বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৯ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

জামালপুরের ইসলামপুরে অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের মামলায় গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী

প্রতিনিধির নাম:
আপডেট সময়: মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর, ২০২০, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ণ

কামরুজ্জামান কানু,জামালপুর:

জামালপুরের ইসলামপুর বহুল আলোচিত ইসলামপুর জে.জে.কে.এম গালর্স হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের নারী কেলেংকারি সেই অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত অর্থ আত্মসাতের মামলায় আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে । ওই কলেজ পরিচালনা কমিটির সদস্য ও সিনিয়র শিক্ষক শামচুল আলম বাদী হয়ে গত ১৩ আগষ্ট ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে জামালপুর চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সি,আর আমলী আদালত ইসলামপুর কোর্টে মামলা দায়ের করেন। মোকদ্দমা নং সি, আর ১৩৪/২০২০। গত ২৫ অক্টোবর প্রথম শ্রেণীর বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারিয়া আরজু পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) জামালপুর কর্তৃক পেশকৃত তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ মামলায় অবশেষে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ প্রদান করেন।

 

মামলার আরজিতে বলা হয়েছে , কলেজ পরিচালনা কমিটির গঠিত তদন্ত কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনসহ কলেজের আয়-ব্যয় রেজিষ্টারপত্র, রশিদবই, ব্যাংক জমা খরচ (ব্যাংক স্টেটম্যান্ট) ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) জামালপুরের তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে জানা গেছে, আব্দুছ ছালাম চৌধুরী ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষের দায়িত্ব থাকা কালীন বিভিন্ন সময়ে মোট ২৩ লাখ ৫১ হাজার ২৮৯ টাকা আত্মসাৎ করেন। এছাড়াও ওই প্রতিষ্ঠানের স্কুল/কলেজসমূহের শীর্ষক প্রকল্প ২০২০ হতে ১টি দোয়েল ল্যাপটপ এবং নির্বাচিত বে-সরকারি কলেজসমূহের শীর্ষক প্রকল্প ২০১৩ থেকে আরো একটি ল্যাপটপ তার ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহারের জন্য বাড়িতে নিয়ে যান। কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা মূল্যের ৭টি মেহগনি, ৩টি কড়ই গাছ কর্তন করে। পুরাতন টিনসেড হাফবিল্ডিং যার একটি ৮০ ফিট বাই ২০ ফিট, ৪০ ফিট বাই ২০ ফিট দৈর্ঘ্য বারান্দাসহ আরো একটি টিনসেড বিল্ডিং যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই বিক্রি করেন, যার মূল্য ২ লাখ ২৫ হাজার টাকাসহ আত্মসাৎকৃত ওই বিপুল পরিমাণ অর্থ প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন খাত থেকে অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরী আত্মসাৎ করেন।

 

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ০২ ফেব্রয়ারি অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরী আন্তঃনগর তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের ‘ঘ’বগির একটি সিঙ্গেল কেবিনে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জনৈক এক ছাত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় কর্তব্যরত রেল পুলিশ তাদেরকে আটক করে জামালপুর রেলওয়ে পুলিশ থানায় সোপর্দ করে। যার জিডি নং-৬৬, তারিখ ০২/০২/২০২০। এ সংবাদটি বিভিন্ন গণমাধ্যমসহ মুহুর্তেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী, অভিভাবক, উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ এলাকার সর্বস্তরের জনতা তৎক্ষনাত মিছিল-মিটিং, বিক্ষোভ, স্মারকলিপি প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি অব্যাহত রাখেন। এমতাবস্থায় অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরী কলেজে না এসে আত্মগোপনে থাকেন।

এরপর থেকে শুরু হয় কলেজ পরিচালনা কমিটির গঠিত তদন্ত কমিটি ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) জামালপুরের একের পর এক তদন্ত। তদন্তে বেড়িয়ে আসে নারী কেলেংকারিসহ কলেজের অর্থ আত্মসাতের নানা ঘটনা। এ ব্যাপারে অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরীর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ০২ ফেব্রয়ারি অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরী আন্তঃনগর তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের ‘ঘ’বগির একটি সিঙ্গেল কেবিনে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জনৈক এক ছাত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় কর্তব্যরত রেল পুলিশ তাদেরকে আটক করে জামালপুর রেলওয়ে পুলিশ থানায় সোপর্দ করে। যার জিডি নং-৬৬, তারিখ ০২/০২/২০২০। এ সংবাদটি বিভিন্ন গণমাধ্যমসহ মুহুর্তেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী, অভিভাবক, উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ এলাকার সর্বস্তরের জনতা তৎক্ষনাত মিছিল-মিটিং, বিক্ষোভ, স্মারকলিপি প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি অব্যাহত রাখেন। এমতাবস্থায় অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরী কলেজে না এসে আত্মগোপনে থাকেন

এরপর থেকে শুরু হয় কলেজ পরিচালনা কমিটির গঠিত তদন্ত কমিটি ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) জামালপুরের একের পর এক তদন্ত। তদন্তে বেড়িয়ে আসে নারী কেলেংকারিসহ কলেজের অর্থ আত্মসাতের নানা ঘটনা। এ ব্যাপারে অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরীর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ০২ ফেব্রয়ারি অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরী আন্তঃনগর তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের ‘ঘ’বগির একটি সিঙ্গেল কেবিনে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জনৈক এক ছাত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় কর্তব্যরত রেল পুলিশ তাদেরকে আটক করে জামালপুর রেলওয়ে পুলিশ থানায় সোপর্দ করে। যার জিডি নং-৬৬, তারিখ ০২/০২/২০২০। এ সংবাদটি বিভিন্ন গণমাধ্যমসহ মুহুর্তেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী, অভিভাবক, উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ এলাকার সর্বস্তরের জনতা তৎক্ষনাত মিছিল-মিটিং, বিক্ষোভ, স্মারকলিপি প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি অব্যাহত রাখেন। এমতাবস্থায় অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরী কলেজে না এসে আত্মগোপনে থাকেন।

এরপর থেকে শুরু হয় কলেজ পরিচালনা কমিটির গঠিত তদন্ত কমিটি ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) জামালপুরের একের পর এক তদন্ত। তদন্তে বেড়িয়ে আসে নারী কেলেংকারিসহ কলেজের অর্থ আত্মসাতের নানা ঘটনা। এ ব্যাপারে অধ্যক্ষ ছালাম চৌধুরীর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।

 

 

CBALO/আপন ইসলাম


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর