শুক্রবার , ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - গ্রীষ্মকাল || ৯ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি

পুরোতন ঐতিহ্যবাহী পিতলের কলসি বিলুপ্তর পথে

প্রকাশিত হয়েছে- মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১

‘হায় রে পিতলের কলসি তোরে লইয়া যামু যমুনায়’—এই গান একসময় অসম্ভব জনপ্রিয় ছিল। তখন ঘরে ঘরে পিতলের কলসি ছিল। শুধু তাই নয়—পিতলের থালা, বাটি, জগ, গ্লাস, পানের বাটা প্রভৃতির প্রচলন ছিল দেশজুড়ে। এখন আর সেই দিন নেই।

সিলভার, মেলামাইন, প্লাস্টিকের থালা-বাসন, জগ, গামলা বাজার ছেয়ে যাওয়ায় পিতলের সামগ্রী কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। পিতলের সামগ্রী এখন বিলুপ্তির পথে। গ্যাস্ট্রিক ও অম্বলের রোগীরা পিতলের সামগ্রী যেমন থালায় ভাত খেলে, গ্লাসে পানি পান করলে উপকার পেয়ে থাকেন। নিয়মিত ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে আরোগ্য লাভ করার কথা অনেকেই মুখেই শুনেছি। এখনো অনেক গ্যাস্ট্রিক ও অম্বল রোগী পিতলের থালে ভাত খান আরোগ্য লাভের আশায়। মেলামাইন, প্লাস্টিক সামগ্রীর চেয়ে দাম বেশি হওয়ায় পিতল সামগ্রীর ব্যবহার দিন দিন কমছে।

শত শত বছর আগ থেকে আমাদের দেশের সর্বত্র পিতলশিল্প গড়ে উঠেছিল। তিন যুগ আগেও ঘরে ঘরে পিতলের থালা, বাসন, ঘটি, কলসি, পানের বাটা, প্রদীপ, কুপি, গ্লাস, তাওয়া, গামলা, ডিশ, পাতিলসহ বিভিন্ন জিনিসের ব্যবহার ছিল। এর ব্যবহার এখন এতই কমে গেছে যে, এই শিল্পের সঙ্গে যাঁরা জড়িত তাঁরা এখন কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন। সুস্থ থাকার জন্য এর ব্যবহার জরুরি। তবেই সম্ভব হবে অতীতের ঐতিহ্য পিতলশিল্পকে বাঁচিয়ে রাখা।

 

 

#চলনবিলের আলো / আপন

উপদেষ্ঠা সম্পাদক মোঃ গোলাম হাসনাইন রাসেল-০১৭১১-৪১৭৮৮০, সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ রফিকুল ইসলাম রনি-০১৭১৩-৫৮২৪০৬, নির্বাহী সম্পাদক মোঃ রায়হান আলী-০১৭৫১-১৫৫৪৫৫, বার্তা সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম আপন-০১৭৪০-৩২১৬৮১। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ মেছের উদ্দিন সুপার মার্কেট ভবন, হান্ডিয়াল বাজার, চাটমোহর, পাবনা থেকে প্রকাশিত। ঢাকা অফিসঃ তুষারধারা, আর/এ, সেক্টর ১১, রোড নং ০৭, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১৩৬২। বার্তা কার্যালয়ঃ অষ্টমনিষা বাজার, ভাঙ্গুড়া, পাবনা। প্রকাশক কর্তৃক সজল আর্ট প্রেস, রূপকথা গলি, পাবনা থেকে মুদ্রিত। মোবাইল নম্বর-০১৭৪৯-০২২৯২২,ই-মেইল- newscbalo@gmail.com / editorcbalo@gmail.com / www.chalonbileralo.com

২০২৪ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ