শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:০৮ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
পাকুন্দিয়া জামায়াতের উদ্যোগ ‘মার্চ ফর দাঁড়িপাল্লা ও গণমিছিল’ অনুষ্ঠিত সিংরইলে তরুণদের উদ্যোগে গড়ে উঠছে পাখিদের নিরাপদ আবাসস্থল ঈশ্বরদীতে বিশ্ব আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালন চাটমোহরে ‘গরিবের ডাক্তার’ আলমগীর হোসেনকে ফেরত চেয়ে মানববন্ধন ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বুলবুলের অপসারণ দাবি বিক্ষোভকারীদের রাজশাহীতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর দোকানে তালা : চাঁদাদাবি ও দখলের অভিযোগ, নিরাপত্তাহীনতায় পরিবার আটোয়ারীতে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনও’র মতবিনিময় চৌহালীতে নবাগত ইউএনও’র সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা বান্দরবানে ডিপ্লোমা মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের স্মারকলিপি প্রদান

বেড়েছে পণ্য রপ্তানি আয়

নিজস্ব  প্রতিবেদকঃ
আপডেট সময়: রবিবার, ৬ জুন, ২০২১, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ণ

বিদেশে পণ্য রপ্তানি করে চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে বাংলাদেশ যা আয় করেছে, তা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১৩ শতাংশ বেশি। শুধু মে মাসে পণ্য রপ্তানিতে আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১১২ শতাংশ বেশি বলে বৃহস্পতিবার (৩ জুন) তথ্য প্রকাশ করেছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।
কেবল ২০২০-২০২১ অর্থবছরের জুলাই-মে মাসে মোট তিন হাজার ৫১৮ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আর শুধু মে মাসে রপ্তানি হয়েছে ৩১০ কেটি ডলার সমমূল্যের পণ্য। মে মাসে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধির পেছনে বড় ভূমিকা ছিল পোশাক পণ্যের রপ্তানি। এপ্রিলেও ৩১৩ কোটি ডলার সমমূল্যের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য দেখা যায়, তৈরি পোশাক পণ্য বিশেষ করে নিটপণ্যের রপ্তানি ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার কারণে পাঁচ মাস পর রপ্তানি আয় ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে। এর মধ্যে এই ১১ মাসে দুই হাজার ৮৫৬ কোটি ডলারের পোশাকপণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা আগের অর্থবছরে তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি।
ওভেন পণ্যর রপ্তানি নেতিবাচক হওয়া সত্ত্বেও নিটপণ্যের রপ্তানি বাড়তে থাকায় পোশাক খাতে রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে। প্রথম ১১ মাসে নিটপণ্য রপ্তানি থেকে একহাজার ৫৩৬ কোটি ডলার ও ওভেন পণ্য রপ্তানি থেকে এক হাজার ৩১৯ কোটি ডলার আয় হয়েছে।
২০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি রয়েছে নিটপণ্যের।
অন্যদিকে দীর্ঘ সাত মাস পর এক দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে ওভেন পণ্যও। ইউরোপ-আমেরিকার বাজারে চাহিদা কিছুটা বাড়ায় রপ্তানি আয়ে এই সু আবহ ফিরলেও ক্রেতারা ‘অনৈতিকভাবে পণ্যের দাম কমিয়ে’ দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে জানান বিকেএমইএর সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।
মোহাম্মদ হাতেম বলেন, এখন রপ্তানির আদেশ বাড়তে থাকলে পরিস্থিতির হয়তো কিছুটা উন্নতি হবে। পোশাকপণ্যের পাশাপাশি পাট ও পাটজাত পণ্য এবং চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানিতেও সু আবহ বিরাজ করছে।
১০৮ কোটি ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে এই সময়ের মধ্যে যা আগের বছরের একই সময়ের তুলানায় ৩৩ শতাংশ এবং লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আড়াই শতাংশ বেশি। আর চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৮৪ কোটি ডলার সমমূল্যের।
আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চামড়া রপ্তানির এই সংখ্যা সাড়ে ১৪ শতাংশ এবং লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এক শতাংশ বেশি। রপ্তানি আয়ের ইতিবাচক ধারায় কৃষিপণ্যও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ৯০ কোটি ডলারের কৃষিপণ্য রপ্তানি হওয়ার পর ১১ মাসে এইখাতে প্রবৃদ্ধি এসেছে ১৬ শতাংশ।

 

#চলনবিলের আলো / আপন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর