মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:১৭ অপরাহ্ন

ই-পেপার

পিরোজপুরে নামাজ পড়া অবস্থায় মহিলার উপর হি’ন্দুদের হা’মলা, জো’রপূর্বক ঘ’রবাড়ি ভা’ঙচুর

প্রতিনিধির নাম:
আপডেট সময়: বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০২০, ৩:৪৬ অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোটার:

পিরোজপুরের নেছারাবাদ স্বরূপকাঠিতে অলংকার কাঠির, নামাজ পড়ার অবস্থায় হিন্দুদের হা’মলা জো’র পূর্বক ঘরবাড়ি ভাং’চুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিজ্ঞ আ’দালতের আদেশ উপেক্ষা করে অতর্কিত হা’মলা করে বসত ঘর ভাং’চুর করেন বিবা’দীরা। এমন অভিযোগ করেন ক্রয় সূত্রে মালিক আল আমিন। তিনি ও তার স্ত্রী জানান, বিগত দিনে তারা বিএস ৪১৪৭নং দাগ হইতে ৬শতাংশ ও বিএস ৩১৪৮নং দাগ হইতে ৬শতাংশ একুনে ১২শতাংশ জমিতে ভোগদ’খলে বিদ্যমান থাকেন এবং মোঃ মাসরুল আলম রাজিব ১২ শতাংশ জ’মিতে ভোগবান মালিক দংকার বিদ্যমান থাকিয়া বিগত বিগত ৩০/০৫/২০১৮ইং তারিখ রেজিঃ ১৩২৫নং ছাব কবলা দলিলমূলে ১২শতাংশ জ’মি গৃহীতা মোসাঃ হোসনে আরা বেগম বরাবরে হস্তান্তর করতঃ বিএস ৩১৪৭নং দাগ হইতে ৬ শতাংশ ও বিএস ৩১৪৮নং দাগ হইতে ৬শতাংশ একুনে ১২শতাংশ জমির দ’খল বুঝাইয়া দেন এবং সেই জায়গায় দীর্ঘদিন বিভিন্ন প্রজাতির চারা গাছ রোপন করি আসছিলেন এবং একপাশে একটি টিনও কাঠের বেড়াযুক্ত ঘর উঠিয়ে তারা বসবাস করিতেছে।

 

উক্ত জায়গায় বিবা’দীগন দ’খলের পায়তারা চা’লানোর চেষ্ঠা করলে বিজ্ঞা আ’দালতে ১৪৪ ও ১৪৫ ধারায় মা’মলা দা’য়ের করি। আ’দালত বি’ষটি আমলে নেন। বিবা’দীগন উক্ত নোটিশ পাইয়া গত ১৩/০৩/২০২০ইং তারিখ আনুমানিক ২টার দিকে‌, কিছু স’ন্ত্রাসী লোক নিয়ে বসত ঘরে হা’মলা চা’লিয়ে খালের মধ্যে ফেলিয়ে দেয় ২নং বিবা’দী তরুন কুমার মজুমদার পিতা মৃ’ত ভুবনেশ্বর মজুমদার ৩নং বিবা’দী পরান মজুমদার এবং অন্য একজন মুখ ডাকাছিল। মোঃ আল আমিন আরো বলেন, আমার স্ত্রী তখন নামাজ পড়তেছিল, আল আমিনের স্ত্রী বলেন, আমি বাসায় একা ছিলাম মাপ ছিল আমার সব ছেলেরা মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়েছিল। তারা ৪’৫ জন লোক এসে আমাদের উপর হা’মলা চালায় এবং ঘরের উপর এলোপ্যাথি পিঠাপিঠি করেন। লু’টপাট করে‌,আমি তাদেরকে বলেছি আমার নামাজ শেষ করি এ কথায় তারা কোন কর্নপাত না করে বসত ঘর ভাং’চুরসহ আমাকে লা’থি ঘুঁ’ষি কি’ল দিয়েছিল চি’ৎকার করার পর লোকজন আসিনি।

 

কিছু সময় পর এলাকার লোকজন দৌড়ে এসে আমাকে উ’দ্ধার করে এবং আমাদের উত্তর খালের উপর থেকে মহিলারা আ’হাজারি করে এদেরকে বাঁ’চাও বাঁ’চাও তারা চি’ৎকার শুনে এলাকাবাসী লোকজন দৌড়ে এসে ঘটনাস্থলে এসে দেখেন আমি অ’সুস্থ হয়ে এবং আমার পায়ের জ’খম হয়। আমার মা ওখানে ছিলেন তাকে কানের বালা ছিল বলছিল ছি’ড়ে নিয়ে গেছে মাকে লা’থি ঘুঁষি দিয়েছিল। আমার বৃ’দ্ধ মা রহিমা বেগমকে তারা লা’ঠি দিয়া আ’ঘাত করে। আমি ডাক চি’ৎকার করলে স্থানীয় লোকজন ছুটে আসে। ভাং’চুরের পর আমি অত্র থানায় বিবা’দীদের বি’রুদ্ধে অভিযোগ দা’য়ের করি। এব্যাপারে এসআই মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন, আমি অভিযোগ পেয়ে ওসি স্যারের নিদ্দের্শে ঘটনা স্থলে ছুটে যাই এবং উভ’য়কে উক্ত স্থান থেকে সরে যেতে বলি। আ’দালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যিনি জায়গা পাবেন তিনিই ভোগ দ’খল করিবেন। এই ঘটনা শোনার পর সাংবাদিকরা সরোজমিনে গিয়ে সত্যতা প্রমাণ পান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর