার সইতে না পেরে গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে এরকম ভুক্তভোগী মহব্বত আলী, ফতেমা বেগম সহ আরো অনেকে।
তার অত্যাচারের স্বীকার আরএক ভুক্তভোগী শরিফা বেগম সাংবাদিকদের যানায়, বিপদে পড়িয়া রফিকুলের নিকট থেকে স্বাক্ষর করা ব্লাইং চেক দিয়া ৭০০০০ (শত্বুর হাজার) টাকা নিয়েছিলাম সুদ আসল সহ একলক্ষ ষাট হাজার টাকা জমি ও গাড়ি বিক্রয় করিয়া পরিশোধ করিয়াছি তার পরেও আমার চেক ফেরত না দিয়া ডিজনার করিয়া, মন মত অংক ৪৩০০০০ (চার লক্ষ ত্রিশহাজার) টাকা দাবী করে আমার নামে মিথ্যা মামলা করিয়া হয়রানী করিতেছে আমি এর সু-বিচার চাই। গ্রামের অনেকে অভিযোগ করিয়া বলেন রফিকুল কিছুদিন আগে পরের হ্মেতে কাজ করিয়া বেড়াতো, সুদের কারবার করিয়া এখন সে কোটি টাকার মালিক।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভুক্তভোগী অনেকে যানায়, রফিকুলের বিরুদ্ধে কেউ ভয়ে কথা বলেনা, কারন স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্প ও এলাকার কিছু নেশাগ্রস্ত সন্রাসী প্রকৃতির লোকদের মাসিক টাকা দিয়া ম্যানেজ করিয়া সে সুদ কারবার করে। অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, আওয়ামীলীগের একজন নেতা, সাবেক ওয়ার্ড সদস্যরের ছত্রছায়ায় রফিকুল এসব অপকর্ম করে। এসময় ভুক্তভুগী ব্যক্তি ও এলাকাবাসী রকিকুলের সুদ কারবারি তদন্ত করিয়া আইনের আওতায় নেওয়ার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।