এস,কে হিমেল, নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস মহামারীর শেষ কবে.? পৃথিবী জুড়ে এ প্রশ্নের উত্তর এখনো অজানা হলেও এর মধ্যেই দেশে সময় ঘনিয়ে আসছে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। আইন অনুযায়ী আগামী বছরের শুরুতে ইউপি নির্বাচন আর এ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রা্র্থীদের মাঝে চলছে কল্পনা আর জল্পনা। তারই ধারাবাহিকতায় ইউপি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যত,ন্যায় পরায়ন, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও উন্নয়নের কান্ডারী রুপকার, ১৩নং চড়াইখোলা ইউনিয়নের অহংকার মোঃ জাকির হোসেন মোল্লা ।
বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গদের সাথে একই ধারার রাজনৈতিকের আদর্শ বুকে ধারণ করেন। আসন্ন নীলফামারী সদর উপজেলার ১৩ নং চড়াইখোলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ধানের শীর্ষ মার্কার পদপ্রার্থী এবং ১৩ নং চড়াইখোলা ইউনিয়ন শাখার বিএনপির সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন মোল্লা । তিনি ১৩নং চড়াইখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে সাংবাদিক জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘‘জনগণ আমাকে মূল্যবান ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করলে আমি আমার কর্মদক্ষতা ও সততা দ্বারা সাধারণ জনগণের সেবা করে যাবো। জনগণ যদি আমাকে তাদের মুল্যবান ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেন তাহলে আমার এলাকায় কখনও জুয়া, বাল্যবিবাহ, যৌতুকপ্রথা, মাদকসেবী থাকবে না, নির্মূল করবো ইনশাআল্লাহ ।‘’ করোনাকালীন সময়ে তিনি অনেক গরীব দুখীঃ ও অসহায় মানুষদের পাশে দাড়িয়েছেন এবং কি সর্বদাই কাছে থাকতে চান। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসী জানান, মোঃ জাকির হোসেন মোল্লা একজন ভালো মনের মানুষ, তিনি কখনই মানুষকে অবহেলা করে না বরং আদর, স্নেহ- ভালোবাসা সিক্ত আলিঙ্গন সম্পর্ক ধরে রাখতে চান। বিএনপির দলীয় সমর্থন দেয়া হলে নেতাকর্মীদের পাশাপাশি বিভিন্ন পেশা-শ্রেনীর লোকজন সমর্থন করবেন এবং বিপুল ভোটে নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি সবসময় গরীব দুঃখী খেটে খাওয়া মানুষের পাশে থাকেন এবং সরকারের উন্নয়ন মুলক কাজগুলো করতে সর্বদা সচেষ্ট থাকেন। এলাকাবাসী সহযোগিতা করলে আগামী ইউপি নির্বাচনে সেই ধানের শীর্ষ মার্কার প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে ইনশাআল্লাহ। তাছাড়া তার পরিবারই রাজনৈতিক নক্ষত্রে পরিপূর্ণ।
মোঃ জাকির হোসেন মোল্লা’র মা হচ্ছেন ১৩ নং চড়াইখোলা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মহিলা সংরক্ষিত আসনের সদস্য, বড় চাচা ১৩ নং চড়াইখোলা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্য্যান আব্দুর রউফ মোল্লা এবং দাদা ১৩ নং চড়াইখোলা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম আশরাফ উদ্দিন মোল্লা। তার পরিবারের রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের বিষয়ে জানতে চাইলে এলাকাবাসীরা জানান, মোঃ জাকির হোসেন মোল্লা’র দাদা ও বাবা মিলে, দারোয়ানী সুগার মিলে/সুতাকলে ২১ বিঘা জমি , নগর দারোয়ানী স্কুল এন্ড কলেজে প্রায় ২ বিঘা , নগর দারোয়ানী মাদ্রেসায় ( কালু মুন্সির )১ .১/২ বিঘা ,দারোয়ানী পুড়াতন বাজারে ২ বিঘা , পারিবারিক মসজিদ+মাদ্রেসা+ কবরস্থানে ৩ বিঘা জমি দান করেন। এবং তার বড় চাচা মোঃ আব্দুর রউফ মোল্লা নগর দারোয়ানি স্কুল এন্ড কলেজ, চড়াইখোলা স্কুল এন্ড কলেজ, কলার বাজার মন্দির, ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, মোল্লা পাড়া ঈদগা মাঠ, বেংমারীতে চৌকিদার গাঁট রুম নির্মাণসহ ছোট ছোট অনেক অবদান রেখেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় মোঃ জাকির হোসেন মোল্লা প্রতিনিয়ত ইউপির বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ এবং নানা শ্রেণী-পেশার মানুষের সঙ্গে কুশল ও শুভেচ্ছা বিনিময় অব্যাহত রেখেছেন।
CBALO/আপন ইসলাম