সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
পাবনায় মাছভর্তি গাড়ির ধাক্কায় এক ব্যাক্তি নি*হ*ত, আ*হ*ত ১ জন  বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজে ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী বিভিন্ন কিন্ডারগার্ডেন ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের দক্ষিণ সুলতানপুর স: প্রা: বি: ভর্তি দেখিয়ে উপবৃত্তির টাকা দেওয়ার অভিযোগ  পাকুন্দিয়ায় তিন দিনব্যাপী তরুণ নেতৃত্ব বিষয়ক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন সেরা সংগঠন সম্মাননা পেল বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবী সমাজ কল্যাণ পরিষদ (বিএসএসকেপি) চাটমোহরে মাদ্রাসার সুপারকে স্থায়ী বরখাস্তের দাবিতে মানববন্ধন নাগরপুরে ট্রান্সফরমারের সরঞ্জামসহ দুই চোর গ্রেফতার ভূঞাপুরে রাতের আধারে কৃষি জমির মাটি কেটে বিক্রি, অভিযোগ দিলেও ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রশাসন

ভেজাল খাদ্য রোধে কঠোর অবস্থানে সরকার

নিজস্ব প্রতিনিধি:
আপডেট সময়: শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২১, ৪:০৯ অপরাহ্ণ

নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে কঠোর হচ্ছে সরকার। খাদ্যে ভেজাল, নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য বিক্রিতে জারি হচ্ছে কঠোর বিধিনিষেধ। খাদ্যপণ্য ব্যবসায়ীরা আসছেন নানা বাধ্যবাধকতায়। এজন্য ২০১৩ সালে প্রণীত নিরাপদ খাদ্য আইনের কঠোর বাস্তবায়নে প্রণয়ন করা হয়েছে নিরাপদ খাদ্য প্রবিধিমালা। ব্যবসায়ীরা খাদ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে যেসব কাজ করতে বাধ্য থাকবেন তা বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে এই প্রবিধিমালায়। এইসব বিধিনিষেধ অমান্য করলে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীর লাইসেন্স বাতিল, জেল জরিমানাসহ একাধিক শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আব্দুল কাইউম জনকণ্ঠকে বলেন, ২০১৩ সালের আইনে বিধিনিষেধ ছিল সংক্ষিপ্ত আকারে। একারণে আইন অমান্য এবং আইনের বাস্তবায়নে কিছুটা ঘাটতি পরিলক্ষিত হয়েছে। এই ঘাটতি পূরণে প্রবিধিমালা প্রণীত হয়েছে। এখন এই আইন কঠোরভাবে বাস্তবায়নে সকল বাধা দূর হবে।

বিধিমালায় বলা হয়েছে, খাদ্য ব্যবসায়ীদের তাদের পণ্যে ব্যবহার করা রাসায়নিকের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য-প্রমাণক সংরক্ষণ করতে হবে। খাদ্য উৎপাদনের কাঁচামালের বিষয়েও তথ্য-প্রমাণক সংরক্ষণ করতে হবে তাদের। খাদ্য ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন আনতে কর্তৃপক্ষকে জানাতে বাধ্য থাকবেন ব্যবসায়ীরা। নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনার জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণও দিতে হবে। প্রবিধানের শর্ত পালন করতে ব্যর্থ হলে খাদ্য ব্যবসায়ীকে পড়তে হবে শাস্তির মুখে।

উন্নত বিশ্বে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করাকে দেখা হয়। এইসব দেশে খাদ্যে ভেজাল দেয়াকে মানুষ হত্যার কাছাকাছি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। শাস্তির বিধানও রাখা হয়েছে সেভাবে। কঠোর আইন এবং আইনের কঠোর বাস্তবায়নে এইসব দেশে খাদ্যে ভেজাল দেয়ার কথা কোন ব্যবসায়ী চিন্তাও করেন না। কঠোরভাবে আইন প্রয়োগ এবং নজরদারির ফলে উন্নত বিশ্বে নিরাপদ খাদ্য একধরনের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, হোটেল রেস্তোরাঁ থেকে শুরু করে রাস্তার খাবার (স্ট্রিট ফুড) পর্যন্ত নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত হয়েছে। খাদ্য ব্যবসায়ীরা নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ তাদের পবিত্র দায়িত্ব বলে মনে করেন। বাংলাদেশে খাদ্যে-ভেজালের বিরুদ্ধে অনেক প্রতিবাদ প্রতিরোধ হয়েছে। বিভিন্ন সময় রাস্তায় নেমেছে দেশের সচেতন মানুষ। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে সরকারকে আরো কঠোর অবস্থান গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।

নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে সরকার ২০১৩ সালে দেশের প্রচলিত আইনের সংস্কার করে কঠোর বিধিনিষেধসহ নতুন আইন প্রণয়ন করে। এই আইনে লাইসেন্স বাতিলসহ সর্বোচ্চ শাস্তি পাঁচ বছর জেল, তিন লাখ টাকা জরিমানা, ক্ষেত্র বিশেষে দুই সাজা এক সঙ্গে দেয়া এবং মামলা করার বিধান রয়েছে। আইনটি সংক্ষিপ্ত হওয়ার কারণে নানা সীমাবদ্ধতা থেকে যায়। আইন প্রণয়ন ছাড়াও সরকারের একাধিক প্রতিষ্ঠান থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এইসব আদালতে প্রতিদিনই কারো না কারো শাস্তি দেয়া হচ্ছে। এর পরও শতভাগ নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত হয়নি। নানা সীমাবদ্ধতায় এইসব উদ্যোগও যথেষ্ট নয় বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে সরকার নিরাপদ খাদ্য বিধিমালা প্রণয়ন করেছে। আশা করা হচ্ছে এই বিধিমালা যথাযথভাবে প্রয়োগ করা হলে মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত হবে।

প্রবিধিমালায় বলা হয়েছে, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে খাদ্য ব্যবসায়ীদের খাদ্য প্রস্তুত বা প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রে অনুমোদিত রাসায়নিক ব্যবহার করতে হবে। প্রিজারভেটিভ বা রঞ্জক বা ঘ্রাণ সৃষ্টিকারী রাসায়নিক বা ব্যবহৃত অন্য যে কোন রাসায়নিকের নাম, বৈজ্ঞানিক সংকেত, রাসায়নিক কোড, পরিমাণ, গ্রেড, বিশুদ্ধতা, উৎপাদনকারী ও রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের নাম এবং ঠিকানা, উৎস স্থান বা দেশ, উৎপাদনের তারিখ, মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, খাদ্যে ব্যবহারের উপযুক্ততা ইত্যাদি তথ্য নথিভুক্ত করে প্রত্যেক ব্যাচভিত্তিক তথ্য ও প্রমাণক সংরক্ষণ করবেন খাদ্য ব্যবসায়ীরা।

উৎপাদন বা আমদানি করা খাদ্যে অনুমোদিত রাসায়নিক বা ভারি ধাতু বা তেজস্ক্রিয় পদার্থ বা রঞ্জক বা সুগন্ধি বা ক্ষতিকর অণুজীব ইত্যাদির উপস্থিতি বা মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতি রয়েছে কি-না তা শনাক্তে স্বীকৃত পরীক্ষাগারে খাদ্যের নমুনা বিশ্লেষণ করে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন সংরক্ষণ করতে হবে। এছাড়া খাদ্যের মান নির্ধারিত পর্যায়ে রয়েছে কি-না, ব্যবসায়ীরা তা স্বীকৃত খাদ্য পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করাবেন এবং সন্তোষজনক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে খাদ্য বা খাদ্যপণ্য বাজারজাত করবেন। ব্যবসায়ীরা খাদ্যের মেয়াদ নির্ধারণের ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করবেন এবং যার ভিত্তিতে খাদ্যের মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছে, সেই বিশ্লেষণ প্রতিবেদন বা তথ্যাদি ও প্রমাণক সংরক্ষণ করবেন। তবে আমদানি করা খাদ্যপণ্যের মেয়াদ মূল প্রস্তুতকারী নির্ধারণ করবেন।

এতে বলা হয়, ব্যবসায়ীরা খাদ্য ব্যবসা পরিচালনাসংশ্লিষ্ট প্রমাণক ও দলিলাদি হালনাগাদ করবেন এবং কর্তৃপক্ষের চাহিদা অনুযায়ী পেশ করবেন। কাঁচামাল চিহ্নিতকরণ, প্রক্রিয়াকরণ, উৎপাদন, আমদানি, সরবরাহ ও বিক্রয় কার্যক্রম যাচাইয়ের প্রয়োজনীয় প্রমাণক সংরক্ষণ করবেন এবং অন্য কোন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে খাদ্য বা খাদ্য উপকরণ (কাঁচামাল), মৎস্যখাদ্য, পশুখাদ্য বা খাদ্য বা মৎস্য ও পশুখাদ্যের সংযোজক দ্রব্য ইত্যাদি সরবরাহ বা গ্রহণ করলে তা চিহ্নিত করার জন্য প্রমাণক সংরক্ষণ করবেন। অন্য কোন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে খাদ্য বা খাদ্যপণ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে খাদ্য ব্যবসায়ীর নাম ও ঠিকানা; খাদ্যের যথাযথ বিবরণ; খাদ্যের পরিমাণ, লট, ব্যাচ, চালান (যা প্রযোজ্য) শনাক্ত করার স্মারক ইত্যাদি; প্রত্যেকটি লেনদেন বা সরবরাহের তারিখ; সংশ্লিষ্ট অন্যান্য তথ্য প্রমাণক হিসেবে সংরক্ষণ করতে হবে। খাদ্য প্রস্তুত বা প্রক্রিয়াকরণের পদ্ধতি পরিবর্তন বা কারিগরি বিচ্যুতি সংশোধন, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের নিয়ন্ত্রণ ধাপ সম্পর্কিত তথ্যাদি এবং খাদ্যদ্রব্যের বিশেষ সংরক্ষণ, সরবরাহ বা বিতরণ ও ব্যবহারের প্রমাণ সংরক্ষণ করতে হবে। এইসব প্রমাণ ও তথ্য খাদ্যপণ্যের মেয়াদ উত্তীর্ণের পর কমপক্ষে তিন মাস পর্যন্ত এবং খাদ্য ব্যবসার অন্যান্য তথ্য বা প্রমাণ পাঁচ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করবেন।

প্রবিধিমালায় আরও বলা হয়েছে, খাদ্য ব্যবসায়ীকে নিশ্চিত করতে হবে যে, খাদ্য ব্যবসায়ে নিয়োজিত কর্মকর্তা বা কর্মচারীরা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং আইন ও বিধি-বিধান ও নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে থাকেন। খাদ্য ব্যবসায়ীকে তার কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে প্রশিক্ষণের হালনাগাদ তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে। খাদ্য ব্যবসায়ীকে নিশ্চিত করতে হবে, খাদ্যদ্রব্য প্রস্তুত ও স্থানান্তর বা পরিবহনের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের যথাযথ প্রশিক্ষণ রয়েছে এবং যে কাজে তারা নিয়োজিত সেই কাজে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াকরণ সম্পর্কিত জ্ঞান ও দক্ষতার প্রতিফলন ঘটিয়ে থাকেন। খাদ্যের বিশেষ সংরক্ষণ ব্যবস্থা (খাদ্য হিমায়িত, শীতলীকৃত, বায়ুনিরোধকৃত, নিয়ন্ত্রিত বা পরিবর্তিত গ্যাসীয় ইত্যাদি কারিগরি বা প্রযুক্তিগত পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে সংরক্ষণ) নিশ্চিত করতে হবে এবং এই বিশেষ সংরক্ষিত খাদ্য সরবরাহ বা বিতরণ ও বিক্রির ক্ষেত্রে একই প্রকারের বা সমজাতীয় কারিগরি বা প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা বজায় রাখতে হবে।

যদি কোন খাদ্য ব্যবসায়ী তার খাদ্য ব্যবস্থাপনায় বা খাদ্য ব্যবসায়ে পদ্ধতিগত বা প্রকৃতিগত বা প্রযুক্তিগত কোন সংস্কার বা পরিবর্তন সাধন করেন বা করার উদ্যোগ নেন, তাহলে এই পরিবর্তনের বিষয়টি পরিদর্শনের জন্য কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনকালে পরিদর্শক বা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে যদি প্রতীয়মান হয় যে, খাদ্য ব্যবসায়ী বা তার কোন প্রতিনিধি, খাদ্যকর্মী বা কর্মচারী এই প্রবিধিমালার প্রযোজ্য শর্ত পালন করছেন না, তাহলে ওই খাদ্য ব্যবসায়ীকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শর্ত পালনের জন্য নোটিস দেবেন।

এরপরও শর্ত পালনে ব্যর্থ হলে খাদ্য ব্যবসায়ীকে সতর্ক করে নোটিস দেবেন। এরপরও শর্ত পালনে ব্যর্থ হলে তা নিরাপদ খাদ্যবিরোধী কাজ বলে গণ্য হবে। কোন খাদ্য ব্যবসায়ী নোটিসে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে করণীয় পদক্ষেপ বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে পরিদর্শক বা কর্তৃপক্ষ তার খাদ্য ব্যবসা পরিচালনার লাইসেন্স বা নিবন্ধন সনদ বাতিল করার জন্য সংশ্লিষ্ট নিবন্ধক বা লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করবেন। একই সঙ্গে বিষয়টি তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানাবেন। এতে আরও বলা হয়, ভোক্তাকে জানানোর উদ্দেশ্যে পরিদর্শকের দেয়া সব নোটিস খাদ্যপণ্যের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে প্রদর্শন করতে হবে। নিরাপদ খাদ্যপণ্য সরবরারে যে কোন অপরাধের জন্য লাইসেন্স বাতিল ছাড়াও জেল-জরিমানা এবং ক্ষেত্র বিশেষ উভয় দণ্ড এবং আইনের মুখোমুখি করা হবে।

বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আব্দুল কাইউম বলেন, ২০১৩ সালের আইনে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে ব্যবসায়ীরা কী করবেন তা বলা ছিল। এটি ছিল সংক্ষিপ্ত আকারে। প্রবিধিমালায় বিস্তারিত দেয়া হয়েছে। এগুলো মানতে তারা বাধ্য থাকবেন। না মানলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মূল আইনে শাস্তির বিষয়টি রয়েছে। প্রবিধিমালার কারণে আমাদের তদারকি আরও সহজ হবে। আগে ব্যবসায়ীদের অজুহাত ছিল কিভাবে তারা নিরাপদ খাদ্যপণ্য নিশ্চিত করবে তা স্পষ্ট নয়। এখন তারা সেটা আর বলতে পারবেন না। আমদানি ও বিক্রয়সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ডসহ খাদ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, প্রস্তুতকরণ, মোড়কজাতকরণ, পরিবহন, গুদামজাতকরণ, বিতরণ, প্রদর্শন ও বিপণনের সব পর্যায়ের জন্য এই প্রবিধিমালায় বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। এখন আর তাদের জানতে, বুঝতে অসুবিধা হবে না। জেনে বুঝে কেউ আইন অমান্য করলে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর