তরুন নেতা আসাদুজ্জামান আসাদ কুড়িগ্রামের ভ‚রুঙ্গামারী উপজেলার শিলখুড়ী ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে পর পর ৩ বার গরীব দুঃখী সাধারণ মানুষের মাঝে লুকে আছে। তার জনপ্রিয়তা এত বেশি কুড়িগ্রামের শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান হিসেবে তাকে দেখতে চায় ভূরুঙ্গামারী বাসি। এই আসাদুজ্জামান আসাদ ভ‚রুঙ্গামারী উপজেলার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি একজন সাদা মনের মানুষ। তার উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডগুলো একটি কুচক্রি মহলের নিকট সমালোচনার পাত্র হয়ে আজ দাড়িয়েছে। অনেকে জানান কুড়িগ্রামের ভ‚রুঙ্গামারী উপজেলার শিলখুড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ পর পর ৩ বার নির্বাচিত হওয়ায় এলাকায় চোরা কারবারী, মাস্তানিদের মাস্তানি, মদ, গাঁজা, ফেন্সিডিলের কোন প্রকার বালাই নেই। এক নামে উত্তর দরলায় পরিচিত ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ। তার কোন ২ নাম্বারী ধান্দা নেই। এ মহান সরকারের যে সমস্ত অনুদান আসে তা এলাকার হত দরিদ্রদের মাঝে সঠিক ভাবে বিলিয়ে দেয়। ভিজিটি, ভিজিএফ, বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতা, কাবিখা, কাবিটা, টিয়ার, ৪০ দিনের সিজন কর্মসূচিসহ আজ উক্ত ইউনিয়নে সুনামের ধারা বয়ে যাচ্ছে। সাধারণ জনগণ পূর্বের ইউপি চেয়ারম্যানদের আমলে সরকারি সম্পদকে যে ভাবে মারিং কাটিং করছে আর বর্তমান চেয়ারম্যানের আমলে তা আর হচ্ছে না। এরই সুবাদে সাদা মনের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রমের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে আর কলঙ্কিত না করে পরিচিত মুখ চেয়ে এ সরকারের হাতকে আরও একধাপ এগিয়ে নিতে আজ আলোচনায় পঞ্চমূখ হয়েছে। প্রসংশিত হয়েছে ভ‚রুঙ্গামারী উপজেলার শিলখুড়ী ইউনিয়ন বাসীর। তার ধারাবাহিকতা এতই বেশি ইউনিয়ন থেকে উপজেলা, উপজেলা থেকে জেলা এক বাক্যে পথ চেয়ে আছে ইউনিয়ন বাসী তাকে শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান হিসেবে দেখার জন্য। তার এতসব সুনামের ধারা জানার জন্য এ প্রতিবেদক শিলখুড়ী ইউনিয়নের বক্তার মাঝি বলেন, আমার তিন ছেলে মেয়ে মাছ বেচে খেত। কিন্তু আসাদ চেয়ারম্যান শিলখুড়ী ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান হওয়ায় তার আজ রংপুর শহরে লেখাপড়া করে। আবুল হোসেন বলেন, আমি অন্যের বাড়িতে কাজ করতাম। বতর্মান ইউপি চেয়ারম্যান আসাদ হওয়ায় এখন আর আমার অন্যের বাড়িতে কাজ করতে হয় না। এভাবে যদি প্রতিটি জেলা উপজেলা গ্রাম গঞ্জে মেম্বার চেয়ারম্যান থাকত তাহলে দেশরতœ বাংলার মমতাময়ী মা এ দেশকে আরও অনেক ধাপ এগিয়ে নিত।