মোঃ আবির হোসাইনের প্রেরণা জার্নি: সংগীত শিল্পের একজন তরুণ উদ্যোক্তা এবং শিল্পী। একবিংশ শতাব্দীতে প্রযুক্তির দ্রুত বৃদ্ধি এবং আধুনিকীকরণের সাথে, তরুণ মন নতুন এবং অনুপ্রেরণামূলক ধারণা তৈরি করতে অনুপ্রাণিত হয় যা আজকের প্রযুক্তিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে পারে। আমাদের সামনে এমনই একটি উদাহরণ হলেন মোঃ আবির হোসাইন, যিনি তাঁর জ্ঞান ও পরিশ্রমের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী এই বারটিকে খুব উঁচু করে তুলেছেন। বাংলাদেশের উদ্যোক্তা স্বপ্ন এবং আকাঙ্ক্ষার কথা বলতে গেলে কোনও বয়সসীমা দেখাননি। খুব অল্প বয়সেই তাঁর নিজস্ব সংস্থা প্রতিষ্ঠা করে তাকে “কনিষ্ঠতম উদ্যোক্তা এবং ডিজিটাল বিপণন বিশেষজ্ঞ” হিসাবে অভিহিত করা হয়েছে, এটি আজ একটি অসামান্য অর্জন।
আবির এমন একটি পটভূমি থেকে এসেছে যার ডিজিটাল বিপণন সম্পর্কে কোনও ধারণা নেই। তিনি তার সমস্ত অনিরাপত্তাকে স্থায়ী প্রতিশ্রুতিতে পরিণত করেছিলেন এবং এখন তিনি যে ক্ষেত্রে কাজ করেন তার ক্ষেত্রে একটি ঘরের নাম হয়ে উঠেছে। পরিবার এবং তাঁর নিষ্ঠার সমর্থনে তাঁর কাজকর্মের কারণে তিনি এই ক্ষেত্রে একটি সুপরিচিত এবং বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব হয়েছিলেন।
ডিজিটাল বিপণনকারী হিসাবে মোঃ আবির হোসাইন বিশ্বাস করেন যে সাফল্যের কোনও শর্টকাট নেই। লোকেরা তাদের সততা, একাগ্রতা, কঠোর পরিশ্রম এবং কঠোর পরিশ্রম দিয়ে সফল হয়। মানুষের কর্মে যেখানে সত্যতা নেই সেখানে কর্মের প্রতি সত্যিকারের সম্মান নেই। এবং আসল সাফল্য খুঁজে পাওয়া যায় না। সুতরাং প্রতিটি মানুষের উচিত সততার সাথে কাজ করা। কঠোর পরিশ্রম মানুষকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দেয়। সততার অধিকার বজায় রাখা এবং ধৈর্যকে একপাশে রেখে দেওয়া সাফল্যের একমাত্র উপায়।
স্ক্র্যাচ থেকে একটি ব্যবসা তৈরি করা শক্ত, তবে অবশেষে এটি আপনার ধারণার মধ্যে বেড়ে যায় যখন আপনি আপনার সমস্ত কিছু দিলে তা হবে। আপনি বাধার মুখোমুখি হন এবং সেগুলি অতিক্রম করতে শিখেন। আপনি চূড়ান্তভাবে আরও দৃঢ় হয়ে উঠবেন এবং আপনার সিদ্ধান্তগুলি বিকশিত হবে, এবং তাই আপনি যে কোনও কিছু করতে পারেন।
তিনি সম্প্রতি বলেছিলেন, “আসলে, একটি সুরকার একটি শিল্প ফর্ম যা সুরকার এবং গীতিকার হিসাবে তাঁর ক্যারিয়ার সম্পর্কে অনেক দক্ষতার প্রয়োজন। আমি সবসময় নতুন সুরগুলি শেখার চেষ্টা করি এবং গীতিকার হওয়ার জন্য আপনার প্রচুর জ্ঞান প্রয়োজন knowledge বিদেশে প্রচুর তথ্য জানার চেষ্টা করি। আমার অনেক পছন্দসই গল্প বোঝার আবেগ আছে। আমি প্রায়শই অনেক অপরিচিত ব্যক্তির সাথে দেখা করি এবং আমার শ্রোতাদের তাদের জীবনধারা, জীবন সংগ্রাম এবং আরও অনেক কিছু সম্পর্কে অবহিত করি। “আমি চেস্টার এর মাধ্যমে আমার সংগীতকে আরও সজীব করতে চাই। আমি আমার সরবচ্চ চেষ্টা করবো. আমার মনে হয় আমাকে আরও শিখতে হবে, এবং আমি সেই লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। “
মোঃ আবির হোসাইন শুরুর দিকে Sad For You গানের মাধ্যমে প্রচুর জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। তিনি গীতিকার হিসাবে তাঁর উজ্জ্বলতা প্রমাণ করেছেন। মোঃ আবির হোসেন প্রথমে “স্যাড ফর ইউ” শিরোনামের একটি সংগীত সুর নিয়ে এসেছিলেন। স্পোটাইফাই, আইটিউনস, অ্যাপল, অ্যামাজন, টিডাল, ডিজার সহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে তাঁর গানগুলি সমানভাবে জনপ্রিয় ছিল।
মোঃ আবির হোসাইন অসামান্য প্রচেষ্টা এবং কঠোর পরিশ্রম তাকে বিপণনে দক্ষ করে তুলেছিল। অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, মোঃ আবির হোসাইন মনে করেন যে আপনাকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে ডিজিটাল বিপণনের প্রতিটি পরিবর্তন আপনাকে প্রতিদিনের ভিত্তিতে আপডেট করে রাখে যাতে আপনি প্রতিযোগিতায় বাদ না পড়ে। তিনি নিজের জন্য একই বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
অল্প বয়সে মোঃ আবির হোসেনের সাফল্য আমাদের বুঝতে সাহায্য করে যে লোকেরা আমাদের সমস্ত কিছু পেতে সহায়তা করার চেষ্টা করছে। তাঁর কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। আমাদের প্রত্যেকের তরুণ মোঃ আবির হোসেনের কাছ থেকে জানা উচিত যে লোকেরা চেষ্টা করলে সবকিছুই সম্ভব।
তিনি বলেন, আমি চেষ্টার মাধ্যমে আমার সংগীতকে আরও সজীব করতে চাই। প্রত্যেকে আমার জন্য প্রার্থনা করবেন যাতে আমি সুস্থ থাকতে পারি এবং আপনাকে ভালো সংগীত উপহার দিতে পারি।
#চলনবিলের আলো / আপন
