সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার রাজমান গ্রামের পাগল আব্দুস ছামাদ বলেন, ১৯৬৯ সালে রাজশাহী মাদ্রাসা ময়দানে এক জনসভায় বঙ্গবন্ধু মঞ্চ উঠিবার কালে আমি বঙ্গবন্ধুকে পুলিশি কায়দায় সালাম ও স্যালুট দিলাম। বঙ্গবন্ধু আমার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসি দিয়ে আমাকে আর্শিবাদ করলেন। আমি খুশি হইলাম। জনসভা বঙ্গবন্ধু যা বললেন তা আমরা সারা জাগিয়ে রই। আমাদের আঙ্গিনায় যে দেশগুলো ছিলো নেপাল, ভুটান ও ভারত। ৯ মাস পর আমাদের স্বীকৃতি প্রদান করলেন।বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে স্বদেশে আসিলেন। আমি বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করার জন্য ঢাকায় যাই। অলৌকিক ভাবে দেখা হলো একটি বৈঠকে ঘরে। আমি দেখলাম বাকা পাইপে সিগারেট তামাক খাচ্ছেন। আমি দৌড়ে গিয়ে তার হাত ধরলাম। হাত ধরে বললাম স্যার আপনি রাজমান জাইবেন না। তখন বঙ্গবন্ধু হাসি দিয়ে বললেন আমি যাবোরে পাগল তোমাদের রাজমান এলাকায়। সেই থেকে বঙ্গবন্ধু রাজমান আসবে বলে আমরা পথ প্রাণে তাকিয়ে রইলাম। বঙ্গবন্ধু বিবই পাকে পথহারিয়ে স্বপরিবারে ছেরে চলে গেলেন। রেখে গেলেন ফুলকলি দুইটি শিকর। বঙ্গবন্ধুর রাজমান আর আমা হলো না।
যাক (অতিব নির্জনে দেখিরুপ নেহার যোগে) বঙ্গবন্ধুর পরিবর্তে রাজমান আসিবে বঙ্গবন্ধুর হ্রতয়ীশী। মহামান্য রাষ্ট্রপতিপদক মহারাজ মোঃ আব্দুল হামিদ, কিশোরগঞ্জ, বাংলাদেশ। আসিবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী মায়াবী রাজকন্যা (কালোসসী) শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ। উল্লেখিত উপাদি নাম যা হইবে দৈনিক খবরে প্রকাশ। নইলে দলিল মিথ্যা হয় ভোরের ককিল।