শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:২৭ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
রং বাহারী ঘুড়ি যখন আকাশ পানে উড়ে, নাটাই হতে ছাড়লে সুতো ছোটে বহুদূরে। বায়ুর সাথে সকল ঘুড়ির আছে ভালোবাসা, বায়ু ছাড়া হয় না পুরণ ঘুড়ি উড়ার আরোও পড়ুন...
এক সময়ের খরস্রোতা করতোয়া নদী, লঞ্চ স্টিমার চলতো যেথায় সতত নিরবধি। বুক ভরা তার জলের সাথে মাছ ও শুশুক নিয়ে, একেঁ বেঁকে বয়ে গেছে শহর গাঁয়ে দিয়ে। দু-তীরে তার আঁচড়ে
মহান প্রভুর সৃষ্টি জগত সৃষ্টি নর ও নারী, বিশ্বে নজির দিচ্ছেন নারী নভোমণ্ডলে পাড়ি। বিশ্ব জুড়ে নারী ও পুরুষের সমান যে অধিকার, নারী হলেন পুরুষের সঙ্গী আদর ভালোবাসার। সকল কাজের
হচ্ছি আমি নষ্ট দেখো হচ্ছি পথভ্রষ্ট, কারো হাতে আছে সময় আছে অতি যথেষ্ট।। কেইবা আমায় করবে বারণ ভাবছি বসে একা, এমন মানুষ পাইনিগো আমি দেয়নিকো কেউ দেখা।। ভালো মন্দ বোঝার
হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান এক‌ই স্রষ্টার সৃষ্টি এই প্রাণ এই দেশেতে আছি বেশ, হাতে হাত যে রাখি সবে মিলে মিশে চলি ভবে থাকবেনা আর হিংসার লেশ। ঝগড়া-ঝাটি বিভেদ ভুলি মাতৃ-ভাষায়
যুদ্ধের দামামা বাজছে, কত শত মরছে মানুষ! ট্যাঙ্ক কামানের গোলার আঘাতে ধ্বংস হচ্ছে বাড়ি ঘর। বাস্তুহারা হয়ে পড়ছে মানুষ। কত কত মানুষ আহত হচ্ছে। কত মানুষ বিকলাঙ্গ হয়ে পড়ছে চিরতরে।
অপরুপ মায়াময়ি লাবণ্য মেয়ে তুমি। খোদার সৃষ্টি ভূ-পৃষ্ঠে দৃষ্টি, আহা কি দারুন! হেরিতে গিয়ে নিজেরে হারাই, বিভোর মোহে খুজে পাই তুমি কি সেই? যারে বহুকাল ধরে খুজিয়া
কিছু কিছু পতনের শব্দ হয় না; নিঃশব্দে ঝরে যায়, বোটাখসা পাতার পতন গাছ কি কভু শুনে? আসবে কবে ফাগুনের দিন গাছটা কেবল গুনে! কে যে কাকে যাচ্ছে ছেড়ে- কে কী