বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:২৬ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
রুহিয়ায় প্রাইম ব্যাংকের এজেন্ট শাখার শুভ উদ্বোধন জেল থেকে বেরিয়ে ভোমরা সীমান্তে আবারও বেপরোয়া শামীম, বিজিবি সদস্যকে নিয়ে অপপ্রচারে লিপ্ত ঈশ্বরদীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের ‎৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত মানিকগঞ্জ ১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীর দিনব্যাপী ফ্রি হেলথ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত  অভয়নগরে কাঠ-পুড়িয়ে কয়লা তৈরির অবৈধ চুল্লীর কারণে ভয়ংকর হুমকির মুখে পরিবেশ, প্রশ্নবৃদ্ধ প্রশাসন বীরগঞ্জে ভর্তি কাজে রোভার স্কাউটদের সেবামূলক কার্যক্রম ভাঙ্গুড়ায় বিএনপি নেতা মোতালেব হোসেনের সংবাদ সম্মেলন জনগণের পরিবর্তন চাই, আপনাদের জন্য কাজ করে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করতে চাই- কেএম আনোয়ারুল ইসলাম

বিস্ফোরক আমদানিতে চালু হচ্ছে ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
আপডেট সময়: শনিবার, ২১ আগস্ট, ২০২১, ১০:৪৩ অপরাহ্ণ

বিস্ফোরক আমদানিতে চালু হচ্ছে ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’। বিস্ফোরক পরিদফতর আমদানিকারকদের এই সেবা দেবে। বর্তমানে বিস্ফোরক আমদানি করতে হলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, বিস্ফোরক পরিদফতরসহ অনেকগুলো সংস্থার অনুমোদন নিতে হয়। ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হলে এই ভোগান্তি থেকে আমদানিকারকরা যেমন রক্ষা পাবেন, তেমনই কেন্দ্রীয়ভাবে আমদানি করাতে দেশে কী পরিমাণ বিস্ফোরক আমদানি হচ্ছে, তার সঠিক হিসাব করাও সহজ হবে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিস্ফোরক পরিদফতরের এক কর্মকতা নাম প্রকাশ না করে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, মন্ত্রিসভা এ বিষয়ে একটি কারিগরি কমিটি গঠন করেছিল। ওই কমিটিকে ওয়ান স্টপ সার্ভিসের একটি রূপরেখা প্রণয়নের নির্দেশ দেয়। পরে কারিগরি কমিটি বিস্ফোরক জাতীয় সব দ্রব্যের আমদানি একই প্রতিষ্ঠানের আওতায় আনার সুপারিশ করে। ইতোমধ্যে সুপারিশটি মন্ত্রিসভা কমিটিতে উত্থাপনের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রিসভা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিলে ওয়ান স্টপ সার্ভিসটি চালু করা হবে। তিনি জানান, এরইমধ্যে বিস্ফোরক পরিদফতর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নাম নিবন্ধনের জন্য অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করেছে। বিস্ফোরক পরিদফতর সূত্র জানায়, দেশে শিল্প কল কারখানা, তেল গ্যাস অনুসন্ধান, পাথরখনি এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য বিস্ফোরক আমদানি করা হয়। তবে এছাড়াও বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বিস্ফোরক আমদানি করে দেশের মধ্যে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য সরকার এ বিষয়ে আরও কঠোর হওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। কেন্দ্রীয়ভাবে বিস্ফোরক আমদানির তথ্য সংরক্ষিত থাকলে এসব বিস্ফোরক নিয়মিত নজরদারিতে রাখা সম্ভব। চাইলেই আমদানিকারকের তথ্য যাচাই করা যাবে। বিস্ফোরক আমদানি ও ব্যবহারের জন্য কয়েকবার সংশোধনের পর ‘বিস্ফোরক বিধিমালা ২০০৫’ প্রণয়ন করা হয়েছে। এই বিধিমালা থাকার কারেণ বিস্ফোরক আমদানির ক্ষেত্রে আরও প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন নেই বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

 

 

#চলনবিলের আলো / আপন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর