পাকসেনারা প্রথম গোপালগঞ্জ প্রবেশ করে মুযোদ্ধাদের ঘাঁটি মানিকহারে হামলা চালায়,
হানাদার বাহিনী রাজাকারদের সহায়তায়
পুরো মানিকহার গ্রাম আগুনে জ্বালায়।
পাকসেনার বহর কালিগঞ্জের দিকে অগ্রসর হয় কালামিয়ার নেতৃত্বে একটি এ্যামবুশ করে,
উক্ত এ্যামবুশে তিনটি গাড়ি সম্পূর্ণনষ্ট হয়ে ঘাতক হানাদার বাহিনীর ১০ সেনা মরে ।
এদিন পাকসেনারা ঈশ্বরদীতে প্রবেশ করে
হায়েনার গুলিতে রেলগেটে মজিদ শহীদ হন,
ঈশ্বরদীতে পাকসেনাদের প্রবেশের পর পরই অবাঙালিরা চালায় বাঙ্গালী নিধন অভিযান ।
কালুরঘাটে মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থানের ওপর আর্টিলারী, মর্টার, ট্যাংক দিয়েহ হামলা করে,
উভয় পক্ষের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়
০৮ মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ও বেশ কিছু পাকসেনা মরে ।
লে. জেনারেল আমির আবদুলাহ খান নিয়াজীকে
পূর্ব পাকিস্তান কমান্ডের সেনাপতি নিযুক্ত করে,
মুক্তিবাহিনীর সেনাপতি এ এমজি ওসমানী নেতৃত্বে
সেক্টর কমান্ডারগণ দক্ষ মুক্তিবাহিনী গড়ে ।