শুক্রবার , ৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - গ্রীষ্মকাল || ২৪শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

উন্নয়নের মাইলফলকে বাংলাদেশ

প্রকাশিত হয়েছে- বৃহস্পতিবার, ২ জুলাই, ২০২০

মোঃ নাজমুল হুদা:

অর্থনীতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপই বাংলাদেশকে অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির পথে নিয়ে গেছে। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ উন্নয়নের নতুন মাইলফলক হিসেবে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। বিশেষ করে ভারী শিল্পের উন্নয়ন এবং পদ্মা সেতু, মেট্রারেলসহ বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে তাঁর নেওয়া সাহসী পদক্ষেপ বিশ্ববাসীর কাছে প্রশংসিত। শুধু তাই নয়, করোনাভাইরাসের চলমান মহামারী থেকে দেশের মানুষকে বাঁচাতে যেসব উদ্যোগ তিনি নিয়েছেন সেগুলোও অত্যন্ত ফলপ্রদ ভূমিকা রেখেছে।
ফলত চলমান মহামারীতেও অনেক উন্নত দেশের তুলনায় বাংলাদেশে মৃত্যুহার অনেক কম। ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোয় যেখানে মৃত্যুহার ১৫-২০ শতাংশ সেখানে বাংলাদেশে এ হার মাত্র ১ দশমিক ৭ শতাংশ।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে গভীর সমুদ্রের তলদেশে অপটিক্যাল ফাইবার, মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, মোবাইল ব্যাংকিং, উপজেলা শহরে বসেছে ব্যাংকের এটিএম বুথ, সহজলভ্য ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্র। পাকা করা হয়েছে গ্রামের সরু রাস্তাও। এর ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিতে এসেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। মানুষের জীবনযাত্রায় এসেছে অভাবনীয় পরিবর্তন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগেই দেশের মানুষের ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের ৯৩ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ বিদ্যুতের আলো ব্যবহার করে। সৌরবিদ্যুতের আলো ব্যবহার করে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ আর ২ দশমিক ৯ শতাংশ বাতি জ্বালাতে এখনো কেরোসিনের ওপর নির্ভর করে। স্যানিটারি টয়লেট ব্যবহার করে দেশের ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। অন্যান্য ধরনের টয়লেট ব্যবহার করে ১৭ শতাংশ। মাত্র ১ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ উন্মুক্ত স্থানে মলত্যাগ করে; যা বিশ্বের অনেক দেশই এখনো ত্যাগ করতে পারেনি। এসব ক্ষেত্রে বিশ্বের অনেক দেশই বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল এবং শেখ হাসিনাকে উন্নয়নের পথপ্রদর্শক হিসেবে বেছে নিয়েছে। একইভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগের কারণেই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়েছে। ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও পৌঁছে গেছে ইন্টারনেট সেবা। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে শেখ হাসিনা যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তার ফলে এসব সম্ভব হয়েছে। দেশের প্রান্তিক অঞ্চলে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়ায় সহজ হয়েছে মানুষের জীবনযাত্রা
এসবই হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগের কারণে। জেলা-উপজেলা শহরে স্থাপিত হয়েছে ব্যাংকের এটিএম বুথ। ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণা থেকেই মহাকাশে সফল উৎক্ষেপণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট; ফলে সহজলভ্য হয়েছে ডিশ ও ইন্টারনেট সেবা। পানির নিচে বসানো হয়েছে অপটিক্যাল ফাইবার। ফলে পানির নিচ থেকে মহাকাশ- সবখানেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ সফল হয়েছে।
এ ছাড়া গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে গত কয়েক বছর প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে কৃষিভিত্তিক শিল্প গড়ে তোলা, কৃষকের জন্য ব্যাংক ঋণ সহজ করা, তাদের জামানতবিহীন ঋণ দেওয়া, কৃষি সরঞ্জাম হিসেবে সার, ডিজেল, বীজ, ধান কাটা ও মাড়াই যন্ত্র প্রদান করা হয়েছে। একইভাবে প্রতি বছর কৃষি খাতে বাড়ানো হয়েছে ভর্তুকি। ফলে বাংলাদেশ ইন্দোনেশিয়াকে পেছনে ফেলে ধান উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় স্থান অধিকার করতে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, এর পাশাপাশি মাছ উৎপাদনেও বাংলাদেশ এখন বিশ্বের তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। ফলে প্রবচনটি আবারও প্রতিষ্ঠিত ‘আমরা মাছে-ভাতে বাঙালি’। দেশের মানুষের এখন আর আমিষের কোনো ঘাটতি নেই। এ ছাড়া অন্যান্য ফসল যেমন সবজি ভুট্টা, গম বিভিন্ন ধরনের ডাল উৎপাদনেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে সবজি উৎপাদনেও বিশ্বে বাংলাদেশের অনন্য রেকর্ড। নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বিভিন্ন দেশে সবজি রপ্তানি করছে বাংলাদেশ। আর অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কৃষির পাশাপাশি শিল্প খাতেরও বিকাশ ঘটছে। দেশের গ্রামাঞ্চলেও ছোট ছোট শিল্প গড়ে উঠেছে। একইভাবে ভারী শিল্পের বিকাশে সরকার গত কয়েক বছর যেসব উদ্যোগ নিয়েছে সেগুলোও অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করছে কর্মসংস্থান ও বেকার সমস্যার সমাধানে।
ভারী শিল্পের মধ্যে আবাসন খাত দিন দিন বিকশিত হচ্ছে। এ ছাড়া রড-সিমেন্ট শিল্প খাতে ব্যাপকহারে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি ব্র্যান্ডের সিমেন্ট রপ্তানি হচ্ছে। তৈরি পোশাকশিল্প তো গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে ইউরোপ-আমেরিকার বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে আসছে। এ ছাড়া সম্প্রতি দেশজুড়ে ১০০ ইকোনমিক জোন গড়ার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সেখানেও বিভিন্ন ধরনের ভারী শিল্প গড়ে উঠছে। আসছে বিদেশি বিনিয়োগও। এসব ইকোনমিক জোনে ইতোমধ্যেই চীন, জাপানসহ বিভিন্ন দেশ বিনিয়োগে এগিয়ে এসেছে।
এদিকে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে করোনা মোকাবিলায় ১ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকার কয়েকটি প্যাকেজ ঘোষণা করেছে সরকার। এসব প্যাকেজের আওতায় কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতিকেও আনা হয়েছে। একইভাবে কুটির, ক্ষুদ্র-মাঝারি ও বৃহৎ শিল্প খাতকেও আনা হয়েছে প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায়। করোনা মহামারীর মধ্যেও চ্যালেঞ্জ নিয়ে নতুন অর্থবছরের জন্য বাজেট পাস করা হয়েছে। ঘোষিত এ বাজেটেও প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের বিষয়টিই। মহামারী করোনাভাইরাসের সংকট মোকাবিলায় মানুষের জীবন ও জীবিকাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জাতীয় বাজেট ২০২০-২১ সংসদে পাস করা হয়েছে। এ বাজেটের আকার ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। আশা করা হচ্ছে, এ বাজেটের সুফল পাবে দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিতে ফিরে আসবে নতুন গতি। এজন্য অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে এবারের বাজেটে অপ্রয়োজনীয় বা বিলাসী ব্যয়ে কৃচ্ছসাধন করে সরকারি ব্যয় বৃদ্ধিসহ চারটি কৌশলও নেওয়া হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালও করোনা সংকটের শুরু থেকেই দেশের অর্থনীতি বাঁচাতে শিল্প ও কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে আসছেন। তিনি নতুন বাজেটেও নজরে এনেছেন কৃষি খাত ও গ্রামীণ অর্থনীতি। তিনি বলেছেন, অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ফিরতে হবে শিকড়ে। আর শিকড় হলো আমাদের কৃষি ও কৃষক, শিকড় হলো আমাদের গ্রামীণ অর্থনীতি। সামনের দিনে এগিয়ে যাওয়ার মৌলিক খাত হবে কৃষি। কৃষি খাতেও সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান। আমাদের খাদ্য চাহিদা মেটানোর মূল চালিকাশক্তিই কৃষি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের অর্থনীতির উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদক্ষেপগুলো সত্যিই যুগান্তকারী। তিনি ভারী, ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্পের বিকাশে গত কয়েক বছর ধরে অনন্য সব উদ্যোগ নিয়েছেন। যার ফলে শুধু কুটির, ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতেই অন্তত ৩ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। আর কৃষি খাতকেও নিয়ে গেছেন শিল্পের কাতারে। গত কয়েক বছরে কৃষিভিত্তিক শিল্পের বিকাশ ঘটিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ খাতে বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান যেমন হয়েছে তেমন উৎপাদন বেড়েছে কয়েক গুণ। ফলে আমাদের খাদ্য চাহিদার প্রায় পুরোটাই স্থানীয়ভাবে পূরণ করা সম্ভব হয়েছে। কোনো দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে হলে সবার আগে যোগাযোগব্যবস্থার দিকে নজর দিতে হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে কাজটিই করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। দেশের প্রান্তিক পর্যায় পর্যন্ত পাকা রাস্তা চলে গেছে; যা যোগাযোগের এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। একইভাবে কৃষকের কৃষিপণ্য আনা-নেওয়া অত্যন্ত সহজ হয়েছে। কমেছে কৃষকের পরিবহন খরচও। একটা সময় গরু-মহিষ দিয়ে জমি চাষ করাই ছিল কৃষকের একমাত্র ভরসা। সে চিত্র পাল্টে গেছে। বেশির ভাগ কৃষকই এখন কলের লাঙ্গল পাওয়ার টিলার ব্যবহার করে। ধানসহ অন্যান্য ফসল কাটা ও মাড়াইয়ের ক্ষেত্রেও হামেশাই ব্যবহার হচ্ছে যন্ত্র। অন্যদিকে করোনার ধাক্কা কাটিয়ে উঠছে শিল্প ও কৃষি খাত, ভারী শিল্পের বিকাশে যা অনন্য দৃষ্টান্ত। দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিবেদককে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর শাসনামলের প্রথম মেয়াদ থেকেই শিল্প ও কৃষি বান্ধব উদ্যোগ নিচ্ছেন। বাংলাদেশের অর্থনীতি তিনি এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। মানুষের গড় আয় বেড়েছে। ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। গ্রামের মানুষও এখন প্রতিদিন আমিষ খাচ্ছে। এসব সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী কিছু পদক্ষেপের ফলে। এর মধ্যে বলা যায় কৃষককে বিনা জামানতে ঋণ দেওয়ার যে উদ্যোগ তা কৃষককে কৃষিকাজে মনোযোগী করেছে। এতে উৎপাদন বেড়েছে। কৃষি খাতও যে একটা শিল্প তা বুঝতে পারাও একটা ব্যাপার। কৃষিকে শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে কম সুদে ঋণ দেওয়া, ভর্তুকি দেওয়া, সার, তেল, ডিজেলসহ বিভিন্ন ধরনের কৃষি সরঞ্জাম দিয়ে কৃষি খাতকে একটা শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফলে আমরা খাদ্য উৎপাদনে এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ।
ধান ও মাছ উৎপাদনেও বিশ্বে অনন্য রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। চলমান করোনা মহামারীতে যেসব প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে সেখানেও কিন্তু কৃষিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে কৃষক ঋণ নিতে পারছেন। ফলে করোনার আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি খুব স্বল্প সময়ের মধ্যেই ঘুরে দাঁড়াবে বলে তিনি মনে করেন। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জামালউদ্দিন আহমেদ প্রতবেদককে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ধারণাই দেশকে পাল্টে দিয়েছে। একসময় যা ছিল একটা স্লোগান তা এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে। প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের মানুষ এখন ইন্টারনেটের সেবার আওতায় এসেছে। ভিশন-২০২১-এর ফলই এসব অগ্রগতি। এ করোনা মহামারীতেও জেলা শহরে বসে মানুষ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থা ও মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে। এটা এক বিস্ময়। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে বাংলাদেশ যে অগ্রগতি অর্জন করেছে তা সত্যিই ঈর্ষণীয়। তিনি আরও বলেন, আমাদের খাদ্য উৎপাদন অনেক গুণ বেড়েছে। একইভাবে বেড়েছে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা। আর ইউনিয়ন পরিষদে যেসব তথ্যসেবা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে সেগুলো অত্যন্ত কার্যকর। এতে মানুষ দারুণভাবে উপকৃত হচ্ছে। এই যে কোনো পাবলিক পরীক্ষার ফল ঘোষণা করা হলে জানার জন্য আগে আমাদের জেলা শহরে দৌড়াতে হতো, কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য কিন্তু সেটা এখন জাস্ট বাড়ির পাশেই। এবং মন্ত্রণালয়ে ফাইল হস্তান্তরের সঙ্গে সঙ্গেই মোবাইল ফোনে এসএমসের মাধ্যমে ফলাফল জানা যাচ্ছে মুহূর্তেই। এটাই তো ডিজিটাল বাংলাদেশের অনুষঙ্গ। আর এটা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনার কারণেই।
# লেখক: সাংবাদিক ও সাবেক ছাত্রনেতা।

উপদেষ্ঠা সম্পাদক মোঃ গোলাম হাসনাইন রাসেল-০১৭১১-৪১৭৮৮০, সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ রফিকুল ইসলাম রনি-০১৭১৩-৫৮২৪০৬, নির্বাহী সম্পাদক মোঃ রায়হান আলী-০১৭৫১-১৫৫৪৫৫, বার্তা সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম আপন-০১৭৪০-৩২১৬৮১। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ মেছের উদ্দিন সুপার মার্কেট ভবন, হান্ডিয়াল বাজার, চাটমোহর, পাবনা থেকে প্রকাশিত। ঢাকা অফিসঃ তুষারধারা, আর/এ, সেক্টর ১১, রোড নং ০৭, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১৩৬২। বার্তা কার্যালয়ঃ অষ্টমনিষা বাজার, ভাঙ্গুড়া, পাবনা। প্রকাশক কর্তৃক সজল আর্ট প্রেস, রূপকথা গলি, পাবনা থেকে মুদ্রিত। মোবাইল নম্বর-০১৭৪৯-০২২৯২২,ই-মেইল- newscbalo@gmail.com / editorcbalo@gmail.com / www.chalonbileralo.com

২০২৪ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ