পাবনার আটঘরিয়া উপজেলা বিভিন্ন গ্রামের কাঁঠাল গাছের বাম্পার মুচি ধরেছে। এই সকল উপাদান আমাদের শরীরকে সুস্থ্য ও সবল রাখতে সাহায্য করে। এতে থাকা পটাশিয়াম র্যাড সুগার নিয়ন্ত্রণ রাখে। এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
একটি পৌর সভা, পাঁচটি ইউনিয়নে প্রচুর পরিমানে কাঁঠাল গাছ রয়েছে। এবং আবহাওয়া ও মাটির গুনাগুন প্রচুর পরিমানে কাঠাল উৎপাদন হয়। গাছ মালিকরা ইতোমধ্যেই কাঠাল পরিচর্চা শুরু করেছে। গাছে মুচি আসার পূর্ব থেকে গাছের গোড়ায় সার এবং পানি ব্যবহার করেছেন। মুচি আসার পর যাতে মুচি নষ্ট না হয় সেগন্য স্প্রে করেছেন।
পৌর সভার বাসিন্দা মো: ইজার আলী জানান, কাঁঠাল হচ্ছে এক বছরী ফল। এই ফলটি ব্যাপক সু-স্বাদু। বসতবাড়ীর পড়ে থাকা জায়গায় এগাছ রোপন করলে তা থেকে ফল পাওয়া যায় এবং বিক্রি করা যায় । এতে সংসাওে কিছু টাকা উপার্জন হয়। তবে এই ফলে কোন অংশ নষ্ট হয়না। এর ভিতরের অংশ খাওয়ার পর বাকী অংশ বা পুশুর খাদ্য হিসেবে খাওয়ানো হয়। এবয় বিচি তরকারি হিসেবে খাওয়া হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোখসানা কামরুনাহার, লালচে ও উচু এলাকায় কাঁঠাল গাছ ভাল জন্মায়। এই উপজেলায় ব্যাপক কাঠাল উৎপাদন হয়। তবে উপজেলা চাহিদা মিটিয়ে পাশ^বর্তী জেলা গুলোতে বিক্রি করা হয়।
মানব দেহে যেসব পুষ্টির প্রয়োজন প্রায় সব আছে এই কাঁঠালের মধ্যে। পুষ্ঠির রাজা কাঁঠাল। এর বিচির রয়েছে নানা গুন। যা মানব দেহের জন্য উপকারী ফল এই কাঁঠাল। এতে ভটামিন-এ, সি, বি-১, বি-২, পঠাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনোশিয়াম সহ নানা রকমের পুষ্টি ও খনিজ পাওয়া যায়।
#CBALO/আপন ইসলাম