সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
ফসলের হাসি মানে কৃষকের হাসি, সঠিক সময়ে মাইনে পেলে শ্রমিকেরা খুশি, বাজার নিয়ন্ত্রিত হলে সব পেশার মানুষেরাই খুশি, এসো আমরা বাংলাদেশকে ভালোবাসি। বর্তমানে জলবায়ু অনুকূলে রাখতে হলে- বৃক্ষরোপন প্রয়োজন গবেষকেরা আরোও পড়ুন...
বাদ যাবেনা কোন শিশু পাবে সবাই শিক্ষা, পড়াশোনা করে তারা নিবে আলোর দীক্ষা। বিদ্যালয়তো আনন্দের মাঠ খেলবে পড়বে শিশু, মেধা বিকাশ ঘটবে তাদের সাফল্য নেবে পিছু। উপবৃত্তি চালু হয়েছে এল
হে জাতি, অদূরে দেখতে কী পাও? ঐ তরুণ প্রজন্ম। অঙ্কুরিত বীজের মত সৃজনশীল তাদের কর্ম। হে জাতি, তোমরা কী বোঝনা শিক্ষার মর্ম? এতেই নিহিত যে সেবার ধর্ম। রেখোনা ঘরে তব
তোমাকে নিয়েই লিখছি, হ্যাঁ তোমাকে নিয়েই। অনেক দিন হলো তুমি চলে গ্যাছ, সেকথা ভাবতে ভাবতে এখন আর ভাবি না। তোমাকে না পাওয়ার ব্যর্থতা এখন আমাকে আর কষ্ট দেয় না। আমার
কোরআন হাদীসের পথে চলে জীবন গড়ো ভবে। আস্তা রাখ রবের উপরে সফল হবে তবে। পাপের পথকে ছেড়ে দিয়ে চলো আল কোরআন হাদীস মেনে পাপের পথে শাস্তি পাবে রেখো সব জেনে।
আমরা নবীন আমরা প্রবীণ আমরা অগ্নিসেনা, দেশের তরে সদা জাগি হাজার রাত্রি বেনা। অগ্নিকাণ্ড দুর্ঘটনা ঘটলে কোনো স্থানে, খবর জানার সাথে সাথেই যাই ছুটে সেখানে। দেশে যতো আগুন লাগে সকল
বাজল তামায়, অসুর মানব কিনছে বিষের বাঁশি, বাঁশির  শিশে  অনল  বিষে চিবুকে থামায় হাসি। ভুবন ডাঙার শুভ্রনীলে হায়! অথই বিষাদ জল, অবোধ জনে ডুবল তলায় হারায় শক্তির বল। জল ডুঙিতে
চাঁদটি দেখি বাড়ে কমে লুকায় আবার ফেরায়, দিনে ঘুমায় রাতে জাগে আঁধার রাতে বেড়ায়, দাওয়ায় বসে ভাবে অন্তু কিবায় এসব হয়! চাঁদটা যদি পড়ে  খঁসে মনে জাগে ভয়। চাঁদের গাঁয়ে