শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:৫৬ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
নাগরপুরে জামায়াতে ইসলামী’র ইউনিয়ন ভিত্তিক নির্বাচনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত ভাঙ্গুড়ায় তথ্য অধিকার আইনে আবেদন করেও তথ্য না পাওয়ার অভিযোগ ইউএনও’র বিরুদ্ধে জকিগঞ্জে এইচসিআই’র উদ্যোগে আধুনিক মাদরাসার উদ্বোধন ও ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প যথাযোগ্য মর্যাদায় বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ এর ৫৪তম শাহাদত বার্ষিকী পালন করলো বিজিবি ঈশ্বরদীতে নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন ভাঙ্গুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষককে শোকজ ঘিরে বিতর্ক সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার ও বিতর্কিত ওসিকে প্রত্যারের দাবিতে সাংবাদিকদের  মানববন্ধন লামায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে মোবাইল কোর্ট অভিযান 

চলনবিলে ঝড়বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে গেল বিপুল পরিমাণ মাঝারি আম আর লিচুর গুটি

মোঃ মুন্না হুসাইন (ভ্রাম‍্যমানণ)প্রতিনিধিঃ
আপডেট সময়: মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২১, ১০:৪৫ অপরাহ্ণ

ফাল্গুন মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে প্রায় দিনই সারা দেশে আকস্মিক ঝড় ও শিলাবৃষ্টির কারণে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে সদ্য বেড়ে ওঠা লিচু ও মাঝারি আমের গুটি।

সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সিরাজগঞ্জ শহর ও তাড়াশে বাগান গুলোতে। এতে লোকসানের আশঙ্কায় রয়েছে কৃষক ও বাগান মালিকরা।

তাড়াশ উপজেলার কৃষক লিচু বাগান মালিক তোফায়েল খান বলছেন,  আম ও লিচুর বাগানগুলোয় মৌসুম শুরুর আগেই প্রচুর পরিমাণে মুকুল দেখে তার মতো বাগান মালিক এবং চাষীরা বেশ লাভের আশা করছিলেন।

মৌসুমের আগেই শিলাবৃষ্টিতে ঝরে গেছে অনেক আমের ও লিচুর গুটি।

তবে গত কয়েক সপ্তাহে দফায় দফায় দীর্ঘসময় ধরে শিলা বৃষ্টির কারণে আম ও লিচুর অর্ধেক মুকুল ও গুটি ঝরে গেছে বলে জানিয়েছেন কৃষকরা। যে গুটি গাছে আছে তাও পোকামাকড়ের সংক্রমণে নষ্ট হয়ে যাওয়ার শংকায় আছেন তারা।

কৃষিবিভাগের তথ্যমতে তাড়াশ উপজেলায় ছোট বড় বাগান মিলে মোট ৩ হাজার হেক্টর জমিতে প্রায় ৫০ হাজার মেট্রিক টন আম ও ২০ হাজার মেট্রিক টন লিচু উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।

‘বৃষ্টিপাতের কারণে আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কোন সমস্যা হবেনা।’

বৃষ্টিপাতের কারণে ঠিক কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক কোন তথ্য পাওয়া না গেলেও বৃষ্টির পর ছত্রাকের আক্রমণ থেকে বাঁচতে কিটনাশক ছিটানোর কথা জানান  আম গবেষণা বিজ্ঞানী সরফ উদ্দিন।

তবে তিনি এই বৃষ্টিপাতকে স্বাভাবিক উল্লেখ করে এতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কোন সমস্যা হবেনা বলে তিনি উল্লেখ করেন।

বৃষ্টির পরে বিদ্যমান মুকুল ও গুটি রক্ষার জন্য ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করার কথা জানান সিরাজগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধি দফতরের উপ পরিচালক।

তবুও বৃষ্টিপাতের আশঙ্কায় তোফায়েল খানের মতো কৃষকের উদ্বেগ যেন রয়েই গেছে।

 

#CBALO/আপন ইসলাম


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর