রহস্যজনক কে এই নারী কেলেংকারীর হোতা ভূরঙ্গামারী অপসাংবাদিক আনোয়ার হোসেন আরিফ। তার খুটির জোর কোথায়? প্রসাশনের উচ্চ মহল তলিয়ে দেখবেন কি? ভূরঙ্গামারী থানার ওসি আলমগীর হোসেনকে ম্যানেজ করে এত সব অপকর্ম চালিয়ে আসছে। ভূরঙ্গামারী পুলিশ প্রসাশন নিরব ভূমিকা পালন করছে। এই আনোয়ার হোসেন আরিফ দীর্ঘদিন থেকে অসহায় লোকদের কাছ থেকে বিভিন্ন প্রকার চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে হাতিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা। তার চাঁদাবাজি ধান্ধা বাজ দিনের পর দিন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলাসহ আইসিটি মামলা পর্যন্ত দায়ের করেন সাধারন জনগন। তার অপব্যবহারের অতিষ্ট হচ্ছে ভূরঙ্গামারীবাসি সহ বিভিন্ন অফিস আদালত। এই আনোয়ার হোসেন আরিফ নিজেকে ভাবে একজন নারী কেলেংকারীর নায়ক। নাম প্রকাশে অনেকে বলে এই ভন্ড প্রতারক একজন ক্ষুদ্র ঘরের ছেলে হয়ে চাঁদাবাজিতে চিরো থেকে হিরো হয়েছে। তার পিতা একজন প্রান্ত ইউপি সদস্য। আর এই চাঁদাবাজ আনোয়ার হোসেন আরিফ কিভাবে খুলনার কুখ্যাত দ্বিতীয় এরশাদ শিকদার ভূরঙ্গামারীতে জন্ম নেয়। তার আয়ের উৎস কি? চাঁদাবাজির না কি অন্যকিছু। এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্নের ডানা বেঁধেছে। কথায় কথায় চাঁদা না দিলে অসহায় লোককে মিথ্যা মামলাসহ নানা প্রকার হয়রানি ¯^ীকার করেন। অনেকে বলেন কোনো এক শক্ত খুঁটির কারনে তার অসৎকাজের লংকাকান্ডগুলো চালিয়ে আসছে। এই আনোয়ার হোসেন আরিফ কোন প্রকার পত্রপত্রিকায় না লেখে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মানুষকে হয়রানির শিখারসহ নানা প্রকার অপকর্ম অপ সাংবাদিক নামে ভূরুঙ্গামারীতে চালিয়ে আসছে। তার বিরুদ্ধে একটি আইসিটি মামলা বর্তমান বিচারাধীন রংপুরে আদালতে রয়েছে অন্যদিকে কুলি সুলতানের নিকট তার জামাতাকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে প্রায় ৩ লক্ষ টাকা প্রতারনা করে হাতিয়ে নেয়। কুলি সুলতান বাদী হয়ে কুড়িগ্রাম সিনিয়র চীপ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।