কৃষক রেজাউল ইসলাম বলেন, জমিতে ধানতো প্রায় এক সময়ে পাকে। তখন শ্রমিক সংকটে ধান ঘরে তোলা যায় না।
অনেক ধান নষ্ট হয়। এছাড়া যাও কিছু শ্রমিক পাওয়া যায় মজুরি অনেক বেশি চায়। এই সংকট থেকে রেহাই পেতে মেশিনটি অনেক ভালো।
কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ জামাল উদ্দিন জানান, কম্বাইন হারভেস্টার দ্বারা ধান কর্তন করলে লেবার খরচ অনেক কম হয়।
কম সময়ে অল্প খরচে কম্বাইন হারভেস্টার দ্বারা আমন ধান কর্তন, মাড়াই, ঝাড়াই শুরু হয়েছে। কম খরচ ও কম সময়ে অধিক জমির ধান সংগ্রহ সম্ভব হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার কৃষকদের সুবিধার জন্য আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতিগুলো ভর্তুকি দিয়ে প্রদান করছে।
উপজেলা কৃষি অফিসার সজীব আল মারুফ বলেন, কম্বাইন হারভেস্টার দ্বারা ধান কর্তন এই সময়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।
কারণ যখন শ্রমিকের অভাবে পাকা ধান মাঠে পড়ে রয়েছে ঠিক তখনই কম্বাইন হারভেস্টার দ্বারা ধান কর্তন শুরু হয়েছে।
দেশ বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে সেই সঙ্গে বিভিন্ন যন্ত্রপাতিতেও স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার জন্য চেষ্টা চলছে। যেন আধুনিক যন্ত্রপাতি কৃষিকাজে ব্যবহার করে কৃষির উত্পাদন বৃদ্ধি করা যায়।