স্মরণ কালের ভয়াবহ নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার উমারপুর ইউনিয়ন পরিষদ, চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন মন্ডলের বাড়ি,ডিজিটাল রাস্তা,ফসলি জমি,বাড়িঘর ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
ইতিমধ্যে ভিটেবাড়ী, ফসলি জমি,রাস্তা ও সড়কপথ হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে নদীর পাড়ের মানুষ। তারা সরকারের কাছে ত্রাণ চায় না টেকশই বেরীবাধ ও চর রক্ষা বাধ দেখতে চায়। ২০১৩ সালে যমুনার গর্ভে চলে গেছে উপজেলা পরিষদের সকল স্থাপনা, কবরস্থান, ভিটেবাডী, ফসলি জমি, স্কুল, কলেজ,ব্রীজ,কাচা-পাকা সড়কসহ অনেক সরকারি বেসরকারি স্থাপনা। এরপরেও বসে নেই চৌহালী ৭টি ইউনিয়নে ঘরবাড়ি, আবাদি জমি,শিক্ষা ও ইউনিয়ন পরিষদ, বিলীন হওয়ায় দিশেহারা নদী ভাঙ্গন কবলিত মানুষেরা। আঃ মান্নান মাষ্টার বলেন, আমার কর্মস্থানরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বসতি ভাঙ্গন কবলে বিভিন্ন স্কুল,বাজার ও গ্রামের পর গ্রাম। বাড়ির ঘর ও স্থাপনা নিয়ে আমরা চরবাসি ভালনা। ভাঙ্গন ও বানবাসি মানুষের দাবি, তারা ত্রাণ চায় না নদী শাসন চাই।
মোঃ আব্দুল মতিন মন্ডল বলেন,বন্যার পানি বৃদ্ধি ও কমার সাথে সাথে ভাঙ্গন কবলে পরেছে বৃহত্তম উমারপুর ইউনিয়ন। ভাঙ্গন কবলে ৩ একর জমির ওপর নির্মিত উমারপুর ইউনিয়ন পরিষদ, নবনির্মিত শৈলজানা সরকারি প্রাইমারি স্কুল, মসজিদ,আরকান্দি বাজার থেকে পরিষদ হয়ে ধুবুলিয়া বাজার পর্যন্ত ডিজিটাল রাস্তা,কয়েকটি প্রাইমারি,ভাষা মতিনের লাইব্রারি,শহীদ মিনার,চেয়ারম্যান মতিন মন্ডলের বসতভিটা, হাটাইল,হাপানিয়া,দত্তকান্দিসহ বিভিন্ন গ্রাম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও আবাদি জমি।
#চলনবিলের আলো / আপন