বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১:০৫ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
আয়রে নিসা আয়রে নাজু আয়রে সায়মা কই, ফাহিমা আজ দোকান দিছে আছে তাতে বই। কলা পাতার চালা দিছে কলমি দিয়ে বেড়া, সামনে দিছে বাঁশের কাঠি কি চমৎকার ডেরা। এক পাশেতে আরোও পড়ুন...
টাকার কত শক্তি থাকলে কাছে সবাই তারে করে দিনরাত ভক্তি টাকার কাছে হায় পৃথিবীটা অসহায়, টাকা থাকলে সবাই তোরে নমস্কার করে পায়। হায়রে টাকা হায়। থাকলে কাছে টাকা টাকায় বলে
আমার গাঁয়ের মোঠোপথে ধানের ক্ষেতের আলে, প্রজাপতি পাখনা মেলে জোনাকি নূর জ্বালে। ধানের ক্ষেতের সবুজ শাখে ঘাসফড়িং টা নাচে, ব‍্যাঙ ডাকে ঘ‍্যাঙর ঘ‍্যাঙ দেখেছি খুব কাছে। প্রভাত হলে কৃষকেরা লাঙল
মায়ের চোখে বৃষ্টির ধারা – হে স্বাধীনতা! তোমায় পেতে বড্ড দিশাহারা। বোন কে নিছে পাক-বাহিনী দল সম্ভ্রম নিছে লুটে ! নদীর জলে লাশ করছে টলমল। নব-বধুর অঙ্গে জড়ানো হলুদ শাড়ি
নারী তুমি এতো দুর্বল কেনো? কেনো মনের মাঝে এতো ভয়? পুরুষের যুদ্ধের বিজয়, সেতো তুমিই করেছ নিশ্চয়। নারী তুমি একা কেনো? তোমার পাশে মানবজাতি আছে সেকি জানো? হায়! মিছে কেনো
ফাল্গুন চৈত্র মাস নিয়ে ভাই বসন্ত ঋতু হয়, বসন্ত ঋতু আসলে ধরায় থাকেনা শীতের ভয়। গাছে গাছে নতুন পাতা গজায় ফুলের কুঁড়ি, পলাশ শিমুল কৃষ্ণচুড়ায় পাখির উড়াউড়ি। মৌ ভ্রমর আর
একটি স্বাধীন নিশান পেতে একটি স্বাধীন নিশান, দেশে দেশে করছে লড়াই কত যুবক কিষাণ। কত নারী মান হারিয়ে মন যে করে ক্ষত, নিশান পেতে দ্যায় যে ওরা জীবন শত শত।
কৃষ্ণচূড়ার আগুন ঝরা,  রূপের ছড়াছড়ি কোকিলের মিষ্ট গানে,  চলছে বাহাদুরি।  আলতা মাখা পলাশ ফুল ফুটছে ভরি ভরি গাছ তলাতে ঝরা ফুল ঝুলছে হয়ে কানে দুল। রক্ত রাঙা শিমুল ফুল ডাকছে