বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত প্রায় ৬০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যমুনা নদীর ভাঙ্গন রোধে বেরীবাঁধ ও নদীর তীর সংরক্ষণ প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলেছে। এখন দরকার টেকসই দৃষ্টিনন্ধন সড়ক পথ নির্মাণ। স্মাট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন যুগে বেরীবাধ ও সড়কপথ স্থাপনে ছড়িয়ে পরবে উন্নয়নের আলো সৃষ্টি হবে যমুনা সৈকত,কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন।
চৌহালী, টাংগাইল, নাগরপুর ও দৌলতপুর উপজেলা বাসির দাবি নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করছেন মাহমুদুল হাসান। আবহমান বাংলায় যমুনার মহামারিতে ধংসস্তপের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলা, টাঙ্গাইল, ভুয়াপুর, কালিহাতি,নাগরপুর, মানিকগঞ্জের, দৌলতপুর, শিবালা ও আরিচা। এ অঞ্চলের মানুষকে সব সময় নদীর ভাঙ্গনে অভিশাপ্ত ও অনিশ্চয়তার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয় দিনের পর দিন আতংকে আর অজানায়। নতুন কোনো প্রলয় যখন ভাঙ্গন কবলতি মানুষরে অস্তিত্বকেই প্রশ্নের মুখে ফেলে তখন প্রত্যাশিত ভাবেই সব সাজানো সৌধকে অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়। আসলে প্রকৃতির সবাই ভালো না থাকালে একা কেউ ভাল থাকতে পারেনা। সবাইকে নিয়েই তো জীবন সুন্দর। সৈকতের বালুতে প্রাণ ফিরে পায় লতারা, মানুষ মানুষের সেবায় অর্থনৈতিক চাঙ্গায় নদীর তীরকে নিজের মতো সাজানো দরকার।
বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১’শ সড়কপথ,পদ্মা সেতু,মেট্রোরেল ও উড়ালসেতু উদ্বোধন করেন। তারই আলোকে যমুনায় সেতু আরিচা পর্যন্ত নদীর বামতীর দিয়ে টিকসই বেরীবাধ ও সড়ক পথ স্থাপনে বাংলাদেশে আরেকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল সৃষ্টি হবে বলে মন্তব্য করছেন অভিজ্ঞ মহল ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা। যমুনার আঞ্চলিক এলাকায় সড়ক পথই সিরাজগঞ্জ, টাংগাইল ও মানিকগঞ্জ হতে পারে অপরূপ প্রকৃতিক সৌন্দর্যের কেন্দ্র। বেকারত্ব ঘোচাবে, হবে সম্ভাবনাময় যমুনা সৈকত ও অর্থনৈতিক অঞ্চল।
২০৪১ উন্নত উদ্বাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে যমুনা সেতু আরিচা পর্যন্ত বেরীবাধ এর পাশাপাশি সড়কপথ দেখতে চায় স্মার্ট যুগের মানুষ। যমুনা পারের মানুষ বাঁচতে চায়, পড়তে চায়, নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাধ চায় এবং সড়ক পথ ও অর্থনৈতিক অঞ্চল দেখতে চান।
২০৪১ উন্নত উদ্ববনী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার এ-যুগে চৌহালী, নাগরপুর, টাংগাইল, দৌলতপুর, শিবালয় আরিচা সহ যমুনার পার ও চরাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ুক উন্নয়নের আলো। নাগরপুর শাহজানী জিসি সড়কের চৌহালী আজম উদ্দিনমোরে বাধ ও সড়কপথের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরা হলো। নদীর তীর রক্ষা বাঁধের পাশ দিয়ে রাস্তা নির্মাণে উত্তরবঙ্গ রাজধানী ঢাকার সাথে যোগাযোগ সহজ ও ঝানঝট মুক্ত সড়কপথ বাস্তবায়নের লক্ষে এগিয়ে আসার আহবান দেশ বিদেশের সকল সেবাদান প্রতিষ্ঠানকে।
গণমানুষের প্রত্যাশা বাস্তবায়ন করা হলে যেমন র্কমসংস্থান হবে, তেমনি সরকারের উন্নয়ন ও রাজস্ব আদায়ের একটি যুগান্তকারী উন্নয়ন গ্রহণে আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে দেশ। বাস্তবায়ন হোক স্মাট যুগ, সৃষ্টি হোক যমুনা সৈকত বিনোদন ও পর্যটক কেন্দ্র। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় সৃষ্টি হোক আরেকটি কর্মসংস্থান, মানুষ মানুষের সেবায় এগিয়ে আসুন তাহলেই এদেশ শেখর থেকে শিখড়ে উন্নয়ন পৌঁছাবে এমনটাই দাবি করেছেন ছাত্র শিক্ষক অভিভাবক সচেতন মহল বীর মুক্তিযোদ্ধা ও পর্যটক প্রেমীরা।
অধ্যাপক ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম এ প্রতিবেদককে বলেন, বর্তমান সরকার উন্নয়ন ও বিনোদন বান্দব সরকার। এ সরকাররে উন্নয়ন আমলে মেঘা প্রজেক্ট, মাষ্টার প্লানসহ সকল প্রকল্প বাস্তবায়ন করে দেশের উন্নয়ন গড়ে তুলতে পারে বঙ্গবন্ধুর কন্যাই। অবাস্তব স্বপ্নকে বাস্তবে রুপদিতে পারে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা, জনগনের প্রত্যাশা অবশ্যই পুরণ করবে জনগণের সরকার।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ হজরত আলী মাষ্টার বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাই পারে বাংলার উন্নয়ন,তারই অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত নদীর বামতীরে সড়কপথ নির্মাণে সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান, যমুনা সৈকত, বিনোদন কেন্দ্র ছড়িয়ে পড়বে উন্নয়নের আলো।
উপজেলা আ’লীগ সভাপতি তাজউদ্দীন বলেন, মুক্তিযোদ্ধা, ভাষা সৈনিক, ভাষা শহীদ,হিজবুল কোরআনে বিশ্বে রেকর্ড, দেশে উন্নয়ন ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে পদ্মা সেতু ইতিমধ্যেই সারাবিশ্বে ইতিহাস সৃস্টি করেছে। বাংলাদেশে ওভার ব্রিজ মেট্রোরেল স্থাপন সহ বিভিন্ন উন্নয়নে ২০৪১ উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে উদ্ভাবনী বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছে। যমুনা সেতু থেকে আরিচা পর্যন্ত টেকসই বেরীবাধ ও সড়কপথ নির্মাণে হাজার হাজার পরিবারের বেকারত্ব দুরহবে, সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান, যোগাযোগ, বিনোদন কেন্দ্র, পর্যটনশিল্প ও যমুনা সৈকত।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অংশ গ্রাম হচ্ছে শহর, তারই ধারাবাহিকতায় যমুনা সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত স্থায়ীবাধ, বেরীবাধ, চায়নাবাধ ও সড়ক পথেই নতুন মাত্রায় আনতে পারে নয়নাভিরাম র্পযটক কেন্দ্র। আ’মীলীগ সরকারের সুদৃষ্টিতে বেরীবাধের কাজ চলমান পর্যায়ক্রমে সড়ক পথ নির্মাণ হবে ইনশাআল্লাহ।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক সরকার বলেন, নদীর পারে দাড়ালে সূর্য স্তরের প্রকৃতিক সৌন্দর্যকে হাতছানি দিবে আর যমুনা নদীর ভাঙ্গন কবলতি এলাকার মানুষ স্মাট যুগে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাবে। আ’লীগ সরকারের আমলেই বেরীবাধ ও সড়ক পথ স্থাপন হবে ইশাআল্লাহ।