সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
কক্সবাজার সদর উপজেলা জাসাস এর পরিচিতি সভা, জাসাস বিএনপি গোলাপ ফুল বললেন প্রধান অতিথি বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারী ফোরামের নির্বাহী মহাসচিব নির্বাচিত হলেন আনোয়ার হোসেন মানিকগঞ্জ ১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোডাউন নাটোর ইমার্জিং কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন নাটোর রেড টিম আটোয়ারীতে ‘মানিকপীর সোনালী কিন্ডার গার্টেন’-এর কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি ও সনদ বিতরণ আলীকদমে মাতামুুহুরী নদীতে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু ভৈরব নদীতে নৌকা বাইচে উৎসবের জোয়ার, দর্শনার্থীর ঢল সাপাহারে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স জনবীমী’র পিঠা ও আনন্দ উৎসব 

ভারুয়াখালী-খুরুশকূল খেয়াঘাটে ভাড়া দ্বিগুণ

প্রতিনিধির নাম:
আপডেট সময়: সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০২০, ১০:১৪ অপরাহ্ণ

মোহাম্মদ জিয়া কক্সবাজার সদর প্রতিনিধি

খুরুশকুলের উপর দিয়ে কক্সবাজার শহরে যাতায়াতের জন্য ভারুয়াখালী -খুরুশকূল খেয়াঘাট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন হাজারের অধিক মানুষ এই ঘাট দিয়ে পারাপার করে থাকে। যাত্রীকে বহন করার জন্য শতাধিক বিভিন্ন যানবাহন প্রতিনিয়ত খেয়াঘাটের কিনারায় অবস্থান করে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় খেয়াঘটটির ইজারাদাতা জেলা পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধির কোন পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই গত মার্চ মাস হতে জনপ্রতি ৫ টাকার পরিবর্তে ১০ টাকা করে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে তারও পূর্বে ২-৩ টাকা ভাড়া নেওয়া হত। এই বিষয়ে খেয়াঘাটের মাঝি ভূট্টোর সাথে কথা হলে তিনি জানান বেশি দামে ইজারা নেওয়ার কারণে ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে। এখানে আরও একটি অনিয়মের জন্য এক যুগের বেশি সময় ধরে মানুষ ভীষণ কষ্টের ভিতর দিয়ে খেয়াঘাটটি পারাপার করছে।

 

শতবছরেরও পূরনো এই ঘাটটি বর্তমান স্থান থেকে আরো প্রায় দু’শ মিটার পশ্চিমে পারপারের ব্যবস্থা ছিল। সরকারীভাবে পারাপারের অনুমতিও আছে কেবল পূর্বে পারাপারের স্থানটিতে। পূর্বের স্থানে উভয় পাশে সংযোগ সড়ক থাকায় প্রবল বর্ষার সময়েও কোন কাঁদা মাটি ও পিচ্ছিলতা মোকাবেলা ছাড়া খুব সহজে মানুষ পারাপার করতে পারত। সরকারী অনুমতি ও মানুষের পারাপারের অসুবিধা কোন কিছুই তোয়াক্কা না-করে গত একযুগ ধরে খেয়াঘাটকে বর্তমান স্থানে স্থানান্তর করা হয়েছে অর্থাৎ পূর্বদিকে সরানো হয়েছে। বর্তমান পারাপারের স্থানটিতে যেতে ভারুয়াখালী ও খুরুশকূল উভয়পাশের বেঁড়িবাধের উপর তেতৈয়ার অংশে সামান্য ইটের ব্যবস্থা থাকলেও আর কোথাও ইট কিংবা পরিপাটি রাস্তা নেই যার কারণে সামান্য বৃষ্টি হলেও পরিবর্তিত খেয়াঘাটের স্থান পর্যন্ত কোন যানবাহন যাতায়াত করতে পারেনা।

 

ফলে বেশি রাস্তা অতিক্রম ছাড়াও বর্ষাকালে কাঁদা মাটির পিচ্ছিলতা মোকাবেলা করে নারী-পুরুষ, শিশু, রোগী ও মালামাল নিয়ে হেটে হেটে রাস্তা অতিক্রম করা কি যে কষ্ট একমাত্র ভুক্তভোগী ছাড়া কারো অনুমান করার সুযোগ নেই। খেয়াঘাটটিকে পূর্বের স্থানে স্থানান্তর ও পূর্বের ন্যায় ৫ টাকা ভাড়া নির্ধারণের জন ইতি পূর্ব ভারুয়াখালী ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের মেম্বার জনাব শামশুল আলমের সাথে কথা বল্লে তিনি বিষয়টি সমাধানের ইজ্ঞিত দেয়াতে বুক্ষোভদ্ধ জনতা ২ সাপ্তাহের আলটিমেটাম দিয়ে আন্দোলন থেকে সরে আসে। কিন্তু এই পযন্ত বিষয়টির কোনো সমাধান না হওয়ায় জনগণের মধ্যে চরম খুব প্রকাশিত।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর