২৩ জুলাই বিকাল ৩ টায় তোপখানা রোডস্থ কার্যালয়ে ২ দিনব্যাপী নতুন নেতাকর্মী কাউন্সিলিং-এর সমাপনী আয়োজনে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন। এতে অতিথি ছিলেন প্রেসিডিয়াম মেম্বার রাশেদা চৌধুরী, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নিপুন মিস্ত্রী, যুগ্ম মহাসচিব বাণী ইয়াসমিন নূনা প্রমুখ।
এসময় মোমিন মেহেদী আরো বলেন, নির্মমভাবে বাংলাদেশের মানুষের উপর দ্রব্যমূল্য খড়গ চালাচ্ছে ছাত্র-যুব-জনতার ধ্বংসকামী মন্ত্রী-সচিবদের একটি অংশ। সরকার প্রধানের দায়িত্ব তাদের বেতনসহ সকল সুযোগ-সুবিধা কমিয়ে ৫০% করে হলেও সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকার ধারা অব্যহত রাখা। তা না করে সরকার প্রধান যেন নির্মমভাবে সেই রাক্ষসশ্রেণির মন্ত্রী-এমপিদের কথাতেই উঠছে আর বসছে; একের পর এক ভ্রান্ত সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিচ্ছে ছাত্র-যুব-জনতার কাঁধে। তবে তাদেরকে বলে দিতে চাই রেলওয়ের অব্যবস্থাপনা নিয়ে এখন যেমন আন্দোলন হচ্ছে যদি দেশের কথা-জনতার ভেবে বিদ্যুৎ-তেলসহ সকল দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে সরকার উদ্যেগ নিতে ব্যর্থ হয়; প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামবে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। সেটা হবে বড় ধরনের পতনের আওয়াজ। কাউন্সিলিং-এ অংশগ্রহণকারী রাজশাহীর রাবেয়া আক্তার, রায়পুরার তবারক খান, নিয়ামতপুরের রজ্জব তালুকদার, সিরাজগঞ্জের উজ্জ্বল সানীসহ ২৭ জন নতুনধারার রাজনীতিককে গঠনতন্ত্র, লিফলেট, পোস্টারসহ বিভিন্ন উপকরণ শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে প্রদান করেন নেতৃবৃন্দ।