নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল আল মামুন ও ডাক্তার মাহমুদা খাতুন(মুক্তা) এমবিবিএস, বিসিএস(স্বাস্থ্য), ডিজিও (কোর্স) বি.এস.এম.এম.ইউ (অবস এন্ড গাইনী), মেডিকেল অফিসার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম। নাগেশ্বরী উপজেলা সদর হাসপাতালে কর্তব্যরত ডাক্তার মাহমুদা খাতুন(মুক্তা) সরকারী নিয়ম নীতি অনুযায়ী হাসপাতালে ঠিকমতো ডিউটি পালন না করে কাঁচা টাকার আশায় এ উপজেলায় বিভিন্ন ক্লিনিকে দায়িত্ব পালন করে আসছে। এই নিয়ে ডাক্তার মাহমুদা খাতুন(মুক্তা) ও নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল আল মামুন এর বিরুদ্ধে আঞ্চলিক ও জাতীয় পত্রিকায় বিভিন্ন শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হলে উপজেলা নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা সাংবাদিককে তার হাতের গুন্ডা-মাস্তান দিয়ে ফেসবুকে প্রান নাশের হুমকি দেয়। এমন কি অশ্লীল ভাষায় মুঠো ফোনে গালিগালাজ করে। জানা যায় কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলা হাসপাতালে গরীব দুঃখী মানুষের সেবা দানের কেন্দ্র। সেখানে অসহায় লোকজন সেবা পাচ্ছে না। অনেকে অভিযোগ করেন ডাক্তার মাহমুদা খাতুন(মুক্তা)র বাড়ি নাগেশ্বরী উপজেলায় হওয়ায় বড় বড় কর্তাদের কে ম্যানেজ করে হাসপাতালে কর্তব্যরত ডিউটি পালন না করে এ মহান সরকারের ভাব মুক্তি খূর্ণ করছে, হাসপাতালে রোগী নিয়ে বিভিন্ন ক্লিনিকে রমরমাভাবে চিকিৎসা প্রদান করে আসছে। এ নিয়ে নাগেশ্বরী বাসির প্রশ্ন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল আল মামুন ও ডাক্তার মাহমুদা খাতুন(মুক্তা) কোন খুঁটির জোরে এ ধরনের ন্যক্কারজনক কর্মকান্ড চালিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর দূর্নীতি সম্পর্কে কুড়িগ্রাম জেলা সিভিল সাজর্নের সঙ্গে মুঠো ফোনে কথা বলার চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করে নি। অপরদিকে নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল আল মামুনের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান আমাদের কোন ডাক্তার কোন ক্লিনিকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন এ বিষয়ে আমাকে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। আমি বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবো। তার কথায় মনে হয় ডাক্তার আব্দুল আল মামুনের যেন পোষা পালক সাংবাদিকগন। তিনি নিজেই একজন দুধে ধোঁয়া তুলশী পাতা সেজে ভাঁজা মাছটা উল্টে খেতে পারে না। এ নিয়ে উপজেলাবাসির অভিযোগ ডাক্তার মাহমুদা খাতুন(মুক্তা) স্থানীয় দাপটের সহিত চাকরি করছে? না কি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল আল মামুনের কোন এক শক্ত খুঁটির কারনে কাউকে তোক্কা না করে রমরমা ভাবে ক্লিনিকে রোগী দেখছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান এই ডাক্তার মাহমুদা খাতুন(মুক্তা)র পিতা একজন মুক্তিযোদ্ধা হওয়ায় তার অপব্যবহারে নাগেশ্বরীবাসি অতিষ্ট হয়ে উঠেছে। এবং রাজধানীতে তার বড় বড় কর্তা থাকায় বেপরোয়া ভাবে নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ কর্তব্যরত ডিউটি পালন না করে ক্লিনিকে সেবায় ব্যস্ত থাকে।