রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৩ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
বেনাপোলে ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক আজিম উদ্দীনের নামে মিথ্যা সংবাদের নিন্দা রামগড়ে “বাঁশরী ওয়াদুদ” ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন দূরন্ত লামকুপাড়া যুব স্পোর্টিং ক্লাব নতুন বাংলাদেশ হবে শ্রমিকের বাংলাদেশ – রফিকুল ইসলাম খান সভাপতি বকুল সম্পাদক এরশাদ নাগরপুর প্রেসক্লাবের নির্বাচন অনুষ্ঠিত  আটঘরিয়ায় ক্ষুদ্র নি-গোষ্ঠীর নারী নির্যাতন বন্ধ ও সক্ষমতা উন্নয়নে করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা  অভয়নগর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষথেকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে লাখ-লাখ টাকা আদায়  উল্লাপাড়ায় সরিষার ক্ষেতে মধু চাষের বাম্পার ফলন সলঙ্গার গণমানুষের সংবর্ধনা ও ভালোবাসায় সিক্ত বাংলাদেশের ডেপুটি এটর্নি জেনারেল মোঃ আসাদ উদ্দিন

পুলিশের ধাওয়া খেয়ে নিখোঁজ জুয়ারির সাত দিন পর কঙ্কাল উদ্ধার

শরিফুল ইসলাম, নিজস্ব প্রতিনিধি:
আপডেট সময়: বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ৬:৫৯ অপরাহ্ণ

পুলিশের ধাওয়া খেয়ে নিখোঁজ হওয়া জুয়ারির মৃতদেহের কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছে নিখোঁজের সাত দিন পর। বিষয়টি খুবই অদ্ভুত এবং রহস্যে ঘেরা মনে করছেন অনেকেই।  এদিকে মূল রহস্য উদঘাটনে মাঠে কাজ করছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক টিম। ঘটনাটি ঘটেছে পাবনা বেড়া থানার নতুন ভারেঙ্গা  ইউনিয়নের চরসাফুল্লা এলাকায়।
গত ২১শে সেপ্টেম্বর বিকেলে নগরবাড়ি খেয়াঘাট হতে নৌকা যোগে চরসাফুল্লা এলাকায় জুয়া খেলতে জান আমিনপুর থানার ঢালারচর ইউনিয়নের কাজীপাড়া গ্রামের বাসিন্দা জিয়া কাজী।
ওইসময় বেড়া থানা পুলিশের একটি আভিযানিক দল  সেখানে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় দৌড়ে পালানোর সময় চারজনকে আটক করেন বেড়া থানা পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অন্যদের মত জিয়া কাজীও পালিয়ে যায়। কিন্তু তারপর থেকেই জিয়া কাজীর কোন সন্ধান করতে পারেননি তার পরিবারের সদস্যরা। ঘটনার পর দিন অর্থাৎ ২২শে সেপ্টেম্বর নিখোঁজ হওয়া জিয়া কাজীর স্বজনেরা আমিনপুর থানায় একটি হারানো ডাইরি অন্তর্ভুক্ত করেন। ওই ঘটনার পর থেকেই জিয়া কাজীর পরিবার আত্মীয়-স্বজন এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক লোকজন ঘটনা স্থল এবং এর আশপাশে ব্যাপক হারে খোঁজ করতে থাকেন। কিন্তু কিছুতেই নিখোঁজ হওয়া জিয়া কাজীর সন্ধান মেলে না। ঘটনার সাত দিনের মাথায় অর্থাৎ ২৭ এ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যার পর ঘটনাস্থল থেকে একটি কঙ্কাল উদ্ধার করেন বেড়া থানা পুলিশ। সেই সাথে উদ্ধার করেন পাশেই পড়ে থাকা একটি ছেড়া লুঙ্গি এবং গেঞ্জি। উদ্ধার হওয়া সেই ছেরা লুঙ্গি ও গেঞ্জি দেখে নিখোঁজ হওয়া জিয়া কাজীর পরিবার শনাক্ত করেন এটাই তাদের নিখোঁজ হওয়া জিয়া কাজীর লাশ। পরে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উদ্ধার হওয়া কঙ্কালটি ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা মেডিকেলের মর্গে পাঠানো হয়।
এদিকে বেড়া থানার অফিসার ইনচার্জ হাদিউল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান ময়নাতদন্ত শেষে হয়তোবা মূল ঘটনার রহস্য উদঘাটন হতে পারে। এবং সেই সাথে এটা যদি হত্যাকাণ্ড হয় সেই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত ব্যক্তিদেরকেও আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর