রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৮ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ ইতিহাস ঐতিহ্য
নওগাঁর আত্রাইয়ে বন্যা দূর্গত অসহায় গরীব মানুয়ের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত করা হয় ‘বঙ্গীয় রিলিফ কমিটি, বা (এখন গান্ধি আশ্রম)। সময়ের বিবর্তনে অযতœ, অবহেলা, আর স্থানীয় কতিপয় প্রভাবশালীদের কালো আরোও পড়ুন...
ব্রিটিশ শাসনের অত্যাচারের অতিষ্ঠ হয়ে এ ভূখন্ডের মানুষ জাতিভেদে তাঁদের দেবতাদের কাছে প্রার্থনা করেছিলেন,  হে সৃষ্টিকর্তা এমন একজন মহামানবের জন্ম দাও,  যে মানুষটি শোষিত শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে রূখে দাঁড়াবে এবং
আবহমান বাংলার চিরকালের সৌন্দর্য, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু বাঙ্গালিরই নয় সমগ্র পৃথিবীর অহংকার। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। এই মহান নেতা ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ
পাকিস্তানি সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের জনগণ যখন সোচ্চার, তখন সেই আন্দোলনকে বেগময় করার লক্ষ্যে পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দও কৃষক, শ্রমিক ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে করে
১৯৭১সালের ৭ই মার্চ বাঙালি জাতির জীবনে এক ঐতিহাসিক দিন। এই দিবসের পর্যালোচনা করতে গেলে আমাদেরকে ইতিহাসে ফিরে যেতে হয়। কেন সেদিন বঙ্গবন্ধুর এই ঘোষণা দিতে বাধ্য হয়েছিলেন ? ১৯৪৭ সালের
বর্ণমালা শিখতে বসেছে ছোট্টমণি ছড়া। মা বইটা মেলে ধরেন ছড়ার সামনে। আদর্শলিপি। বইয়ের পাতায় পাতায় রঙিন ছবি অবাক চোখে দেখে ছড়া। ছড়ার মন নেই পড়ায়। ‘অ-তে অজগর, আ-তে আম’ এমন
নওগাঁ জেলার সীমান্ত ঘেঁষা এ উপজেলাটির নাম সাপাহার উপজেলা, সাপাহার নামকরণের নিখুঁত কোন ইতিহাস খুঁজে পাওয়া না গেলেও এলাকার একাধীক প্রবীন ব্যক্তিদের নিকট থেকে জানা গেছে বৃটিশ শাসনামলে এই এলাকা
সেদিনের নির্বিচারে পাক সেনাদের গুলির শব্দ এবং গুলিবিদ্ধ নর-নারী ও শিশুদের আর্তনাদ আজও আমার কানে ভেসে বেড়ায়। যখনই নির্মম ঘটনার কথা মনে পরে, তখনই চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পরতে থাকে।