শনিবার , ১২ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ২৮শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - বর্ষাকাল || ১৭ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি

সৌন্দর্য্য ও গুণ থাকলেও ছাদবাগানে জায়গা হয়নি কেশরদাম ফুলের!

প্রকাশিত হয়েছে- সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

খাল বিল পুসকুনি ও ধানক্ষেতে আগাছা হিসেবে বড় হয় লতানো উদ্ভিদ কেশরদাম। সাদা ও হলুদ রঙের কেশরদাম ফুলের সৌন্দর্য চোখে পড়ার মতো। জলজ এ উদ্ভিদের রয়েছে ভেষজ গুণও। নওগাঁর রাণীনগরে এ উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশ আমাশয়, চোখ ওঠায়, এবং ত্বকের বিভিন্ন রোগে অনেকেই ব্যবহার করে থাকে। গ্রামগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় কেশরদাম উদ্ভিদের শাক খাওয়া হয়।
শৌখিন মানুষরা তাদের ঘরবাড়িতে সবুজকে ধরে রাখার জন্য একান্ত নিজস্ব ভাবনা আর প্রচেষ্টায় আপন আপন বাড়ির ছাদে তৈরি করছে ছাদ বাগান। সময়ের সাথে এ বাগান এখন আর শৌখিনতায় আটকে নেই। ছাদ বাগানগুলো ফুল ফল ও সবজি দিয়ে পারিবারিক পুষ্টি চাহিদাপূরণ, পারিবারিক বিনোদন এবং অবসর কাটানোর এক মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে বলে রাণীনগর উপজেলার উপসহকারি উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো: শরিফুল ইসলাম জানান।

কেশরদাম উদ্ভিদ লতানো ঝুলন্ত হওয়ায় বাড়ির গেট ও জানালার ভিন্ন এক সৌন্দর্য্য এনে দিতে পারে বলে উপজেলা সদরের সিম্বা গ্রামের শিখন আকন্দ ও চকজান গ্রামের অরুন বোস জানান। তারা আরো বলেন, গোলাপ গাঁদা বেলি ফুলের দাপটে বাড়ির মেয়েরা ও বাচ্চারা বন-জঙ্গলের এসব ফুল গাছ ছাদে রাখতে চায় না।

উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো: শহিদুল ইসলাম বলেন, কেশরদাম জলজ লতা জাতীয় উদ্ভিদ। সাধারণত নদী খাল বিলের পাশে স্যাঁতস্যাঁতে স্থানে জন্মে। এর ভেষজ গুণাবলিও আছে। খাল বিল হতে এর ডাল ভেঙ্গে এনে যে কোন ধরণের ও মাপের পাত্রে বেলে দোয়াশ মাটি দিয়ে ডাল লাগিয়ে পাত্রটি পানি দিয়ে ভরিয়ে দিলেই হয়ে যাবে। বসন্তকাল হতে শরৎকালে কেশরদামের ফুল হয়।

সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ রফিকুল ইসলাম রনি-০১৭১৩-৫৮২৪০৬, নির্বাহী সম্পাদক মোঃ রায়হান আলী-০১৭৫১-১৫৫৪৫৫, বার্তা সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম আপন-০১৭৪০-৩২১৬৮১। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ মেছের উদ্দিন সুপার মার্কেট ভবন, হান্ডিয়াল বাজার, চাটমোহর, পাবনা থেকে প্রকাশিত। ঢাকা অফিসঃ তুষারধারা, আর/এ, সেক্টর ১১, রোড নং ০৭, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১৩৬২। বার্তা কার্যালয়ঃ অষ্টমনিষা বাজার, ভাঙ্গুড়া, পাবনা। প্রকাশক কর্তৃক সজল আর্ট প্রেস, রূপকথা গলি, পাবনা থেকে মুদ্রিত। মোবাইল নম্বর-০১৭৪৯-০২২৯২২,ই-মেইল- newscbalo@gmail.com / editorcbalo@gmail.com / www.chalonbileralo.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ ©2017-2025 (এটি গণপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সাপ্তাহিক চলনবিলের আলো পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ) অনলাইন নিবন্ধন আবেদনকৃত। আবেদন নম্বর- ২১৮৮।