মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৫ অপরাহ্ন

ই-পেপার

দেবহাটার কুলিয়া ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রভাস চন্দ্রের নেতৃত্বে সেবার মন বৃদ্ধি, জনমনে স্বস্তি

এম ইদ্রিস আলী, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: 
আপডেট সময়: মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৭:২৫ অপরাহ্ণ
Oplus_16908288

সাতক্ষীরা জেলার ঐতিহ্যবাহী দেবহাটা উপজেলায় অবহেলিত জনপদ ১ নং কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রভাস চন্দ্র মণ্ডলের অক্লান্ত পরিশ্রমে সকল সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে।ফলে জনমনে স্বস্তি ফিরেছে।
 জানা যায় গত ২৪-২৫ অর্থ বছরের সরকারি বরাদ্দকৃত অর্থে গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তর থেকে টিআর, কাবিখা, কবিটা ও ইটের সলিংয়সহ বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ শতভাগ  সম্পন্ন করা হয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
সরেজমিনে উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নে স্কুল, কলেজ, মাদরাসার মাঠ ভরাট,গ্রামীন রাস্তায় মাটি দিয়ে সংস্কার, ইটের সলিং এর কাজ  ইতোমধ্যে শতভাগ সম্পন্ন করা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় অনেকের সাথে কথা বললে তারা জানান, আমাদের এলাকায় অনেক জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তা মাটি দ্বারা সংস্কার করা হয়েছে,স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসার মাঠ পিআইও অফিসের তত্ত্বাবধানে ও ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে মাটি দ্বারা ভরাট করা হয়েছে,এ কারনে আমরা এলাকাবাসী অনেক খুশি,কাজ অনেক ভালো হয়েছে। বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে এমন উন্নয়ন হয়নি।
৭ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য বিধান কুমার জানান, সুবর্ণবাদ হরি মন্দিরের প্রাচীর নির্মাণ,সুবর্ণবাদ পশ্চিমপাড়া দিপু হালদার এর বাড়ি অভিমুখের রাস্তায় ইটের সলিং,রঘুনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এর প্রাচীর নির্মাণ,দত্তডাঙ্গা ব্রিজের দুপাশে ইটের সলিং করণসহ ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
১নং কুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রবাস চন্দ্র মন্ডল বলেন,প্রতিটি প্রকল্পের কাজ পিআইও অফিস থেকে এসে মাপ জরিপ করে শতভাগ  কাজ দেখার পর সে অনুযায়ী বিল দিয়েছে,এখানে অনিয়ম করার কোন সুযোগ নেই।
চেয়ারম্যান  আরও বলেন, তিনি ইউনিয়ন পরিষদে কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতি হতে দেননি এবং একটি সুন্দর ও আদর্শ ইউনিয়ন গড়ে তোলার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন। আমার  উন্নয়নমূলক কাজকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে।প্রশাসনের কাছে তার দায়িত্ব পালনে যাতে কোনো বাধা না আসে, সে বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান তিনি।
এবিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ তরিকুল ইসলাম  বলেন,  প্রতিটি এলাকায় নিজে গিয়ে শতভাগ  কাজ বুঝে নিয়ে তারপর বিল দেওয়া হয়েছে। কাজ নিয়ে এলাকাবাসীর কোন অভিযোগ নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর