ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা তরুন সমাজসেবক আমির সোহেল মল্লিক নিয়ে চলছে গভীর ষড়যন্ত্রের নীল নকশা, এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে নলছিটি উপজেলা তরুণ রাজনীতিবিদ আমির সোহেল মল্লিক জানান, তিনি ১৯৯৬ সাল থেকে সাল থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন একনিষ্ঠ কর্মী ২০০০ সালে আমু ভাইয়ের উপ নির্বাচনে তার নিজ এলাকা সুবিদপুর ইউনিয়ন ব্যাপক অবদান রাখেন এবং নলছিটি উপজেলার সর্বত্র নির্বাচনী প্রচার ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন, এরপরে তিনি ২০০১ সালে অপজিশন দল বিএনপি ক্ষমতায় আসলে বিভিন্ন বাধার মুখে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হন এবং অনেক হামলা ও হয়রানির শিকার হন, ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এম এ আজিজ হটাও আন্দোলনে ঢাকা ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আমু ভাইয়ের সাথে বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন ও ভূমিকা রাখেন ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নলছিটি উপজেলার সকল ইউনিয়ন পর্যায়ে আমু ভাই এর মিছিল-মিটিং রাজনৈতিক বক্তব্য সহ ব্যক্তিগত উদ্যোগে দলের নেতাকর্মীকে বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতার মাধ্যমে এই তরুণ রাজনীতিবিদ নলছিটি উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ও গণমানুষের মাঝে আলোচনায় আসেন এরপর ২০১১ সালে সুবিদপুর ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেন এ  নির্বাচনে আওয়ামী লীগের গ্রুপিং রাজনীতির কারণে প্রতিপক্ষ নলছিটি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম শাহীন এর সাথে সামান্য ভোটের ব্যবধানে হেরে যান। এরপর থেকে ২০১১ সাল থেকে ১০১৫ সাল পর্যন্ত গণ মানুষের মাঝে তিনি তার সমাজসেবা ও প্রচারণা মূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যান।  যার কারণে ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত সুবিদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদ লাভ করেন‌ ও ২০১৬ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু ভাইয়ের আস্থাভাজন প্রার্থী হিসেবে ব্যাপক ভূমিকা থেকে দলীয় মনোনয়নের দিন চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা হওয়ার পরেও হঠাৎ দলীয় আবার মনোনয়ন পত্র থেকে বঞ্চিত হন এবং দলীয় সিদ্ধান্তের কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নির্বাচনী মাঠ থেকে সরে দাঁড়ান পরে ২০১৭ সালে উপজেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহপ্রচার সম্পাদক পদে নির্বাচিত হন, অদ্যাবধি তিনি নলছিটি উপজেলা আওয়ামী লীগ ও ঝালকাঠি জেলাব্যাপী ভালো একজন কর্মী হিসেবে পরিচিতি আছেন। বর্তমানে তিনি অভিযোগ করেন ২০১৬ সালের নির্বাচনের আগে তার নামে কোন একটি মামলা বা হয়রানিমূলক ব্যর্থতার অভিযোগ ছিল না বর্তমানে তাহার ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান শিকদার রাজনৈতিক গ্রুপিংয়ের বিপক্ষ ভূমিকায় থেকে সোহেল মল্লিক একের পর এক মামলা ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন।  যাতে তিনি এলাকায় রাজনৈতিক ভূমিকা শূন্য হলে চেয়ারম্যান এককভাবে সমস্ত ফায়দা লুটতে পারে, যার কারণে তাহার রাজনৈতিক অঙ্গনে ও তার প্রানের নেতা আমির হোসেন আমু ভাইয়ের কাছে আস্থাভাজন ভূমিকা নষ্ট হচ্ছে তাই তিনি ঝালকাঠি জেলা নলছিটি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক অন্যান্য নেতৃবৃন্দসহ আমু ভাই এর একান্ত সচিব ফখরুল মাজিদ কিরণ ভাই সহ তার প্রানের নেতার সুদৃষ্টি কামনা করছেন।