বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
সাগরের নোলা পানি চোখ দিয়ে অশ্রু হয়ে বেয়ে পড়ে। কার জন্য চোখ বেয়ে পড়ে নোলা পানি সে তো বোঝে না মনের কথা। হৃদয় চিরে রক্ত বেয়ে পড়ে তার জন্য কার আরোও পড়ুন...
এই আকাশ এই বাতাস দেশের কথা বলে, সারি সারি নৌকাগুলো নদীর বুকে চলে। এই পাখির  কিচির মিচির করে তারা গান, মায়ের যেন ভালবাসা নাড়ির সাথে টান। মাঠে মাঠে ফসল ভরা
আমি কখনো এ্যামিবার জীবন চাইনি আমি ক্ষুদ্রতর কোনো অণুজীব হতে চাইনি আমি বরাবরই প্রকাণ্ড ও বড়সড় কিছু হতে চেয়েছি আমি মানুষের চাইতেও ঢের বেশি কিছু হতে চেয়েছি। শতবর্ষী সেই বটবৃক্ষের
রং বাহারী ঘুড়ি যখন আকাশ পানে উড়ে, নাটাই হতে ছাড়লে সুতো ছোটে বহুদূরে। বায়ুর সাথে সকল ঘুড়ির আছে ভালোবাসা, বায়ু ছাড়া হয় না পুরণ ঘুড়ি উড়ার
শীত এসেছে গ্রামগঞ্জে শীত সবুজ মাঠে শীত এসেছে দালানকোঠায় শীত পুকুর ঘাটে। শীত এসেছে নদ-নদীতে শীত সবার গায়ে, শীত এসেছে গাছের পাতায় শীত মাঝির নায়ে। শীত এসেছে হিমেল হাওয়ায় শীত
যুদ্ধের দামামা বাজছে, কত শত মরছে মানুষ! ট্যাঙ্ক কামানের গোলার আঘাতে ধ্বংস হচ্ছে বাড়ি ঘর। বাস্তুহারা হয়ে পড়ছে মানুষ। কত কত মানুষ আহত হচ্ছে। কত মানুষ বিকলাঙ্গ হয়ে পড়ছে চিরতরে।
এক সময়ের খরস্রোতা করতোয়া নদী, লঞ্চ স্টিমার চলতো যেথায় সতত নিরবধি। বুক ভরা তার জলের সাথে মাছ ও শুশুক নিয়ে, একেঁ বেঁকে বয়ে গেছে শহর গাঁয়ে দিয়ে। দু-তীরে তার আঁচড়ে
মহান প্রভুর সৃষ্টি জগত সৃষ্টি নর ও নারী, বিশ্বে নজির দিচ্ছেন নারী নভোমণ্ডলে পাড়ি। বিশ্ব জুড়ে নারী ও পুরুষের সমান যে অধিকার, নারী হলেন পুরুষের সঙ্গী আদর ভালোবাসার। সকল কাজের