আবহমান বাংলার ডিজিটাল যুগে যমুনার মহামারিতে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়ে সিরাজগঞ্জরে চৌহালী উপজেলার মানুষ।
নদীর ভাঙ্গনে অভিশাপ্ত ও অনিশ্চয়তার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয় দিনের পর দিন আতংকে আর অজানায়। নতুন কোনো প্রলয় যখন ভাঙ্গন কবলতি মানুষরে অস্তত্বিকইে প্রশ্নের মুখে ফেলে তখন প্রত্যাশিত ভাবেই সব সাজানো সৌধকে অপ্রাসঙ্গকি মনে হয়। বহু তস্তুব,প্রঙা পেরিয়ে এসে সহজইে তখন মিলে যায় জীবনের হিসাব- প্রার্চুযই জীবনের লক্ষ সুখের ঠিকানা তো নয়ই। তাই ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ডিজিটাল যুগে চায়নাবাধ ও সড়কপথের বাস্তবচিত্র দেখতে চায় মানিকগঞ্জ,টাংগাইল ও সিরাজগঞ্জের মানুষ।
আসলে প্রকৃতরি সবাই ভালো না থাকালে একা কেউ ভাল থাকতে পারে না। সবাইকে নিয়েই তো জীবন সুন্দর। সৈকতের বালুতে প্রাণ ফিরে পায় লতারা, তাই নিজের মতো সাজাতে চায় যমুনা নদীর র্পুব পার। বেরীবাধের উপর দিয়ে সড়কপথই পরিকল্পিত নতুন করে নিজের মতো সাজাতে চায় চৌহালীর প্রকৃতিক সৌর্ন্দয্যের সৈকত, নীলাভুমি,বিনোদন ও র্পযটকদের র্পযটনের শহর হিসেবে ।