মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩১ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
থার্টি ফার্স্ট নাইট উল্লাসে অর্ধউম্মাদ, মদ্য পান করে মাতাল হয়ে নাচে গানে উম্মত্ত। রং তামাশা গান বাজনা অশ্লীলতা বেহায়াপনার নিবাস তরুণ তরুণী আজ জড়িত সভ্যতা ধ্বংসের কালো গ্রাস। আনন্দ উৎস আরোও পড়ুন...
ডিসেম্বরের ষোলো তারিখ বছর ঘুরে আসলে ভাই, দেশের প্রতি ইঞ্চি মাটিত বিজয়ের আনন্দ পাই। বললে ভালো দেশের কথা রাজনীতির ওই সকল দল, সমাজের লোক তাদের কথায় ফিরে পায় ভাই মনোবল।
ঘুনধরা সমাজ ব্যবস্থার,     বদলের কবিতা লিখি।        ভাসে চোখে আতঙ্কের ছবি,            আত্মবিশ্বাসে স্থির থাকি। এই চেতনার হাত ধরে,     পার
“কি হবে ছবি তুলে? কার কি হবে – ভেঙ্গে গেলে?? সরকারি প্রকল্প এলে বড় বাবুরা গিলে ফেলে। অযথা চাইনা এ নদী শাসন নদী ভাঙ্গুক এটাই চাই, নির্বাচনী এলাকা বিলীন হোক
শ্যামল ঘেরা জগত সেরা লাবণ্যময় ভরপুর, মম হৃদয় তোমার প্রতি প্রগাঢ় প্রীতি সুমধুর। বাংলার তেরোশ নদ নদীর আছে চলার আস্তানা, বয়ে চলেছে ঝাঁকের ডিঙি যেন রূপের ঝরনা। গভীর বনে সাঁঝের
প্রিয় জন্মভূমি আমার করতে চির স্বাধীন, নেতার ডাকে সবাই মিলে জুটি সতত বাধিন। ছাত্র-শিক্ষক কৃষক শ্রমিক স্বাধীন দেশের তরে, গঠন করে মুক্তিসেনা থাকতে স্বাধীন ঘরে। রাতে-দিনে যুদ্ধ করে সবাই মিলেমিশে,
ছোট্র খোকন দাদুর কাছে করছে ভিষণ আড়ি, জ্বীন পরী ভূত কোথায় থাকে কোথায় তাদের বাড়ি। দাদু বলে শোনরে খোকন সত্য কথন বলি, কেমন করে স্বাধীন হলো আমার এদেশ বলি। ভাষার
আমাদের এই স্বাধীনতা এমনি আসে নাই, রক্ত জীবন যৌবন গেছে স্বাধীন হতে ভাই। নয় মাস ধরে যুদ্ধ করে রাতে-দিনে সব, স্বদেশ আমার স্বাধীন করি এই না রঙিন