শাষক গোষ্ঠীর রক্তচক্ষু বাংলার জনগনে, তুচ্ছ করে লড়াই করে বাঁচতে স্বাধীন মনে। রাজপথে সব ছাত্র-শিক্ষক আম জনতা নারী, স্বাধীন তরে এক হয়ে যায় ট্রেনিং করে সারি। সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আরোও পড়ুন...
হারাম হালাল না বুঝে জমিয়েছো টাকা পয়সা বাড়ী গাড়ি, সবই রেখে যেতে হবে সাড়ে তিন হাত অন্ধকার বাড়ী । দুনিয়ার মোহে হুশ নেই তোমার হুশ হবে কবে, কবরের কঠিন আযাবে
বাঙ্গালী জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান তুমি, শেখ মুজিবর রহমান – তোমার প্রতি বাঙ্গালী জাতির কত যে শ্রদ্ধা – কত যে সম্মান। তোমার কারণে পেয়েছি মোরা মহান স্বাধীনতা, তাইতো তোমায় ডাকি সবাই
সবুজ শ্যামল এই ধরাতে হতেম যদি পাখি, মুয়াজ্জিনের সুরে ধরায় করতাম ডাকাডাকি। পাখির মতো থাকতো যদি দু’ পাশে মোর ডানা, স্বাধীন মতো ঘুরতাম ধরায় করতো না কেউ মানা। উড়ে উড়ে
নারী যোদ্ধা মুক্তিকামী বাড়ি কুড়িগ্রামে, ডানপিটে খুব ছিলেন সেথায় তারামন বিবি নামে। মনে প্রাণে নিলো মেনে যুদ্ধে সেতো যাবে, চৌদ্দ বছর বয়সে সে দেশের কথা ভাবে। অস্ত্র ধরে যুদ্ধ করে
এই আকাশ এই বাতাস দেশের কথা বলে, সারি সারি নৌকাগুলো নদীর বুকে চলে। এই পাখির কিচির মিচির করে তারা গান, মায়ের যেন ভালবাসা নাড়ির সাথে টান। মাঠে মাঠে ফসল ভরা
আমি কখনো এ্যামিবার জীবন চাইনি আমি ক্ষুদ্রতর কোনো অণুজীব হতে চাইনি আমি বরাবরই প্রকাণ্ড ও বড়সড় কিছু হতে চেয়েছি আমি মানুষের চাইতেও ঢের বেশি কিছু হতে চেয়েছি। শতবর্ষী সেই বটবৃক্ষের