শহীদ পরিবারের কৃতি সন্তান চৌহালী বাসির গর্ব বাংলাদেশ অর্থোপেডিক সোসাইটি স্বধীনতা চিকিৎসক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব নিটোর অধ্যাপক ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম একান্ত সাক্ষাৎ কারে বলেছেন, বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত প্রায় ৬০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যমুনা নদীর ভাঙ্গন রোধে পার শাসন করে টেকসই স্থায়ীবাধ, দৃষ্টিনন্ধন সড়কপথ নির্মাণে নদীর পারে গড়ে উঠবে বিনোদন কেন্দ্র ও যমুনা সৈকত। একটি স্থায়ীবাধ ও সড়কপথেই বদলে দিতে পারে টাংগাইল, সিরাজগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ বাসির ভাগ্য।
এ অঞ্চলের মানুষকে সব সময় নদীর ভাঙ্গনে অভিশাপ্ত ও অনিশ্চয়তার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয় দিনের পর দিন আতংকে আর অজানায়। নতুন কোনো প্রলয় যখন ভাঙ্গন কবলতি মানুষরে অস্তিত্বকেই প্রশ্নরে মুখে ফেলে তখন প্রত্যাশিত ভাবেই সব সাজানো সৌধকে অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়। বহু তান্ডব প্রঙা পেরিয়ে এসে সহজেই তখন মিলে যায় জীবনের হিসাব- প্রার্চুযই জীবনের লক্ষ সুখের ঠিকানা তো নয়ই। তাই ডিজিটাল বাংলাদশে বাস্তবায়নে যমুনা সেতু থেকে আরিচা পর্যন্ত সড়কপথ, স্থায়ীবাধ স্থাপনে নদীর তীরে ও চরাঅঞ্চলে ছড়িয়ে পড়বে উন্নয়নের আলো।
আসলে প্রকৃতির সবাই ভালো না থাকালে একা কেউ ভাল থাকতে পারে না। সবাইকে নিয়েই তো জীবন সুন্দর। সৈকতের বালুতে প্রাণ ফিরে পায় লতারা। নদীর তীর রক্ষা বাঁধের পাশ দিয়ে দৃষ্টিনন্দন সড়ক নির্মানে উত্তরবঙ্গ রাজধানী ঢাকার সাথে যোগাযোগ সহজ ও ঝানঝট মুক্ত সড়কপথ বাস্তবায়নে এগিয়ে আসার আহবান দেশ বিদেশের সকল সেবাদান প্রতিষ্ঠানকে।
বর্তমান সরকার উন্নয়ন ও বিনোদন বান্দব সরকার। এ সরকাররে উন্নয়ন আমলে মেঘা প্রজেক্ট বা খন্ড প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে গড়ে তুলতে পারের বঙ্গবন্ধুর কন্যাই। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে পদ্মা সেতু ইতিমধ্যেই সারাবিশ্বে ইতিহাস সৃস্টি করেছে, বাংলাদেশ ওভারব্রিজ মেট্রোরেল,যমুনা সেতু, রেলপথ স্থাপন সহ বিভিন্ন উন্নয়নে ২০৪১ উন্নত ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে উঠবে।
তাই উদ্ভাবনী ১০টি বিশেষ উদ্যোগে উন্নয়ন কাজ করছে সরকার। স্থায়ীবাধ ও আঞ্চলিক সড়কপথ নির্মাণে সিরাজগঞ্জ, টাংগাইল ও মানিকগঞ্জ হতে পারে অপরূপ প্রকৃতিক সৌর্ন্দয্যের বিনোদন শহর ও যমুনা সৈকত।
নদীর তীরে সড়কপথ ও স্থায়ীবাধ নির্মাণে হাজার হাজার পরিবারের বেকারত্ব দুর হবে, সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান,যোগাযোগ, পর্যটন শিল্প এবং আরেকটি বিনোদন এলাকা যমুনা সকৈত। সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে চৌহালী উপজেলা পরিষদ হবে ডিজিটাল, যমুনা সেতু আরিচা র্পযন্ত স্থায়ী বাধ ও চায়না সড়কপথেই নতুন মাত্রায় আনতে পারে নয়নাভরিাম র্পযটক কেন্দ্র। সূর্য স্তরের প্রকৃতিক সৌন্দর্য কে হাতছানি আর যমুনা নদীর ভাঙ্গন কবলতি এলাকার মানুষ ডিজিটাল যুগে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাবে হবে ২০৪১ উন্নত বাংলাদেশ একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেছেন।