বাঁচবোনা বাঁচবোনা বলে মরতে তো এসেছো
শিখাবো মরার মন্ত্র চুপ করে বস’তো
রশিদের বউটা খেটে খেটে দিনভর
পেলনা স্বামীর সুখ – শালা বেঠা জোচ্চোর,
গলাতে দিল দড়ি – ফাঁসি কয় যাহারে
জিহ্বাটা দেড় হাত….! কি বিভৎস আহা রে!
প্রেমিকাকে না পেয়ে হতে তিন টুকরো
ট্রেন তলে ঝাঁপ দিল বি.এ. পাস মুর্খ!
বউয়ের সাথে রাগ করে অফিসের কর্তা
ট্রাক তলে ঝাঁপ দিয়ে হল আলু ভর্তা!
ব্যবসায়ে লস খেয়ে বাবু বের করে গুলিটা
একটিপে উড়িয়ে দিল নিজ মাথা খুলিটা,
নির্জনে পড়ে ছিল, কেউ দেখেনিতো রে
ছিঁড়ে ছিঁড়ে খেয়েছিল শিয়াল আর কুকুরে!
ঘেমে যাচ্ছ কেন বাপু? – বলাইতো হয়নি ইস্!
মায়ের সাথে অভিমানে মুন্নিটা খেল বিষ!
নাকে মুখে পাইপ দিয়ে ….! কি যন্ত্রণা হসপিটালে
সহজে মরতে সখিনা ঝাঁপ দিল জলে।
এভাবে মরলে তারে কয় আত্নহত্যা
কস্মিনকালেও নাকি ক্ষমা করেননা বিধাতা,
নরক আর জাহান্নাম হয় তাদের ঠিকানা
আর ক’টা দিন বেঁচে গেলে ভাল কি হতোনা?
হতাশা বা সংশয় ঘুচবে একদিন নিশ্চয়
যে জীবন চলে যায় ফিরে পাবেনা’ত বাপ
আত্নাকে হনন করে ‘ আত্নহত্যা ‘ মহাপাপ। ।