বান্দরবানের লামায় বহিরাগত সাতকানিয়া সন্ত্রাসী শওকত আকবর ও কিশোর গ্যাং লিডার মোজাম্মেল এর মিথ্যা মামলা ও একি মামলার জব্দকৃত আলামত জনসম্মুখে নষ্ট ও বিক্রির পরেও আইনী কোনো সহযোগিতা না পাওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন। আয়োজনে লামা উপজেলা সর্বস্তরের জনসাধারণ। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ইং) বিকেল ৩টায়, স্থান লামা উপজেলা পরিষদ।
মানববন্ধন বক্তব্য বলেন, লামা বাসি কয়েকজন গণমাধ্যম কর্মি কে মিথ্যা মামলার দিয়ে হয়ারনি করেছে বলে অভিযোগ লিপি চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডি আইজি। মাধ্যম কর্মী কে আওয়ামী লীগের দোসর উপজেলা চেয়ারম্যান ড্রাইভার জিয়াউর রহমান মাদক খাওয়া সরকারি কোয়ার্টারে খাওয়া অবেস্তায় নিউজ করাই মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় থানার পুলিশ পরিদর্শকের (এসআইয়ের)আলমগীর মানুষকে হয়রানি করে টাকা আদায় যেন এএসআই আলমগীর নেশা’, তদন্তে পুলিশ সদরদপ্তর।মামলা মীমাংসার নামে এসআইয়ের ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ পাহাড়। বান্দরবানের লামা উপজেলায় আদালতের জব্দের নির্দেশনা অমান্য করে জব্দকৃত গর্জন কাঠ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে পুলিশের এক উপপরিদর্শক (এসআই) আলমগীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় লামার মেরাখোলা এলাকা থেকে আদালতের নির্দেশে সব কাঠ জব্দের দায়িত্বে ছিলেন এসআই আলমগীর চৌধুরী। কিন্তু মামলার আলামত হিসেবে থাকা মোট ৬৩ টুকরা গর্জন কাঠের মধ্যে মাত্র ৩৯ টুকরো জব্দ দেখান তিনি। বাকি ২৪ টুকরো স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যার আনুমানিক মূল্য ৮২ হাজার টাকা। এমনকি কাঠগুলো গাড়িতে করে স্থানীয় করাতকলে নামানো হয়,পরে ঘটনাটি জানাজানি হলে তড়িঘড়ি করে ওসি তোফাজ্জল হোসেন ঘটনাস্থলে যান। করাতকল থেকে কাঠগুলো থানায় নিয়ে আসেন। তবে মেরাখোলা রাস্তায় ও বাগানের আশেপাশে আরও অনেক কাঠের টুকরো দেখা গেছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, আদালতের নির্দেশনা ছিল সব কাঠ জব্দ করার, কিন্তু বাস্তবে এসআই আলমগীর চৌধুরী কিছু কাঠ জব্দ দেখিয়ে বাকিগুলো গোপনে বিক্রি করার জন্য করাতকলে নিয়েছেন।
গাছ কাটা মামলার অভিযুক্ত আসামি মো. মাহাবুব বলেন, দুই গাড়ি কাঠ থানায় আসার কথা থাকলেও একটি গাড়ি থানায় পৌঁছায়নি। পরে জানা যায়, সেটি করাতকলে নামানো হয়। আমি প্রতিবাদ করায় বিভিন্ন মামলায় আসামি করা হবে বলে আমাকে হুমকি দিয়েছেন এসআই।