মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:০৪ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
ফাল্গুন চৈত্র মাস নিয়ে ভাই বসন্ত ঋতু হয়, বসন্ত ঋতু আসলে ধরায় থাকেনা শীতের ভয়। গাছে গাছে নতুন পাতা গজায় ফুলের কুঁড়ি, পলাশ শিমুল কৃষ্ণচুড়ায় পাখির উড়াউড়ি। মৌ ভ্রমর আর আরোও পড়ুন...
ঠোঁটের গোলাপ কিংবা অঙ্গ ঝরা পানি,  তোমার দেহ স্পর্শ করতে পারে; শিশির বিন্দু পেয়ে আনন্দে উড়তে পারি; ব্যভিচারী হয়ে তুমি ঘুরতে পারো মেঘের সঙ্গে! কিন্তু! তাতে লাভ কি? চিত্ত কপাট
মানবজাতি বাস করিতে এই সমাজের মাঝে, পরস্পরে চলে সবাই  নানা কথায় কাজে। চলতে পথে সকল সময় সকল মানুষজনে, হয়না চলা কাউকে ছাড়া জীবনের এই ক্ষনে। সুখে দুখের সকল কথা যার
হৃদয়, সে তো মস্ত স্বাধীন! ফাল্গুনের আগুনে জ্বলছে দেহ চিত্ত দাও দাও। দেহ মন কখনো শান্ত, কখনো অশান্ত; চোখে মুখে বড্ড হাসি, হঠাৎ চোখের জলে অগ্নি, ছারখার করে
শেষ শীতের হিম-শীতল কামড় ক্ষত-বিক্ষত করে হাড় গোড়; চামড়া ছিঁড়ে-ফেটে হয় চৌচির! হাওয়ার দিক ঘুরতে রুগ্ন প্রকৃতি, হয়ে ওঠে সবুজ সতেজ। বসন্ত বাসন্তিকে পাখির সুমিষ্ট কণ্ঠে করে মত্ত! হরেক রকম
বাংলা আমার মুখের ভাষা বাংলা আমার জান, বাংলা ভাষা শ্রেষ্ঠ ভাষা মহান প্রভুর দান। বাংলা ভাষায় পড়ি লেখি করি নানান খেলা, বাংলা ভাষা কোনো সময় করব না ভাই হেলা। শফিক
কোরান হাদিস ফিকাহ দর্শন কবিতা নাটক উপন্যাস গল্প ছড়ার বই, ছাত্রাবস্থায় সবাই তারে পড় লিখো বারেবারে বানাও যদি সই। করলে সাথি বইটাকে ভাই ধরায় সুখের জীবনটা পাই পড়লে বুঝে বই।
এলো যে লগন বসন্তের রানী রূপের পেখম তুলে, কোকিল ডাকে শিমুল ডালে পলাশের গন্ধ মেখে। ফাগুনের রং লেগেছে ফুল ফুটিয়ে তরুর শাঁখে, ভোমরেরা যায় নাচিয়ে গুনগুনিয়ে ফুলে ফুলে। পাখিরা কাকুলিতে