সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বল্লী ইউনিয়নের ভাটপাড়া গ্রামের আমির আলীর ছেলে মাদকসেবী শিমুল এর অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকার সুশিল মানুষ সহ সাধারণ মানুষ।
নাম প্রকাশ না করার সর্তে একাধিক ব্যাক্তি জানান নাহিদ হোসেন এলাকার কোন ব্যাক্তিকে মানুষ মনে করে না। সম্পতি মসজিদ থেকে বের হয়ে বয়স্ক চাচার সাথে কাটাকাটির এক পর্যায়ে পিতার বয়সি বৃদ্ধার নাকে ঘুষি মারে। এঘটনা ঘটানোর পরেও তার সঙ্গীদের সয়াহতায় কোন শাস্তি না পাওয়ায় আরো বেপরোয়া সে। ভাটপাড়া গ্রামের সাবেক মেম্মর আঃ মজিদের উপর চালায় শারিরিক নির্বাচন। নাহিদ যেনো ঐ এলাকার ঘটফাদার। জোয়া, মাদক কেনাবেচা, চোরাচালান সব বিষয়ে তার রয়েছে অভিঙ্গতা।
তার পিতা আমির আলী ও একজন চিহিন্ত মাদক ব্যবসাহী। সদরের দেবনগর থেকে মাদক সহ আটক হয়েছিলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে।
পিতার ধারাবাহিকতায় নাহিদ গোপনে চালায় সেই মাদকের ব্যাবসা। বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায় নাহিদ হোসেন বর্তমানে ভোল পাল্টিয়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের সাথে ছবি তুলে তা সোসাল মিডিয়ায় প্রকাশ করে এলাকায় নেতা হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। তার সাথে রয়েছে এক ইউপি সদস্য সহ একটি কিশোর গ্যাংক। যাদের কাজে লাগিয়ে নেতৃত্বে সফলও হচ্ছে বলে জানান অনেকে। ভাটপাড়া গ্রামের এক আওয়ামীলীগ কর্মি বলেন
জামায়াত বিএনপির ২০১৩ সালের নাশকতা কারী নাহিদ এখন আওয়ামীলীগ কর্মি পরিচয় দেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন বলেন বর্তমান সরকার
দলীয় পরিচয়কে পুজি করে চালাচ্ছে তার মাদক কেনা বেচার অবৈধ ব্যাবসা। পাশ্ববর্তী ভারত থেকে আনা বিভিন্ন অবৈধ মালামাল, পাতার বিড়ি,গোপাল বিড়ি,গ্রামীণ বিড়ি বেচাকেনার আড়ালে চলে তার নিশিদ্ধ মাদক গাজার ব্যাবসা। যার ফলে ভাটপাড়া এলাকায় উঠতি যুবসমাজ মাদকসবী হয়ে যাচ্ছে। যার ফলে বিভিন্ন অসামাজিক কাজ সহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে যাচ্ছে যুবসমাজ। সরকারি সম্পতি লুট সহ নানা অভিযোগ পাওয়া যায় নাহিদ এর বিরুদ্ধে। ভাটপাড়া এলাকার প্রতিবন্ধী কে ধর্ষন মামলায় পার পাওয়া নাহিদ যেন ভাটপাড়া এলাকার সদ্য ভূমিষ্ঠ গটফাদার। ভাটপাড়া এলাকার একাধিক ব্যাক্তি বলেন এখনি নাহিদ হোসেন কে আইনের আওতায় এনে শাস্তি না দিলে যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় কোন দূরঘটনা।
এদিকে মাদক ব্যাবসাহী আমির আলির ছেলে মাদক সেবী ধর্ষক,সন্ত্রাসী নাহিদ হোসেন কে আইনের আওতায় আনার দাবি করেছেন অনেকে।
সাতক্ষীরা জেলা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নাহিদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্হা নেওয়ার অনুরোধ করেছেন স্হানীয় বয়োবৃদ্ধা ও সুশীল সমাজ।