বুধবার , ১২ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ২৭শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - হেমন্তকাল || ২১শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

বঙ্গবন্ধুসেতু আরিচা পর্যন্ত  দৃষ্টিনন্দন সড়কপথ  নির্মানে চৌহালী হতে পারে যমুনা সৈকত

প্রকাশিত হয়েছে- রবিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২১
 বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত ৬০  কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যমুনা  নদীর পার শাসন করে  টেকসই দৃ্ষ্টিনন্দন বাধ ও সড়ক পথ নির্মানে চৌহালী হতে পারে অপরূপ সৌন্দর্য্যের যমুনা সৈকত।
চৌহালী, নাগরপুর, দৌলতপুর, আরিচা ও টাংগাইলের যমুনার পার ঘেষা মানুষ এমন  দাবি করছেন। চায়না বাধ ও টেকশই সড়ক পথ  এবং দৃষ্টি নন্দন  বাধ নির্মানের দাবি যমুনা নদী পারের ছাত্র শিক্ষাক অভিভাবক এবং অভিজ্ঞ মহল।
আবহমান বাংলার ডিজিটাল যুগে  যমুনার মহামারিতে ধ্বংসের  দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়ে সিরাজগঞ্জরে চৌহালী উপজেলার মানুষ।
নদীর ভাঙ্গনে  অভিশাপ্ত ও অনিশ্চয়তার জন্য  প্রস্তুত থাকতে হয় দিনের পর দিন আতংকে আর অজানায়। নতুন কোনো প্রলয় যখন ভাঙ্গন কবলতি মানুষরে অস্তত্বিকইে প্রশ্নের মুখে ফেলে তখন প্রত্যাশিত ভাবেই সব সাজানো সৌধকে অপ্রাসঙ্গকি মনে হয়। বহু তস্তুব,প্রঙা পেরিয়ে এসে সহজইে তখন মিলে যায় জীবনের হিসাব- প্রার্চুযই জীবনের লক্ষ সুখের ঠিকানা তো নয়ই। তাই ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ডিজিটাল যুগে চায়নাবাধ ও সড়কপথের বাস্তবচিত্র দেখতে চায় মানিকগঞ্জ,টাংগাইল ও সিরাজগঞ্জের মানুষ।
  আসলে প্রকৃতরি সবাই ভালো না থাকালে একা কেউ ভাল থাকতে পারে না। সবাইকে নিয়েই  তো জীবন সুন্দর। সৈকতের বালুতে প্রাণ ফিরে পায় লতারা, তাই নিজের মতো সাজাতে চায় যমুনা নদীর র্পুব পার।  বেরীবাধের উপর দিয়ে সড়কপথই  পরিকল্পিত নতুন করে  নিজের মতো সাজাতে চায় চৌহালীর প্রকৃতিক সৌর্ন্দয্যের সৈকত, নীলাভুমি,বিনোদন ও র্পযটকদের র্পযটনের শহর হিসেবে ।
এ প্রকল্প  বাস্তবায়নে  রাজধানী ঢাকার সাথে উত্তর বঙ্গের সাথে  যোগাযোগে,   যমুনার চরাঅঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ুক উন্নয়নের আলো।   সড়কপথ স্থাপনে র্পযটকদের পথচারণায় মুখরতি হয়ে উঠবে বাংলাদেশ। নদী পাররে মানুষরে হা- হা কার ও তাদরে ঘণকুয়াশা লাগব হবে, তেমনি  র্কমসংস্থা হব, সরকাররে উন্নয়ন ও  রাজস্ব আদায়রে একটি যুগান্তকারী র্পযটক শহরে রুপ নিবে বলে মন্তব্য করছেনে অভিজ্ঞ মহল।
 নদীর পারে দাঁড়ালে উপজেলা বাসির মন খারাপ হয়ে যায়। ভাঙ্গছে নদী কাঁদছে মানুষ এ-দৃশ্যকাব্যের পরিত্রাণে  ইতোমধ্যই চৌহালীর পার রক্ষা বাধ শাসন হয়েছে  সাত কিঃমিঃ।     সকল পেশার মানুষ চায় মেঘা প্রজেক্ট এর মাধ্যমে যমুনা নদীর ভাঙন রোধ করে গড়ে তোলা হোক সড়কপথ।
নদীর র্পুবপাার শাসন করা হলে চৌহালী উপজেলা  অপরুপ এক সৌর্ন্দযে রুপ নেবে।  ডিজিটাল সড়কপথে বাস্তবরুপের খণ্ডচিত্র চৌহালী নৌঘাট ও আজমউদ্দিন মোর। সরকারের উন্নয়ন মানুষরে মাঝে  পৌঁছে দিতেই  যমুনা নদীর র্পুব পার শাসনে   নিরালশভাবে কাজ করতে হবে ।  যমুনা নদীর পার শাসন  করা হলে চৌহালী হতে পারে অপরূপ প্রৃকৃতিক  সৌর্ন্দয্যর বিনোদন শহর ও যমুনা সৈকত। গ্রামবাংলার  অবাস্তব স্বপ্নকে বাস্তবে রুপদিতে  বঙ্গনন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাই পারে।  তারই ধারাবাহিকতায়
ভাইস চেয়ারম্যান  মোল্লা বাবুল বক্তার বলেন, বাংলার উন্নয়নর  অংশ হিসেবে  যমুনা  সেতু আরিচা বেরীবাধ ও সড়কপথ নির্মান হবে। এপ্রকল্প রুপনিলেই বাংলাদেশ আরেকধাপ এগিয়ে যাবে ।   বাস্তবায়ন হোক দৃষ্টিনন্দন বাধ  ও   যমুন  সৈকত।
চৌহালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ তাজউদ্দিন  বলেন, যমুনা সেতু থেকে আরিচা পর্যন্ত দৃষ্টিনন্দন,  চায়না বাধ ও
  সড়কপথ  বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাই পারবে ইনশাল্লাহ।
উপজলো পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক সরকার বলনে, বঙ্গবন্ধুর কন্যাই  পারে অপরূপ সৌর্ন্দয্যর বাংলাদেশ গড়তে।
অধ্যাপক ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেেশে   গ্রাম হচ্ছে শহর, তারই ধারাবাহকিতায় আধুনিক চৌহালী উপজেলা পরিষদ হবে,  অবদা বাধ ও বেরীবাধই  নতুন মাত্রায় আনতে পারে নয়নাভরিাম র্পযটক সৈকত ও র্সূযাস্তরে প্রকৃতিক সৌর্ন্দযরে হাতছানি।  যমুনা নদীর ভাঙ্গন কবলতি এলাকার মানুষ এ যুগে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাব এবং  মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে ইনশাআল্লাহ। 

 

#চলনবিলের আলো / আপন

সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ রফিকুল ইসলাম রনি-০১৭১৩-৫৮২৪০৬, নির্বাহী সম্পাদক মোঃ রায়হান আলী-০১৭৫১-১৫৫৪৫৫, বার্তা সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম আপন-০১৭৪০-৩২১৬৮১। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ মেছের উদ্দিন সুপার মার্কেট ভবন, হান্ডিয়াল বাজার, চাটমোহর, পাবনা থেকে প্রকাশিত। ঢাকা অফিসঃ তুষারধারা, আর/এ, সেক্টর ১১, রোড নং ০৭, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১৩৬২। বার্তা কার্যালয়ঃ অষ্টমনিষা বাজার, ভাঙ্গুড়া, পাবনা। প্রকাশক কর্তৃক সজল আর্ট প্রেস, রূপকথা গলি, পাবনা থেকে মুদ্রিত। মোবাইল নম্বর-০১৭৪৯-০২২৯২২,ই-মেইল- newscbalo@gmail.com / editorcbalo@gmail.com / www.chalonbileralo.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ ©2017-2025 (এটি গণপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সাপ্তাহিক চলনবিলের আলো পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ) অনলাইন নিবন্ধন আবেদনকৃত। আবেদন নম্বর- ২১৮৮।