রবিবার , ৯ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ২৪শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - হেমন্তকাল || ১৮ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে উল্লাপাড়া উপজেলার সলপ ইউনিয়ন পরিষদ

প্রকাশিত হয়েছে- বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২২

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার রাস্তা-ঘাট,  ব্রীজ- কালভার্ট, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য- চিকিৎসা, শিক্ষা ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। উপজেলার ১২ টি ইউনিয়নের মধ্যে ১৩ নং সলপ ইউনিয়নের ১৪.৭০ বর্গ কিলোমিটার ঘুরে অনুসন্ধানে বেড়িয়ে এসেছে কিছু সাফল্যের চিত্র। স্বচ্ছলতা ফিরে পেয়েছে ৩৮ টি গ্রামের মানুষ, ৩০ হাজার ২৮৮ জন বাসিন্দাদের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন উক্ত পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শওকত ওসমান। বিগত দিনের উন্নয়নমূখী কর্মকাণ্ড নিয়ে আজ আমাদের বিশেষ প্রতিবেদনটি পাঠকদের কাছে তুলে ধরেছেন  প্রতিবেদক  মো. সেলিম খান।

শুরুতেই ১৩ নং ইউনিয়ন পরিষদে গেলে উক্ত পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শওকত ওসমানের সাথে  এক সাক্ষাৎকার সম্পন্ন হয়। প্রাথমিক সাক্ষাৎকারে এক প্রশ্নের জবাবে ইঞ্জিনিয়ার শওকত ওসমান জানান, ৬৫ সিরাজগঞ্জ – ৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্যের সহযোগিতায় এ পরিষদের উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সংসদ সদস্য তানভীর ইমামের অধীনে ও সার্বিক সহযোগিতা এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতায় এই ইউপির প্রায় ৫.৬৪ কিমি: রাস্তাঘাট  মেরামত হয়েছে। যাতে ব্যয় হয়েছে ৩ কোটি ৯৫ লক্ষ ৬৮ হাজার ৩৩২ টাকা। এছাড়াও সোনতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণে মোট ব্যয় হয়েছে ৩৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৩২১ টাকা।

চেয়ারম্যান আরো জানান- সলপ ইউনিয়নে কৃষকগঞ্জ জিসি/ সলপ ইউপি হেলথ্ কমপ্লেক্স থেকে ভায়া সলপ ইউপি ভুমি অফিস পর্যন্ত ১ কিমি: রাস্তা নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ১ কোটি ৫ লক্ষ ৫৯ হাজার ২৬০ টাকা। নলসোন্দা নদীর উপরে ৯৯ মি. ব্রীজ নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৫ কোটি ২৭ লক্ষ ৮৭ হাজার ৫৪৫ টাকা এবং কৃষকগঞ্জ থেকে তালগাছি ২০ মিটার সড়কের ৩৬ মি. চেইন ব্রীজ নির্মাণের ব্যয় ১ কোটি ৫৬ লক্ষ ৬৯ হাজার ২৫০ টাকা। এসময় মাননীয় সংসদ সদস্য তানভীর ইমামের  বিগত ৬ বছরের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের ব্যাখা দেন তিনি।

প্রতিবেদক:
চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর থেকে মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন শাখা থেকে চেয়ারম্যান হিসেবে ইউনিয়ন বাসীর জন্য কতটুকু সুবিধা পেয়েছেন এবং সেগুলো কি কি কাজে কত ব্যয় করেছেন ?

শওকত ওসমান:
আমি যে সমস্ত প্রকল্পের সহায়তায় এলাকাবাসীর উন্নয়নে কাজ করেছি তা আপনার মাধ্যমে উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
সাধারণ জনগণের সুবিধার্থে স্থানীয় সরকার বিভাগের সহায়তায় ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক   বিভিন্ন রাস্তা-ঘাট মেরামত করা হয়েছে প্রায় ২.৫ কিমি:, এতে ব্যয় হয়েছে ৪৪ লক্ষ ৭৬ হাজার ৭৭০ টাকা, ইউনিয়নের  বিভিন্ন এলাকাতে সিসি রাস্তা নির্মাণ হয়েছে ৫ কিমি: এতে ব্যায়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে- ৬২ লক্ষ ৩৯ হাজার ২৬৯ টাকা। এছাড়াও বার্ষিক উন্নয়ন পরিকল্পনা (এডিপি) ও রাজস্ব উন্নয়ন তহবিলের আওতায় গত ৬ বছরে বিভিন্ন স্থানে স্বাস্থ্য সম্মত স্যানেটারী ল্যাট্রিন বিতরণ করা হয়েছে ১৫৪ টি, আর্সেনিক মুক্ত পানি ব্যবহারে টিউবওয়েল বিতরণ করা হয়েছে ১২৫ টি, ইউড্রেন ২৬ টি, সিসি রাস্তা করা হয়েছে ৩৬ টি। ছোট ছোট কালভার্ট নির্মাণে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৬ লক্ষাধিক টাকা। দেশবাংলা প্রতিবেদককের সাথে সরাসরি সাক্ষাৎকারে শওকত ওসমান আরো বলেন- কৃষকগঞ্জ বাজার এলাকায় অত্যাধুনিক গ্রোথ সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছে যার ব্যয় ৮৬ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা। ২ জন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাড়ি নির্মাণ ও সেগুলো তাদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে, এতে ব্যয় হয়েছে ৮ লক্ষ টাকা।

উন্নয়ন শুধু কাগজে কলমে? নাকি বাস্তবতায় ভিন্ন? তালিকা অনুযায়ী কতটা সুবিধা পেয়েছেন এই ইউপির ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ? তা খতিয়ে দেখতে প্রায় ৭ দিনের অনুসন্ধান শেষে দ্বিতীয় বার সাক্ষাৎকারে জন্য উপজেলার সলপ ইউনিয়ন পরিষদে হাজির হন প্রতিবেদক। উল্লেখ্য শওকত ওসমানের দেওয়া উন্নয়নের তালিকা অনুসন্ধান, যাচাই-বাছাই ও পর্যবেক্ষণ করে তার শতভাগ সত্যতা পাওয়া গেছে।

গত ৫ই ডিসেম্বর দ্বিতীয় বারের মতন সাক্ষাৎকার দেন ইউপি চেয়ারম্যান। এসময় উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শওকত ওসমান জানান – আমার দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকায় সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ হয়েছে ২২ টি। মাটির রাস্তা নির্মাণ ও রাস্তা পুনর্নির্মাণ হয়েছে ১৫ কি:মি, ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়ন হয়েছে ১২১ টি। মসজিদ ও মন্দিরে বিনামূল্যে ত্রাণ ও দূর্যোগ মন্ত্রণালয়ের সহয়তায় সৌরবিদুৎ সরবরাহ করা হয়েছে ১২১ টি, এছাড়াও দরিদ্র পরিবারের মাঝে বিনামূল্যে ১০৬ টি সৌর বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছে।
একই মন্ত্রণালয়ের সহয়তায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে ১০ টাকা কেজি হারে শষ্য বিতরণ (ভিজিএফ – ২ ঈদে) করা হয়েছে ২৫৮৮ পরিবারকে। ঢেউটিন বিতরণ করা হয়েছে ৬৫ বান্ডিল, এলাকাবাসীর রাতের চলাচলের সুবিধার্থে সোলার রোড লাইট স্থাপন করা হয়েছে ২১টি। ভিজিএফের পরিবর্তে ইতিমধ্যে নগদ টাকা বিতরণ করা হয়েছে ইউপির ৩৩৮৮ জন বাসিন্দাকে, শীত নিবারণের জন্য গত অর্থ বছরে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে ৫ হাজার পিচ।

প্রতিবেদক:
পল্লী বিদ্যুতায়ন বিভাগের কতটা সুবিধা পেয়েছেন আপনার ইউপি’র বাসিন্দারা?

শওকত ওসমান:
পল্লীবিদুৎ এর অধীনে আমার ইউনিয়নে ৪১ কিমি: নতুন লাইন স্থাপন ও সংযোগ করা হয়েছে, এতে ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৪২ লক্ষ টাকা।

প্রতিবেদক:
শিক্ষা ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কতটা অনুদান বরাদ্দ পেয়েছেন সাধারণ মানুষ?

শওকত ওসমান:
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে সলপ ডিগ্রী কলেজে ৪ তলা ভবন নির্মাণ, ডিগ্রীরচর ফাজিল মাদ্রাসা ভবন নির্মাণ, সোনতলা তফসির মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় ভবন নির্মাণে মোট ব্যয় ৩ কোটি ৫৯ লক্ষ ২৬ হাজার টাকা। আর পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধিনে- সোনতলা ব্রিজের বাম ও ডান তীরে নদী শাসন করা হয়েছে এতে খরচ হয়েছে ৫ কোটি ৮৫ লক্ষ টাকা।

সাক্ষাৎকার চলাকালীন সময়ে তিনি আরো বলেন- সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের আওতায়, উল্লাপাড়া -বেলকুচি এবং সোনতলা থেকে পার্শ্ববর্তী উপজেলা বেলকুচি পর্যন্ত রাস্তা সম্প্রসারণ ও সংস্কার করা ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে এতে মোট ব্যয় হয়েছে ৭ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা বলে উল্লেখ করেন তিনি।

২০২২ অর্থবছরে গ্রামীণ নারীদের উন্নয়নমুখী করার লক্ষ্যে আমাদের ইউনিয়নে, নারীদের দীর্ঘ ৬ মাস মেয়াদি সেলাই প্রশিক্ষণ শেষে, প্রায় ৫৫০ জন নারীকে সেলাই মেশিন বিররণ করা হয়েছে এবং প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত দক্ষ নারীদের জন্য সরকার কর্তৃক বরাদ্দ  দেওয়া হয়েছে ১৬টি দোকান। এছাড়াও সামাজিক সুরক্ষা বাবদ প্রতি মাসের কর্মসূচীর মধ্যে- মাসিক পাচশত টাকা হারে বয়স্ক ভাতার উপকারভোগীর সংখ্যা ১১০৫ জন, প্রতিমাসে পাচশত টাকা করে বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা ভাতার আওতায় রয়েছেন ৩৮১ জন নারী। মাসিক আটশত টাকা করে প্রতিবন্ধীর ভাতার সুবিধা পাচ্ছেন ২৬৫ জন,  মাসিক আটশত টাকা করে মাতৃত্বকালীন ভাতার আওতায় রয়েছে ৫৩ জন নারী, প্রতিমাসে ৩০ কেজি হারে ভিজিডি (মহিলা) কার্ডের চাউল পাচ্ছেন ২১৪ জন, ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি চাউলের কার্ডের সুবিধা পাচ্ছেন ইউনিয়নের প্রায় ১৯০০ জন এবং টিসিবি’র আওতায় স্বল্পমূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য কিনতে পারছেন ইউনিয়নের ১২১৪ জন বাসিন্দা। এলাকা ভিত্তিক আরো কিছু  উন্নয়নমূলক কর্মসূচি চলমান রয়েছে বলে উল্লেখ করেন সফল চেয়ারম্যান  শওকত ওসমান।

বিগত দিনের ৬ অর্থবছরের কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) প্রকল্পের বিবরণ জানতে চাইলে শওকত ওসমান জানান- ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এ প্রকল্পের আওতায় প্যালাসাইড নির্মাণ, রাস্তা পুনঃ নির্মাণ ও সংস্কারের কাজে ব্যয় হয়েছে ৩৮ লক্ষ ৬১ হাজার টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের রাস্তা পুনঃ নির্মাণ, গাইডওয়াল নির্মাণ ও রাস্তা মেরামতের কাজ করা হয়েছে, এতে ব্যয় হয়েছে ৩৮ লক্ষ ৬১ হাজার টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরে এলাকার বিভিন্ন রাস্তা নির্মাণে এ প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ৩৮ লক্ষ ৬১ হাজার টাকা এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে কাবিখা প্রকল্পে খন্ড খন্ড রাস্তা নির্মানে ২ লক্ষ ৪ হাজার ৮০০ টাকা ব্যয় হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

বর্তমানে এদেশে শাসনব্যবস্থায়  জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে না পারলে, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে দুর্নীতিমাত্রা আরো বহুগুন বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করেন সুশীল সমাজ। রাজনৈতিক  বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যাক্তিদের মধ্যে স্বচ্ছ জবাবদিহিতামূলক গণতান্ত্রিক চর্চা করাটা খুব প্রয়োজন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে জনগণের উদ্দ্যেশ্যে সংবাদপত্রের মাধ্যম দিয়ে বিগত দিনের কর্মকান্ড ও এলাকার উন্নয়নমূলক কাজের এমন স্বচ্ছ জবাবদিহিতা দিয়ে উল্লাপাড়া উপজেলার ১৩ নং সলপ ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শওকত ওসমান এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করলেন, এমনটাই মন্তব্য করছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুক ব্যবহারকারীরা।

বর্তমানের রাজনীতি যেন এখন লাভজনক ইজারা নীতিতে পরিণত হয়েছে! যার লাভ ক্ষতির কোনো সীমা পরিসীমা নেই। শুধু মার-কাটো-খাও। দল কর টাকা কামাও।  বর্তমানের রাজনীতির উল্লেখিত নেতিবাচক নীতিকে বিসর্জন দিয়ে, শওকত ওসমানের ইতিবাচক এমন জনসেবামূলক কাজের মুক্ত আলোচনা, প্রতিবেদকের কাছে স্বচ্ছ জবাবদিহিতা ও বিগত দিনের  উন্নয়নের সঠিক তথ্য উপজেলার  মানুষের কাছে তুলে ধরায়, তাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সলপ ইউনিয়নবাসীসহ উল্লাপাড়া   উপজেলার  সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ।

সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ রফিকুল ইসলাম রনি-০১৭১৩-৫৮২৪০৬, নির্বাহী সম্পাদক মোঃ রায়হান আলী-০১৭৫১-১৫৫৪৫৫, বার্তা সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম আপন-০১৭৪০-৩২১৬৮১। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ মেছের উদ্দিন সুপার মার্কেট ভবন, হান্ডিয়াল বাজার, চাটমোহর, পাবনা থেকে প্রকাশিত। ঢাকা অফিসঃ তুষারধারা, আর/এ, সেক্টর ১১, রোড নং ০৭, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১৩৬২। বার্তা কার্যালয়ঃ অষ্টমনিষা বাজার, ভাঙ্গুড়া, পাবনা। প্রকাশক কর্তৃক সজল আর্ট প্রেস, রূপকথা গলি, পাবনা থেকে মুদ্রিত। মোবাইল নম্বর-০১৭৪৯-০২২৯২২,ই-মেইল- newscbalo@gmail.com / editorcbalo@gmail.com / www.chalonbileralo.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ ©2017-2025 (এটি গণপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সাপ্তাহিক চলনবিলের আলো পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ) অনলাইন নিবন্ধন আবেদনকৃত। আবেদন নম্বর- ২১৮৮।