মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০২ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
পোউশ-মাঘে বাংলাদেশে হাড় কাঁপুনে শীতে, মানুষ পশু-পাখি গাছের শীত লাগে ভাই তিতে। গাঁও গেরামের সকল গাছি শীতে খেজুর গাছে, রসের তরে বাটাল দিয়ে গাছের মাথায় চাঁচে। শাক-সব্জি ধান চাষ করে আরোও পড়ুন...
জীবন্ত বসন্তে ভরা যৌবন মেতেছে কুহু তানে দোলছে দক্ষিণা হাওয়া পেয়ে শাখা পুষ্প কাননে। তৃপ্ত জোয়ারে শিখা জ্বালিয়ে কি হবে? শহীদের আত্মা স্বর্গ বাসী হবে? এটা কেমন ধর্ম? জীবন্ত জীবের
এই যে আমার বাংলাদেশ সোনার বাংলাদেশ, শস্য শ্যামল ফসলে ভরা রূপের নেইকো শেষ। এই দেশেতে জন্মে মাগো ধন্য আমি ধন্য, লাখ শহীদ রক্ত দিলো এই দেশেরই জন্য। এই দেশেতে পদ্মা
বাগ-বাগানে ফুটে থাকে ফুলের কলি যতো, শিশু-কিশোর যুবক বৃদ্ধ সাঁজো ফুলের মতো। প্রকৃতিতে ফুলের সুবাস ছড়ায় যেমন নিততো, শিশু-কিশোর এই ধরাতে সবাই ফুলের বিততো। শোভা ছাড়া ফুলের স্বার্থ নেইতো জগৎ
শীত এসেছে বাংলা জুড়ে শহর থেকে গায়, চারদিকে পড়েছে ঢাকা হিমের কুয়াশায়। বইছে বাতাস খুব জোড়ে কাঁপছি তাই ধরধরে, উত্তর থেকে দক্ষিণে বইছে হাওয়া কনকনে। শীত আসে নিয়ে চিঁড়ে মুড়ি
স্বর্ণালী জ্যোৎস্নায় স্নিগ্ধ পবনে কামিনী পুষ্প সুগন্ধে শিক্ষাঙ্গন থেকে ভেসে আসে কান্নার চিৎকার;  সিঁড়ি থেকে বেয়ে আসে এক সাগর রক্তের বন্যা  ঘর থেকে ভেসে আসে লক্ষ- লক্ষ  তরুণীর আর্তনাদ! বেশ্যার
জানুয়ারি মাস আসিলে মাদরাসা ইশকুলে, ছাত্র-ছাত্রীর হাতে শিক্ষক নতুন বই দ্যায় তুলে। নতুন বই পেয়ে শিক্ষার্থী খুলে বইয়ের পাতা, দ্যাখে পশু-পাখি মাছ আর ফল লিচু আম আতা। নানান রকম ছবি
শিশু-কিশোর আর যৌবনকাল সকল জীবন মাঝে, খাবার পোশাক লেখাপড়া সাহস দিয়ে কাজে। নিজের জীবন তুচ্ছ করে ছেলের সুখের তরে, রাতে-দিনে কর্ম করে ধরলে কঠিন জ্বরে। অনেক সময় না খেয়ে বাপ